পাতা:প্রফুল্ল-গিরিশচন্দ্র ঘোষ.djvu/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রফুল্প 9אס একটা ব্রাত্তি, পোর্টের মত লাল রঙ ক’রে রাখবে, একটু লাল রঙ পাঠিয়ে দিও ত। থাকুক একটা, দাদার খোয়ারির মুখে পোর্ট ব’লে দিলে চলতে পারবে । কাঙ্গালী । আপনি বেশ ঠাউরেছেন, আমার একটা বয়াটে ভাগ নে পশ্চিমে ছিল, ঠিক হিন্দুস্থানীর মতন চাল-চলন। সে কিছু টাকা পেলেই আবার পশ্চিমে চলে যায়, তাকেই মুলুকচাঁদ ধুধুরিয়া সাজান যাবে। - রমেশ । সে পরের কথা পরে, পুলিশে জানিয়ে এস গে। কাঙ্গালী । যে আঞ্জে । কাঙ্গালীর প্রস্থান রমেশ । এখন পীতাম্বরে ব্যাটাকে হাত ক’ত্তে পারলে হয় । পীতাম্বরের প্রবেশ পীত । ছি ছি ছি ! কি আক্কেল ! মেজবাবু, কোথায় ঘরের কলঙ্ক ঢাক্বেন, ন ব্যাপারীদের সামনে বল্লেন কি না, বাবু মদ খেয়ে পড়ে আছেন । রমেশ । ও সব না ব’লে কি রফায় রাজী ক’ত্তে পর্তুম ? ব্যাপারীরা যদি দেখে, দাদা ঘর-বাড়ী বেচে দেন দিতে রাজা, তা হ’লে কি এক পয়স কমাতে চাইবে ? মর্টগেজ দেখেও নরম হ’ত না, পাকা কলা পেয়ে বসতো। তুমি তো বোঝ না, ব’ল্তে টাকা দাও নইলে জেলে দেব। দাদাও বিষয় বেচে দিতেন । রক্ষা হয় কিসে বল দেখি ? পীতা। তাই বলে কি দেশ জুড়ে বাবুর কলঙ্কটা করেন ? এ ছাইয়ের বিষয় থাকলেই বা কি, না থাকলেই বা কি—মুখন মান গেল,জোচ্চোর বলে গেল, মাতাল জেনে গেল ! আমি বড়বাবুকে তুলি গে ; তুলে বলিফে মেজবাবু এই করে বিযর বাচাচ্ছেন। রমেশ। পীতাম্বর, তুমি দাদাকে না মেরে আর নিশ্চিন্ত হ’চ্ছ না। তুমি