পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - : . s তাছাতে ইষ্টার নাম কুম্ভসস্তৰ হয় তাহার সবিশেষ কুত্তসত্তৰ শৰে ভ্ৰষ্টব্য। অগস্ত্য অত্যন্ত তপস্বী ও পরম প্রতাপান্বিত ছিলেন। সমুদ্রকে এক চুমুকে পান করেঙ্গ । ইহঁর পত্নীর নাম লোপামুদ্রা, তিনি বিদর্ভ রাজার কন্যা। অগস্ত্য, লোপামুদ্রাকে বিবাহ করিয়া আশ্রমে আনিৰ মাত্র ঐ নববধূ নিজ পিতৃদত্ত বস্ত্রীলঙ্কারাদি পরিত্যাগ পূর্বক তপস্বিনীবেশ ধারণ করিয়া থাকিলেন। কিছু দিন পরে অগস্ত্যকে কহিলেম, প্রভো! তুমি আমার পিতার তুল্য ঐশ্বৰ্য্যসম্পন্ন হইতে চেষ্টা কর। অগস্ত্য কছিলেন আমি তপঃপ্রভাবে তোমার পিতার অপেক্ষাও ঐশ্বৰ্য্যশালী হইতে পারি কিন্তু তাহাতে তপস্যা নষ্ট হয়; সুতরাং তুচ্ছ ক্ষণৰংসি বিষয়ের নিমিত্ত মিথ্যা তপস্ত ক্ষয় করিতে ইচ্ছা করি না। ভাল, তোমার কথানুসারে ভিক্ষা করিয়৷ অধিক ঐশ্বৰ্য্য আমিতেছি, ইহা কহিয়া অগস্ত্য অনেক রাজ্যে গমন করিলেন, কিন্তু কোথায়ও কিছু পাইলেন না, কারণ, দেখিলেন কোথায় অীয় ব্যয় সমান, কোথায় আয় অপেক্ষা ব্যয় অধিক, সুতরাং পরপীড়ার আশঙ্কায় তাহার ভিক্ষণ করা হইল মা ! ভ্রমণ করত শুনিলেন, অসুরজাতি ইম্বল ও বাতাপি নামে দুই ভ্রাত বহুতর মনুষ্য হিংসা করিয়া অনেক ধন-সঞ্চয় করিয়াছে, তাহাদিগকে বিনাশ করিলে সৰ্ব্বজনের স্থিত সাধন হয়, অতএব অগস্ত্য তাইতেই প্রবৃত্ত হইলেন। উক্ত অসুরের এইরূপে মন্ত্র্যহত্য করিত, তাহার ছলে আতিথেয়ী হইয়াছিল, কোন পধিক ।