পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* १९ পৌরাণিক ইতিবৃত্ত। বহির্গত না হইতে হইতেই ঋষি আসিয়া উপস্থিত হইলেন। গৌতম ইন্দ্রকে আপনার বেশধারী দেখিয়া সবিশেষ জানিতে পারিয়া ক্রোধে তাহাকে তৎক্ষণাৎ শপিং দিলেন। পরে স্বীয় পত্নী অহল্যাকেও এই বলিয়ু শাপ দেন, পাপীয়সি তুই যেমন দুষ্কার্য্য করিলি এই আশ্রমে বহুসহস্ৰ বৎসর ভস্মের উপর অবস্থিতিগুপ্ত নিরাহারে বায়ু ভক্ষণ করিয়৷ অন্যের অদৃশ্ব হইয়। প্রস্তরভাবে থাক্‌, দিবারাত্র কেবল আপনার দুষ্কর্মের অনুতাপ করিস, রাম এই আশ্রমে আগমন করিলে তোর শাপ মোচন হইবে, তখন তুই পুনর্বার আপন দেহ প্রাপ্ত হইবি। এই কথা কহিয়া ঋষি হিমালয়ে তপস্যার্থ গমন করিলেন। অহল্যা ভস্মে আচ্ছাদিত অগ্নিকণার ন্যায় লোকের অদৃশ্য হইয়৷ তদ্রুপেই সেই আশ্রমে থাকিলেন। বহুকালের পর বিশ্বা মিত্র ও লক্ষণের সহিত রাম, মিথিলা গমনকালে বিশ্বামিত্রের আদেশে সেই গৌতমঋষির আশ্রমে প্রবেশ করেন। তাহাতেই অহল্যার শাপ মোচন হয় এৰং তিনি পবিত্র হইয়া পূৰ্ব্ব শরীর প্রাপ্ত হন। অহল্যার শাপ মোচনে স্বর্গে দুন্দুভিম্বনি ও পুষ্পবৃষ্টি হইতে লাগিল এবং গৌতমঋষি আসিয়া ভঁাহাকে পুনগ্রহণ করিলেন। —বুমায়ণ তথা ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণ । ভগবতীভাগবতে অহল্যা অষ্টাদশ ধৰ্ম্ম-কামিনীদিগের

  • ইজের প্রতি গৌতম ষে শাপ দেন তাখ রমাণে লিখিত আছে কিন্তু উহ! প্রকাশাযোগ্য। -