পাতা:প্রবাসী আশ্বিন ১৩৪৪ সংখ্যা ৬.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o


মেঘকত্যা し〜?Nご দুল্লার নিজেই আলমারি থেকে গরম জামা টেনে বার ुं त्रिप् দিলে কল্যাণীর গায়ে ; তার পর ডাক্তার লগত চলল। \ ডাক্তার এল। তিনি বুক-পিঠ পরীক্ষা করে চিরাচরিত প্রায় অভয় দিলেন, ও কিছু না । কোন ভয় নেই— দাবধানে রাখবেন, ঠাণ্ডা যেন না লাগে । + সুকুমার এবার কাছে এসে বসল। মা উঠে গেলেন, বলে গেলেন—দরকার হ’লে ডাকিস আমাকে । মিয় যাবার সময় শাসিয়ে গেল—বোঁদিকে কিছু ব’ল না ¢दन | সুকুমার কল্যাণীর চুলের মধ্যে হাত বুলোতে বুলোতে বললে—কেন গেলে ? এমন ক’রে বৃষ্টিতে ভিজতে दछ ? o কলাণীর মুখ এক বিচিত্র অপরূপ আভায় হেসে উল—আমার কি যে ভাল লাগে ঐ বৃষ্টির জল কি বলব। মনে হয়, মনে হয় কত যুগ-যুগান্তর ধরে আমি ঐ জলতরঙ্গের মধ্য দিয়ে চলেছি—ঐ জলকল্লোল যেন আমার কত দিনের পরিচিত। আমি কিছুতেই চুপ ক’রে থাকতে পারি নে, মনে হয় হৃদয়ের দ্বারে কে যেন ঘন ঘন আঘাত করছে—আমি কেমনতরবা হয়ে যাই । আদর করে গায়ে হাত বুলোতে বুলোতে স্বকুমার বললে—বেশ ত, বৃষ্টি ভাল লাগে, ঘরে বসে দেখলেই পার। বৃষ্টিতে ভেজা কি উচিত! কল্যাণী প্রত্যয়ের সঙ্গে বলতে লাগল—তুমি জান না, দৃষ্টর কি মধুর স্পর্শ, যখন গায়ে এসে লাগে আমার মনে হয় আমি যেন কোন এক রাজ্যে চলে গেছি, দেখানে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই, কোন ভাবনা 6नग्ने- - স্বকুমার অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল, জরে প্রলাপ বকছে নাকি ! - কথা বললেই কথার পিঠে কথা বেড়ে যাচ্ছে। স্থকুমার বললে—তুমি এবার চুপ ক’রে একটু ঘুমোও । শোন ত লক্ষি—ঘুমোও একটু । কল্যাণী চুপ ক’রে রইল। কল্যাণীর কালো কালো রেশমের মত চুলগুলির মধ্যে হাত বুলোতে বুলোতে বললে—শরীর খুব খারাপ লাগছে ? o –R] | —বাতাস করব ? —না। কিছু করতে হবে না, তুমি শুধু একটিবার জানালাটা খুলে দাও। —জানালা খুলব ? বলছ কি তুমি ? জলের ছাট আসবে যে | কল্যাণী বললে—আস্থক না । —बलझ कि जूमि, श्कूभांब डरब डॉदनाञ्च विश्रब्र বলতে লাগল—বলছ কি তুমি ! সমস্ত দিন ভিজে এলে, আবার এখন যদি এমনি কর তবে আমি কি করব বল দেখি ! চুপ করে ঘুমোও লক্ষ্মীটি! কল্যাণী কোন কথা বলল না। শুয়ে রইল । o r চুপ ক’রে পাশ ফিরে जमस्त्र ब्राउ खान्न दूष्टि इग्न नि । क्ञागैe cयन निखि মনে ঘুমিয়ে পড়েছে, ওদিকে বিপুল সমারোহ নিয়ে निदरगन्न आरज्ञ cखरश्न छyल। दजTोगैौ पूभिप्य अस्थिমুখে ফুটে উঠেছে চমৎকার ক্লাস্ত একটি রূপ। সমুদ্রের বুকে উত্তাল তরঙ্গের পর যেমন দেখা দি স্থির সৌন্দৰ্য্য। স্বকুমার কাছে দাড়িয়ে গায়ে হাত দিয়ে দেখল, জর রয়েছে বেশ, গা গরম ৷ কল্যাণী এদিকে জেগে উঠেছে। কালো টান টান আয়ত চোখ দুটি কচলে বলল—ভোর হয়ে গেছে, না ? —হঁ্যা, অনেকক্ষণ হ’ল । —ব ! আমাকে জাগাও নি কেন ? —এখন উঠবে কি ক’রে তুমি । তোমার যে অমুখ । —অস্থখ ! অস্থখ করেছে তাতে কি হয়েছে। সবাই কি ভাববেন বল ত ? —কিছু ভাববেন না। —ন, ভাববেন না আবার। বেী-ঝি বুঝি সুমিয়ে থাকে এ সময়, আমি উঠব। 2’ fe - —দুষ্টুমি ক’র না। চুপ করে গুয়ে থাক ।