পাতা:প্রফুল্ল-গিরিশচন্দ্র ঘোষ.djvu/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रैरे প্রফুল্প মাজুলী আনুভূম। বৌদিদি সেই মাদুলী পালে আর কেউ কিছু , করতে পাতে না। প্রফুল্ল । স্থা ঠাকুরপো, এমন মাদুলী ? সুরেশ। সে মাদুলীর কথা বলবো কি, ওই সরকারদের বাড়ীর অমনি একজনকে খাওয়াতো-সরকারদের বেী মাদুলী যেই পর্লে, আর কেউ কিছু করতে পারলে না। কি খাওয়ায় জান, রাঙ্গ জল পড়া। ভাগ গিস ভালয় ভালয় কেটে গেল, নইলে লোক পাগল হয় । এমন জল পড়া নয়, তুমি যদি থাও তে, অমনি ধেই ধেই করে নাচ। প্রফুল্ল। ও মা ! সে নাচাই বটে, সে যে হাত পা ছোড়া ! তা তুমি সে মাদুলী এনে দাও, আমি দিদিকে ৰ’লে টাকা দেওয়াব এখন। স্বরেশ। তা হলে আর ভাবনা ছিল কি, বৌদিদির টাকায় আলে ওষুধ ফলবে না। প্রফুল্ল। তবে কি হবে, আমার ঠেয়ে আট গণ্ড পয়সা আছে। সুরেশ। আর সেই যে মাকৃষ্ট্ৰীগুলো আছে, তা তো তুমি আর পর না। প্রফুল্প। না, সে তুলে রেখেছি, দিদি বলেছে, কাণবালা গড়িয়ে দেবে। স্বরেশ। তা সেইগুলো পেলেই হতো— তা নাও, আমি দিচ্ছি, ছুটে মাদুলী এনে, আমিও একটা চুপি . | চুপি পরে থাকবে, যদি ওঁকে কেউ কিছু খাওয়ায় ।

  • প্রফুল্লর প্রস্থান

স্বরেশ। দেখি কত দূর হয়। ( লিখন) “মেজ দাদা, মেজ বৌদিদির মাকৃড়া লইয়া অন্নদা পোদারের দোকানে দশ টাকায় বাধা দিয়েছি।” ভায়ার দেখে অঙ্গ শীতল হবে। বলবেন, খুব করেছ। কি রে যেদো, কাদছিল কেন ?