পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিক हेउिलूख। ›¢ፃ সহিত ঐ বনে ছিল, সে আত্মরক্ষার্থ অনেক যত্ব করিল, কিন্তু অর্জুনের বাণে রুদ্ধ হইয়া কোন রূপেই পলায়ন করিতে পারিল না। তাহার জননী ইহা দেখিয় স্বীয় পুত্রের প্রাণরক্ষার্থ তাহার মন্তক অবধি পুচ্ছ পর্যন্ত গ্রাস করিয়া আকাশ-পথে পলায়ন করিতে উদ্যোগ করিয়াছিল, কিন্তু অর্জুন তীক্ষ বাণদ্বারা তাহার মন্তক ছেদন করিলেন। ঐ সময়ে ইন্দ্র অশ্বসেনের রক্ষা নিমিত অর্জুনকে বাত-বৃষ্টিদ্বারা মোহিত করেন, তাহাতে অশ্বসেন মাতার জঠর হইতে নির্গত হইয়পলায়ন করে। তদবধি অর্জুনের সহিত অশ্বসেনের অত্যন্ত শত্রুতা জন্মে। অশ্বসেন ভারতযুদ্ধে আসিয়া ঐ মাতৃহন্ত অর্জুনের সংহার অভিপ্রায়ে কর্ণের সর্পবাণের সহিত মিশ্রিত হইয়া উহার তুণমধ্যে থাকে কর্ণ, অৰ্জুনের কণ্ঠ লক্ষ্য করিয়া সেই বাণ ক্ষেপণ করিলেন। অশ্বসেন কর্ণের বাণ হইয়া অৰ্জ্জুনকে বিনাশ করিতে আসিতেছে, কৃষ্ণইহা জানিয়া তৎক্ষণাৎ অৰ্জ্জুনের রথ কিঞ্চিৎ নমিত করিয়া দিলেন,তাহাতেঐ বাণ অর্জুনের কণ্ঠদেশে না লাগিয়া মস্তকের কিরীট ছেদন করিয়া চলিয়া গেল। অশ্বসেন কর্ণের নিকটে পুনর্বার জাসিয়া কহিল, মহাশয়, আমি আপনকার অন্য কোন বাণের সস্থিত মিলিত হই, আপনি সেই বাণ অর্জুনের কণ্ঠ লক্ষ্য করিয়া পুনৰ্ব্বার ক্ষেপ করুন, আমি অৰ্জ্জুনের মন্তক ছেদন করিয়াকেলিব। কৰ্ণ তাহাকে পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলে সে কহিল জামি অশ্বসেন নাগ, তক্ষকের পুত্র, খাগুৰ-গাছে অর্জন আমার