পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\○○ পৌরাণিক ইতিবৃত্ত। আশ্রমে রাক্ষসের দৌরাত্ম্য নিবারণার্থ যেকালে রামকে লইয়া যান সেই সময়ে রামকে এই বিদ্যা শিক্ষা দিয়া তাড়ক রাক্ষসীর বনে র্তাহাকে প্রবেশ করান। এই বিদ্যাপ্রভাবে ক্ষুধা তৃষ্ণার বাধা ঘটে না —রামায়ণ ও রঘুবংশ । অতিরাত্র। চাক্ষুষ মনুর পুত্র, ইহার গৰ্ত্তধারিণীর নাম নবলা।—বিষ্ণুপুরাণ । অতিরাত্র । যাগ বিশেষ। ব্রহ্মার পশ্চিম মুখ হইতে ইহার উৎপত্তি –ভাগবত, তথা বিষ্ণুপুরাণ । অত্ৰি। ব্ৰহ্মার মানস পুত্র। র্তাহার পত্নীর নাম অনসূয়া ও পুত্রের নাম সোম।—বিষ্ণুপুরাণ। ভাগবতের এক স্থানে লিখিত আছে অনঙ্গুয়ার গৰ্ত্তে সোম দত্তাত্রেয় এবং দুৰ্ব্বাসার জন্ম হয়, অপর স্থানে কথিত হইয়াছে, সোম অত্রির নয়ন হইতে উৎপন্ন, এবং রঘুবংশেও তাছাই। বায়ুপুরাণে উক্ত আছে, অত্রির নয়ন হইতে সোমত্ব অর্থাৎ সোমের সার ভাগ নিঃস্থত হইয়া চতুৰ্দ্দিগ্‌ ব্যাপ্ত হয়। ব্রহ্মপুরাণ তথা হরিবংশে সোমের উৎপত্তির বিষয় অন্য প্রকার লিখিত আছে। মার্কণ্ডেয়পুরাণের মতে অত্রি অনমুয়ার প্রতি কটাক্ষপাত করাতে সোমের জন্ম হয়। পরন্তু সমুদ্রমন্থনে সোমের উৎপত্তি ইহা মহাভারত প্রভৃতিতে দেখিতে পাওয়া যাইতেছে। মহাভারতে লিখিত হইয়াছে অত্রিঋষি বৈণ্যরাজার অশ্বমেধ-যজ্ঞে অর্থ-প্রার্থনায় গমন করিতে প্রথম মানস