१ाठान-क्व ब्राजकूभाब्र विकल थाँ S84 পবোেন্ত ইংরেজ ঐতিহাসিক সিকান্দর লোদি সম্পবন্ধে আরো বলেন যে The accounts of his conquests resemble those of the protagonists of Islam in India. Sikandar Lodi's mind was warped by habitual association with theologians. পাঠান বীরপর ষেরা প্রথম যখন ভারতবর্ষ আক্ৰমণ করেন, তখন তাঁরা যেভাবে হিন্দরে মন্দির-মঠ-দেবদেবীর উপর যন্ধঘোষণা করেন, তার পাঁচশো বৎসর পরে পাঠানরাজ্যের যখন ভগ্নদশা, তখন আবার পাঠান পাতশারা হিন্দধমের বিরদ্ধে নব জেহাদ প্রচার করেন কেন ? যেকালে সিকান্দর লোদি বন্দোবন-অঞ্চলে দেবমন্দিরাদির ধবংস করেন, ঠিক সেই একই সময়ে গৌড়ের পাতশাহ হাসেন শাহও ওড্রদেশে কোটিকোটি প্রতিমা প্রাসাদ। ভাঙ্গিলেক, কতকত করিল প্ৰমাদ ॥১ S এই সময়েই হিন্দধম নতেন প্ৰাণ পায়। তাই উক্ত ধমের প্রতি পাতশাদের মনে নববিদ্বেষও জাগ্রত হয়। এই নবহিন্দধম নবরােপ ধারণ করে আবির্ভূত হয়। জ্ঞান-কমকে প্রত্যাখ্যান ক’রে এ ধম একমাত্র ভক্তিপ্রধান হয়ে ওঠে। পণপ্তদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে রামানন্দ যে ভক্তির ধর্ম উত্তরাপথে প্রচার করেন, সে ধম বিহলোকের হৃদয়-মন সপশ করে। ‘শতক জ্ঞান’ ও ‘বাহ্যকমের’ ব্যবসায়ীদের, অর্থাৎ হিন্দসমাজের ধমযাজকদের ও বেদান্তশাস্ত্রীদের, যে এই ভক্তিধমের প্রতি অসীম অবজ্ঞা ছিল, তার প্রমাণ বৈষ্ণবগ্রন্থে পাতায় পাতায় আছে। অপর পক্ষে মৌলবিদের অর্থাৎ মাসলমান-ধমশাস্ত্রীদের বিদ্বেষের একটি বিশেষ কারণ ছিল। তাঁরা ভয় পেয়েছিলেন যে, এই প্রবল ভক্তির স্রোতে অনেক মসলমানও হয়তো ভেসে যাবে, এবং আমার বিশ্ববাস, এই শাস্ত্রীদের দ্বারা প্রয়োচিত হয়েই সেকালের মসলমান পাতশারা এই নবহিন্দধমের উপর খড়গহস্ত হয়ে vsari i v Povo frigers (Gifts air (VoI was warped by habitual association with theologians শ্ৰীষিক্ত আমতলাল শীল সেকালের জনৈক ব্ৰাহ্মণের নবধর্মমত প্রচার করার অপরাধে প্রাণদন্ডের কথা উল্লেখ করেছেন। Cambridge History of India থেকে উক্ত ঘটনাটির বিবরণ নিম্পেন্ন উদধিত করে দিচ্ছি Sikandar had an opportunity while at Sambul of displaying the bigotry which was a prominent feature of his character. A Brahman of Bengal excited some interest and, among precisians, much indignation, by publicly maintaining that the Mahomedan and Hindu religions were both true, and were but different paths by which God might be approached. A'zam-i-Humayun, governor of
- চৈতন্য-ভাগবত, অন্ত্যখণ্ড, চতুৰ্থ অধ্যায়
