পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tभौद्गानिक ইতিবৃত্ত। > করেন। গুরু সমাগত দেখিয়া ৰিন্ধ্য ভূমিষ্ঠ হইয়া প্রণাম করিল। অগস্ত্য অমনি কহিলেন বৎস! তুমি এইরূপ থাক, আমি যত দিন প্রত্যাগত না হই তুমি মন্তক উন্নত করিও না। গুরুর আজ্ঞায় বিন্ধ্য তদৰস্থ থাকিল। অগস্ত্য এইরূপ ছলে ৰিন্ধাকে দমন করিয়া দক্ষিণদিকে গমন করিলেন, আর প্রত্যাবৃত্ত হইলেন না। কিছুকাল পরে যোগে দেহ ত্যাগ করিয়া নক্ষত্ৰলোক প্রাপ্ত হইলেন।—মহাভারত ও রামায়ণ | * o অগস্ত্যের দক্ষিণ দিগে গমন ভাদ্রমাসের প্রথম । দিৰসে হইয়াছিল। প্রথম দিনে হইয়াছিল বলিয়া সকল মাসেরই প্রথম দিনকে লোকে অগস্ত্যযাত্রা কহে, এবং সে দিনে গমন করিলে আর কেহ ফিরে না বলিয়া, কেহই মাসের প্রথম দিবসে কোথায় যায় না। শরৎকাল সমাগত হইলে দক্ষিণদিগে ঐ অগস্ত্যনক্ষত্রের উদয় হয়। তাহার উদয়ে জল নিৰ্ম্মল হয় এমত শ্রুেতিতে কথিত আছে। দক্ষিণাত্যেরা ভাদ্রমাসের ৪ দিন অগস্ত্যকে অর্ঘ প্রদান করিয়া থাকেন, তাহার বিধি ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্তপুরাণে আছে। মৈত্রবরণি এটাও অগস্ত্যের নামান্তর । বিষ্ণুপুরাণে লিখিত আছে, পুলন্ত্যের ঔরসে প্রীতির গর্ভে দত্তোলির জন্ম হয়, ঐ দত্তোলিই পূৰ্ব্বজমে স্বায়ুব মন্তরে অগস্ত্য নামে খ্যাত ছিলেন। পরন্তু বিষ্ণুপুরাণের টাকাকার রত্বগ্ন বলেন অগস্ত্যই পূৰ্ব্বজন্ধে স্বায়ুৰ মারে