পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

❖ኛ• eऊि gi-°क्षन । 4* “হা, নরেন্দ্রভূষণ বাবু বড় মহৎ লোক ছিলেন।” শ্যামসুন্দর চক্ষু বিস্ফারিত করিয়া প্রায় লম্বন্ধ দিয়া উঠিয়া দাড়াইবার উপক্ৰম করিলেন ; কিন্তু উঠিলেন না-তিনি বোতল হইতে একপাত্ৰ সুরা ঢালিয়া তৎক্ষণাৎ গলায় দিলেন। তিনি আর কোন কথা কহেন না দেখিয়া, গোবিন্দবাম আর এখানে বিলম্ব করা আবশ্যক বিবেচনা করিলেন না । তিনি একটি নমস্কার কবিয়া ধীরে ধীরে বিদায় হইলেন। শু্যামসুন্দর আর কোন কথা কহিলেন না । বাহিরে আসিয়া গোবিন্দরাম ভাবিলেন, “কতকটা স্থির হইল, এই লোকটার সঙ্গে কৃতান্তের আলাপ আছে ; লোকটা সম্পূর্ণই তাহার হাতের মধ্যে-কৃতান্ত যাহা বলে, তাহাই করে। কেবল ইহাই নহে, দেখা যাইতেছে যে, এই হ্যামসুন্দর শীঘ্রই কাহারও সম্পত্তি পাইবার আশা করিতেছে। তাহার পর নরেন্দ্ৰভূষণেব নাম বলায় যেরূপ ভাব দেখিলাম, তাহাতে বুঝিতে পারা যাইতেছে যে, এই শ্যামসুন্দরও নরেন্দ্রভূষণের একজন ওয়ারিসন। তবে ইতাকে যেরূপ দেখিতেছি, - তাহাতে এ লোকটা সম্পূর্ণ অপদাৰ্থ, ইহাকে অন্যে হাত করিয়াছে, এ অন্য লোকের হাতের পুতুলমাত্ৰ-সে কে ? নিশ্চয়ই কৃতান্ত । এখনও কি আমার অনুমান মিথ্যা হইবে ? আমার যদি ভুল হয়, তাহা হইলে কি সৰ্ব্বনাশ হইবে । আর দশদিন মাত্র সময় আছে-ভাবিলে প্ৰাণ DDBDBDBD DBD uDS BB DBB BDBBD DBDBD DDTu Bu DBBBDDD আর দশদিন মাত্র সময় - এই দশদিনের মধ্যে কিছু কবিতে না পারিলেইকি করিব-কি হইবে-ভগবানই জানেন।” এইরূপ ভাবিতে ভাবিতে গোবিন্দরাম পুতলায় বেলঘরিয়ার বাজারের দিকে চলিলেন ; সেইখানে তিনি বাসা লইয়াছিলেন । -