পাতা:প্রবাসী আশ্বিন ১৩৪৪ সংখ্যা ৬.pdf/৬০

b-S8 মধ্যগামী শ্রেণীর সেতু সেতুর উপর দিয়া রেলগাড়ী গমনকালে উহার উপরের কিয়দংশ দৃষ্টিগোচর হয়। ৩। পূর্ণমধ্যগামী শ্রেণীর সেতু —যখন কোন চলিষ্ণু পদার্থের ভার নিমের শিরে বা স্বন্ধে ন্যস্ত হয় এবং গতিশীল পদার্থটি বাহির হইতে দৃষ্টিপথে পতিত হয় না তাহাকে পূর্ণমধগামী শ্রেণীর সেতু কহে । । কোন কোন পূৰ্বতত্ত্ববিদের মতে পূর্ণমধ্যগামী এবং অৰ্দ্ধমধ্যগামী এক পৰ্য্যায়ের অন্তভূক্ত। তাহারা বলেন উপরের শিরে গতিশীল বস্তুর ভার প্রদান করিলে শিরোগামী এবং নিয়ের শিরে ভার ন্যস্ত হইলে মধ্যগামী। বিভিন্ন আকৃতির সেতু কখন-বা শিরোগামী এবং কখন-ব মধ্যগামী হইতে পারে। ( নিয়ে চিত্র দ্রষ্টব্য) শিরোগামী বা ডেক শ্রেণীর সেতু নিৰ্ম্মাণে অপেক্ষাকৃত অল্প 4 | | k M. | 4 # সেখানে আড়াআড়ি ভাবে গার্ডার মূল গাজনে চলাচলের সেতুতে, কারণ এই হে সেতুতে রেলগাড়ীর ভার গাজ উপরের শিরে ন্যস্ত হয়। ই কাঠের স্বীপার গোড়াগুড়ি গজন শিরোদেশে অল্পদুর ব্যবধানে - আড়ি ভাবে পাতিয়া লেঃদ্বারা দৃঢ়ভাবে সংলগ্ন করিলেই । এবং তদুপরি লৌহবন্ত্ৰ । করিলেই তাহার উপর দিয়া গ্ৰী অনায়াসেই যাইতে পারে । কিন্তু মধ্যগামী প্রেই সেতুতে যেখানে ভার নিয়ের শিরে নিক্ষিপ্ত স্থা গ্রীবায় দৃঢ়ভাবে সংলগ্ন করিতে হইবে এবং তংs: মূল গার্ডারের সমান্তরাল ভাবে লৌহের কড়ি নিবন্ধ কৰি তদুপরি কাষ্ঠের স্ত্রীপার বসান যাইবে। এই মন্ত্ৰ অতিরিক্ত কাজের জন্য খরচ অধিক পড়িয়া যায়। মধ্যনাম শ্রেণীর সেতুতে দুই মূল সমান্তরাল গার্ডারের দূরত্ব, গাজ প্রন্থের তুলনায় অপেক্ষাকৃত বেশী করিতে হয়। ইহার ক্ষত্র নিমের ভারবাহী স্তম্ভের প্রস্থও অধিক করিতে হয়। ইহাতেই ব্যয়াধিক্য ঘটে। কিন্তু শিরোগামী শ্রেণীর সেতুতে দুই মূত্র গার্ডারের সমান্তরাল দূরত্ব গাড়ীর চাকার সমান্তরাল দূরত্বে f o Hy