পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিক ইতিবৃত্ত। ૧૬ । চন্দ্ৰৰংশীয় ধৰ্ম্মস্থজের পুত্র।—বিষ্ণুপুরাণ। অমিতাভ। সাবর্ণি মন্বন্তরে দেবগণের তিন শ্রেণী। প্রত্যেক শ্রেণীতে ২১টা করিয়া দেবতা, এই তিন শ্রেণীর নাম সুতপ, অমিতাভ, এবং মুখ্য।—বিষ্ণুপুরাণ। অপর বিষয় অভূতরজা শব্দে দ্রষ্টব্য। অমিত্ৰজিৎ। ইক্ষাকুবংশীয় সুবর্ণের পুত্ৰ –বিষ্ণু পুরাণ। মৎস্যপুরাণে ইহার নাম অমন্ত্রবিৎ লিখিত আছে। অমূৰ্ত্তয়া । পুরুবংশীয় কুশরাজার তৃতীয় পুত্র।– বিষ্ণুপুরাণ তথা ভাগৰত। পরন্তু বায়ুপুরাণে অমুৰ্ত্তরয়স এবং ব্ৰহ্মপুরাণ ও হরিবংশে অমূৰ্ত্তিমান বলিয়া ইহঁর নির্দেশ আছে। রামায়ণে ইহার নাম অমূৰ্ত্তরজা, এবং ইহার মাতার নাম বৈদভী, ইনি ধৰ্ম্মারণ্য নগরী স্থাপন করেন। অমৃত । দেবতার ভোগ্য বস্তুবিশেষ। ইহার অপর নাম সুধা ও পীমূৰ —অমরকোষ। সারসুন্দরী গ্রন্থে অমৃতের অপর নাম পেযুষও লিখিত আছে। অস্থত সমুদ্র-মস্থনে উৎপন্ন। তাহার বিশেষ বৃত্তান্তু এই, শিবের ংশ দুৰ্ব্বাস৷ মহর্ষি একদা ভূমণ্ডলে পরিভ্রমণ করিতে করিতে এক বিদ্যাধরীর হস্তে সন্তানক রক্ষের পুষ্পের এক ছড়া মালা দেখিয়া তাহা তাহার নিকটে প্রার্থনা করেন। বিদ্যাধরী প্ৰণতিপূর্বক উাহাকে সেই মাল্য প্রদান করিলে তিনি তাহা গ্রহণ পূর্বক স্বীয় মন্তকে স্থাপন করিয়া ভ্রমণ করিয়া বেড়ান। এমন সময় ঐরাবত হস্তিতে আরোহণ করিয়া দেবগণ-সমভিব্যাহারে ইন্দ্র জালিতে