পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰতিজ্ঞা-পালন । " نواة অক্ষয়কুমার বাড়ীটা বিশেষরূপে লক্ষ্য করিয়া দেখিতে লাগিলেন। এটি একটি ছোট একতল বাড়ী-চারিদিকে একটু বাগান আছে। বাড়ীর জানালা সব খোলা রহিয়াছে—-কেহ যে এ বাড়ীতে নাই, এমন বোধ इ छ | তিনি সহজেই প্রাচীর উল্লঙ্ঘন করিয়া বাড়ীর ভিতরের উষ্ঠানে আসিলেন। খুনের রাত্রে বৃষ্টি হইয়াছিল, এখন কর্দম শুকাইয়া গিয়াছে ; কিন্তু কতকগুলি পায়ের দাগ স্পষ্ট দেখিতে পাইলেন । ২ তন্মধ্যে কতকগুলি বড় বড় খালি পায়ের দাগ, ও কতকগুলি ভাল জুতার দাগ । এই বড় পা ও ছোট জুতার দাগ পাশাপাশি রহিয়াছে ; সব দাণুেরই মুখ বাড়ীর দিকে—বাহিরের দরজা হইতে বাড়ীর দরজা পৰ্য্যন্ত গিয়াছে ; তাহাতেই বেশ” বুঝিতে পারা যায় যে, দুইবার এই দুইজন লোক বাহিরের দরজা হইতে বাড়ীর ভিতরে গিয়াছে; কিন্তু পশ্চির্য্যের বিষয় একবারও ইহাদের বাড়ী হইতে ফিরিয়া দরজায় যাইবার शि नांछे। অক্ষয়কুমার ইহা লক্ষ্য করিয়া বলিলেন, “এটা আশ্চৰ্য্যজনক সন্দেহ ই। ইহাতে বোধ হইতেছে, এই বাড়ীর পশ্চাতে একটা অতিরিক্ত "রাজা আছে, তাহা দিয়া বাহির হইয়া লোক দুইটা আবার সদর দরজা দয়া প্ৰবেশ করিয়াছিল। বড় পায়ের দাগ যে হাবার, তাহাতে কোন ন্দেহ নাই, আর ‘थककृतान- জুতাওয়ালা—সেই নিশ্চয় খুনী। এই কল পায়ের দাগের ছাঁচ লওয়া আবশ্যক হইবে। দেখা যাইতেছে, খন খুনী হবার সহিত এই বাড়ীতে প্ৰবেশ করিয়াছিল, তখন দরজা খালা ছিল; কেহ তাহদের দরজা খুলিয়া দিতে আসে নাই। আসিলে যাহারও পায়ের দাগ থাকিত। এখন দেখা যাউক, বাড়ীর দরজা বন্ধ না १ांढ्l ।”