পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

©ठिख्g-oiलन । Soo সুরেন্দ্রনাথকে পুলিস যে ভ্ৰমক্রমে ধৃত করিয়াছে, ইহা তেঁাহার দৃঢ়, বিশ্বাস , সুরেন্দ্র কখনও এরূপ ভয়াবহ কাজ করিতে পারে না ; তিনি পুলিসের এ ভ্ৰম দূর করিবেন। প্ৰথমে তিনি পুত্রের সহিত দেখা করি।- বার ইচ্ছা করিলেন । ভাবিলেন, “cन পুলিসের কাছে কোন কথা না বলুক, আমার কাছে কিছুই গোপন করিবে না। তাহার মুখে সকল শুনিলেই সব বুঝিতে পারিব—গোলযোগও তখনই মিটয়া যাইবে।” তিনি পরদিবস প্ৰাতেই পুলিস-কমিশনার সাহেবের সহিত দেখা করিতে চলিলেন । পুলিসে আফিসে আসিয়া প্ৰথমেই তিনি রামকান্তকে দেখিতে পাইলেন। র্তাহাকে দেখিয়া রামকান্ত বড় লজ্জিত হইল। এক সময়ে সে গোবিন্দরামকে গুরু বলিয়া কত সন্মান করিয়াছে, আর সে-ই আজি র্তাহার একমাত্র পুত্ৰকে খুনের দায়ে ধৃত করিল। সে কিরূপে গোবিন্দরামকে মুখ দেখাইবে ? রামকান্তের মনের অবস্থা বুঝিয়া গোবিন্দরাম তাহাকে আশ্বস্ত করিাবার জন্য বলিলেন, “কাল আমার ছেলেকে ধরিয়াছ বলিয়া লজ্জিত হইতেছে ? ইহাতে আমি তোমার উপর অসন্তুষ্ট হই নাই ; না ধরিলে তোমার কৰ্ত্তব্য কাৰ্য্যে অবহেলা করিতে। তবে এটাও স্থির, তুমি ভুল বুঝিয়াছ, তাহাতেও তোমার দোষ নাই—তোমার উপরওয়ালারাও তোমারই মত ভুল বুঝিয়াছেন।” রামকান্ত বলিল, “আমি আপনাকে কি বলিয়া মুখ দেখাইব, তাহাই ভাবিতেছিলাম-” “না-না-ইহাতে লজ্জার বিষয় কি আছে ? আমি আমার ছেলের সঙ্গে এখনই দেখা করিব ; তাহার পর সকল গোলই মিটিয়া যাইবে। ना८श्व cकiथांश *ि