NON ©डिडal-9iब्लन । " তাহা তিনি প্ৰথমে সাহস করিলেন না। ভাবিলেন, “নিশ্চয়ই লোকটার 'নিকট ছোরা বা পিস্তল আছে, সে আমাকে খুন করিতে দ্বিধা করিবে না । দেখা যাক-অপেক্ষা করিয়া । সেই নিশ্চয়ই শীঘ্ৰ বাড়ী হইতে বাহির হইবে, তখন রামকান্ত প্ৰভৃতি নিশ্চয়ই তাহাকে ছাড়িবে না।” এইরূপে মনকে প্ৰবোধ দিয়া অক্ষয়কুমার সেই দুৰ্গন্ধময় ক্ষুদ্র ঘরটিতে’ বন্দী রহিলেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়া গেল, তবুও কেহ তাহার উদ্ধারের জন্য ख्ावि का । তখন তিনি উচ্চৈঃস্বরে রামকান্তকে ডাকিতে লাগিলেন ; বোধ হয়, এই ক্ষুদ্র গৃহ হইতে র্তাহার স্বর বাহিরে পৌঁছিল না ; তাহার উদ্ধারের জন্য কেহ আসিল না । অক্ষয়কুমারের কষ্টের বর্ণনা নিম্প্রয়োজন, শারীরিক কষ্ট অপেক্ষা তাহার মানসিক কষ্টটা শতগুণ হইয়াছে; তঁহার এ অবস্থা হইয়াছে, শুনিলে লোকে কি বলিবে কৃশ “তঁহার মুখ দেখাইবার উপায় থাকিবে না। ; একটা বদমাইস খুনীতে র্তাহাকে এরূপ বোকা বানাইল । যাহা হউক, উপায় নাই। ক্রমে প্ৰাতঃকাল হইল। ক্ষুদ্র গৃহে আলো প্ৰবেশ করায় অক্ষয়কুমার বলিলেন, ভোর হইয়াছে। এই সময়ে তিনি শুনিলেন, বাহির হইতে কে ডাকিতেছে, “ইনস্পেক্টর বাবু, আপনি কোথায় ?” অক্ষয়কুমার সেইখান হইতে চীৎকার করিয়া উঠিলেন। রামকান্ত লম্বন্ধ দিয়া গৃহের দ্বারে আসিয়া বিস্মিত হইয়া বলিল,
- नांनि देशब्र डिङहब !"
অক্ষয়কুমার মহাত্মক্ষুদ্ধ হইয়া বলিলেন, “ই, শীঘ্ৰ শিকল খুল।” রামকান্ত তৎক্ষণাৎ শিকল খুলিয়া দিল। অক্ষয়কুমার বাহির হইয়া স্থানিলেন। তিনি প্রথমেই জিজ্ঞাসা করিলেন, “তাহাকে ধরিয়াছ ত্বা",
