পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

לא:6ל আসিয়া পন্থছিলেন, অশ্বথামা ব্রহ্মশির বাণ নিক্ষেপ করিরাছেন, কৃষ্ণ ইহা দেখিয়া তাহ প্রতিকারার্থ অৰ্জুনকে তৎক্ষণাৎ ব্রহ্মাস্ত্র প্রয়োগ করিতে মন্ত্রণা দিলেন। অর্জুন তাহাই করিলেন। উভয় অস্ত্রের তেজে জগতের দাহ সম্ভাবনায় বেদব্যাস সত্ত্বর তথায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন, এবং অর্জুন ও অশ্বথামা উভয়কেই অস্ত্ৰ সংহার করিতে আদেশ করিলেন। ব্যাস-বাক্যে অর্জন অস্ত্র সম্বরণ করিলেন ; অশ্বথামা কছিলেন অস্ত্ৰ সংহার কুরিতে আমি জানি না, অতএব এই অস্ত্র অভিমত্যুর পত্নী উত্তরার গর্তে পতিত হউক। অশ্বথামা এই কথা কহিলে অস্ত্র সেই দিকে চলিল, তাহাতে কৃষ্ণ অশ্বথামাকে বিস্তর তিরস্কার করিয়া স্বয়ং উত্তরার গৰ্ত্ত রক্ষা করিলেন। ভীম ও অর্জুন ৰায়ের কথায় অশ্বথামাকে বধন করিয়া উহারমন্তকমণি গ্রহণপূর্বক উাহাকে ছাড়িয়া দিলেন, দিলে অশ্বথাম তপোবনে প্রবেশ করিলেন। অনন্তর জীম ঐ মণি জানিয়া দ্রৌপদীকে প্রদান করেন।—মহাভারত। ভাগবতের মতে অশ্বথামারাত্রিকালে একাকী পাওবশিবিরে প্রবেশপূর্বক দ্ৰৌপদীর নিদ্রিত পাঁচটা শিশুসন্তানের মস্তক ছেদন করিয়া পলায়ন করেন। পরে পুত্ৰশোকে কাতরা দ্রৌপদীকে আশ্বাস প্রদানপূর্বক অশ্বথামার পশ্চাৎ ধাবিত হন, ও উহাকে বন্ধনপূর্বক দ্ৰৌপদীর নিকটে উপস্থিত করেন। দ্রৌপদীদ্রোণপুঞ্জকে পশুর ন্যায় পাশৰদ্ধ এবং লঙ্গায় অধোমুখ দেখিয়া . 鬱 s. R« -