পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/৮৮

८भौञानिक हेडिर्ड । Եր: দেবতারা তাহাকে গ্রহণ করাতে মুর নাম পাইলেন। দৈত্যের গ্রহণ করিল না বলিয়া তাহাদিগের অসুর নাম হইল। দেবতার বারুণী প্রভাবে হৃষ্ট পুষ্ট ও বলিষ্ঠ হইলেন। বারুণীর উৎপত্তির পর উচ্চৈঃশ্রব, কৌস্তুভমণি ও সৰ্ব্ব শেষে অম্বত উঠিল। বায়ুপুরাণে ১২ প্রকার দ্রব্যের উৎপত্তির কথা লিখিত আছে – মহাভারত, ভাগবত, রামায়ণ,পদ্মপুরাণ, মৎস্যপুরাণ, বিষ্ণুপুরাণ, বায়ুপুরাণ, তথা অগ্নিপুরাণ। অমৃতকম্প । মেরুপৰ্ব্বতের দক্ষিণদিগে জন্তুনামে অতি মনোহর এক বৃক্ষ আছে, তাহার ফলের নাম অম্বতকণপ। ঐ ফল কম্পবৃক্ষের ফলের ন্যায়।–ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ। ভবিষ্যপুরাণে লিখিত আছে, উক্ত জম্বুক্ষের ছায়া লক্ষযোজন ব্যাপিয়া পড়ে, তাহার ফল হস্তিতুল্য বৃহৎ এবং কৃষ্ণবর্ণ,ঐ ফলের রস পৃথিবীতে পতিত হইলে মুর্যের উত্তাপে স্বর্ণ হয়। অপর বিষয় জম্বুশব্দে দ্রষ্টব্য। অমৃত । নদী বিশেষ। এই নদী প্লক্ষদ্বীপে আছে। তথায় সাতটা প্রধান নদী,অম্বতানদী তন্মধ্যে ষষ্ঠী। যাহারা ঐ সকল নদীর জল পান করে তাহারা সৰ্ব্বদা পরিতৃপ্ত ও সন্তুষ্ট থাকে ; তাহদের হ্রাসাবস্থা ও বৃদ্ধি অবস্থা ঘটে না।—বিষ্ণুপুরাণ, তথা ভগবতীভাগবত । অমৃতাদি। কীরসমুদ্রের অপর নাম —বিষ্ণুপুরাণ। অমৃত্তা। নদী বিশেষ। এই নদী প্লক্ষদ্বীপে আছে— ভগবতীভাগৰত। ভগবতীভাগবতে প্লক্ষদ্বীপস্থ সপ্ত নদীর לל