পাতা:প্রবন্ধ সংগ্রহ - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নািতন ও পরাতন 9) জাগ্রত করবার জন্য নাতনকে পর্যাতনের গায়ে হাত দিতে হয়- তাও আবার মোলায়েমভাবে নয়, কড়াভাবে। বিপিনবাব তাই সংস্কারকের উপর গায়ের কাল ঝেড়ে নিজেকে ধরা দিয়েছেন। এর থেকেই বোঝা যায় যে, পালমহাশয়, যারা সমাজকে বদল করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে, আর যারা সমাজ অটল করতে চায় তাদের পক্ষে । বিপিনবাব বলেনদানিয়াটা সংস্কারকের সন্টিও নয়, আর সংস্কারকের হাত পাকাইবার জন্য সফটও হয়। नाई। দানিয়াটা যে কি কারণে সন্টি করা হয়েছে তা আমরা জানি নে, তার কারণ সন্টিকতা আমাদের সঙ্গে পরামর্শ করে ও-কাজ করেন নি। তবে তিনি যে পাল মহাশয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে সন্টি করেছেন, এমনও তো মনে হয় না। কারণ, দানিয়া আর যে জনাই সন্ট হোক, বস্ততাকারের গলা-সাধিবার জন্য হয় নি। সন্টির পবের খবর আমরাও জানি নে, বিপিনবাব ও জানেন না; কিন্তু জগতের সঙ্গে মানষের কি সম্পক তা আমরা সকলেই অল্পবিস্তর জানি। স্লেচ্ছ ভাষায় যাকে DDD BBS SDBDBBBBD S DBDBBD BD DDD DDS BBB DBBBD LDD নারায়ণ পত্রে সেই ইন্দংএর নিম্নলিখিত পরিচয় দিয়েছেন ইদংকে। যে জানে, যে ইদংএর জ্ঞাতা ও ভোক্তা, আপনার কন্মের হুবারা যে ইন্দংকে। পরিচালিত ও পরিবত্তিত করিতে পারে বলিয়া, যাহাকে এই ইন্দংএর সম্পকে কত্তাও বলা যায়- সেই মানষে অহং পদবাচ্য। অর্থাৎ মানষে দনিয়ার জ্ঞাতা ও কতা। শােধ তাই নয়, মানষে ইদংএর কতা বলেই তার জ্ঞাতা। মনোবিজ্ঞানের মািল সত্য এই যে, বহিজগতের সঙ্গে মানষের যদি ক্ৰিয়া ও প্রতিক্রিয়ার কারবার না থাকত তা হলে তার কোনোরাপ জ্ঞান আমাদের মনে জন্মাত না। মানষের সঙ্গে দনিয়ার মলসম্পক ব্রুিয়াকিম নিয়ে। আমাদের ক্রিয়ার বিষয় না হলে দনিয়া আমাদের জ্ঞানের বিষয়ও হত না, অর্থাৎ তার কোনো অস্তিত্ব থাকত না। এবং সে ব্রুিয়াফল হচ্ছে ইন্দং-এর “পরিচালন ও পরিবতন’, আজকালকার ভাষায় যাকে বলে সংস্কার। সন্টির গঢ়তত্ত্ব না জানলেও মানষে এ কথা জানে যে, তার জীবনের নিত্য কাজ হচ্ছে সফটপদার্থের সংস্কার করা। মানষে যখন লাঙলের সাহায্যে ঘাস তুলে ফেলে ধান বোনে তখন সে পথিবীর সংস্কার করে। মানষের জীবনে এক কৃষি ব্যতীত অপর কোনো কােজ নেই। এই দানিয়ার জমিতে সোনা ফলাবার চেস্টাতেই মানষে তার মনষ্যত্বের পরিচয় দেয়। ঋযির কাজও কৃষিকাজ, শািন্ধ সে কৃষির ক্ষেত্র ইন্দং নয়। অহং।। সতরাং সংস্কারকদের উপর বক্র দলিটপাত করে বিপিনবাব দন্টির পরিচয় দেন নি, পরিচয় দিয়েছেন শধ বক্রতার। শাস্ত্রে বলে যে, ব্রুিয়াফল চারপ্রকার-উৎপত্তি প্রাপিত বিকার ও সংস্কার। কি ধম কি সমাজ কি রাজ্য, যার সংস্কারে হাত দেন তারই বিকার ঘটান, এমন লোকের অভাব যে বাংলায় নেই, সম্প্রতি তার যথেস্ট প্রমাণ পাওয়া গেছে। একই উপাদান DBDB DBB sD BBS BDBDSDD DBD S t BB D DBBLB DDBS DDue 8