পাতা:প্রবাসী আশ্বিন ১৩৪৪ সংখ্যা ৬.pdf/৬৪

Ետ Է, Ե --- ১388 দুই ৫১ ফুট জ্যা-বিশিষ্ট ইস্পাতের খিলান সেতু । সিরিয়া নদীর উপর ২৯৫ ফুট ব্যবধানবিশিষ্ট ৫৬ ফুট উচ্চ প্রস্তর-নির্মিত সেতু । ইহা বৰ্ত্তমানে প্রস্তরনিৰ্ম্মিত সৰ্ব্ববৃহৎ খিলান-সেতু । কঙ্করেষ্টক বৃত্তাভাস সেতু । তন্মধ্যে দুই দিক হইতে প্রসারিত গঠন ৩১০ ফুট করিয়া এবং মধ্যস্থিত দোলায়মান গঠন ২০০ ফুট লম্ব। ইহার ংশগুলি বিলাতের কারখানায় প্রস্তুত বলিয়া ইহার वाञ्च उदिद *क्लिप्रtिछ् । ( ७२७००० छलाव्र ) । छ्ठाजौब्र জুবিলী সেতু ( ১৮৮৬-১৮৯০ ) উল্লিখিত শ্রেণীর অন্তভূক্ত । ইহার উচ্চতা জলের উপরিভাগ হইতে ৫৩ ফুট। মধ্যস্থ ১২০ ফুট দূরস্থিত দুইটি স্তম্ভের উপর সন্নিবিষ্ট অনবিচ্ছিন্ন জ্যায়ের দৈর্ঘ্য ৩৬০ ফুট । ৫ । ঝুলন সেতু :—নদীর দুই তীরস্থ দুই উচ্চ স্তম্ভের উপর দিয়া দুইটি সমান্তরাল লৌহ কুঞ্জ বা শৃঙ্খল হইতে দোলয়ম সেতুর নাম ঝুলন সেতু। জানি না, ইহা ঐকৃষ্ণে ঝুলনের পরিকল্পনায় প্রস্তুত কি না বানর কেমন করিয়া নদী উত্তীর্ণ হয় তাহা অনেকে জানেন। কতকগুলি বানর সস্তরণ দ্বারা নদী পার হইং অন্য দিকের তীরস্থ একটি সুউচ্চ কুক্ষ আরোহণ করিয়া পরের পর হস্ত দি । পদ ধারণ করিয়া লম্ব হইতে থাকে। এইরূপে দুই ধারে দীর্ঘ বানরের রজ্জ্ব cनाव्ल थांड्रेरउ थाश्रउ श् दोनs রজুর দুই প্রান্তভাগ ধারণ করিলে ঝুলন সেতু হইল। আর তথনই ছোট ছোট বানর ও বানরীরা শিশু বক্ষে করিয়া নদীর অপর প্রান্তে চলিং যায়। ইহা হইতে প্রতীয়মান হয় ষে ঝুলন সেতু অতি প্রাচীন আকৃতিৰ সেতু। কিন্তু ইহাকে বৃহত্তর কাজে লাগাইবার জন্য তেমন গবেষণা হয় নাই। প্রাচীন কালে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্রোতস্বিনীকে উল্লঙ্ঘন করিবার জন্য ভারতবর্ষ, চীন, জাপান, তিব্বত প্রভৃতি দেশে এই প্রকার সেতুম প্রচলন ছিল। একটি রজ্জ্ব টাঙাইয়াও ঝুলন সেতু করা হইত। একটি রজুতে কোন পাত্র ঝুলান থাকিত এবং তাহা আৰু একটি রজজু দ্বারা এপার ওপারে টানিয়া লণ্ডয় श्रू। হরিদ্বারের লছমনঝোল। একটি ঝুলন সেতুর উদাহরণ, বালিগঞ্জ লেকের দ্বীপে যাইবার জন্য যে সেতু । আছে তাহাও একটি ঝুলন সেতু । ত্রিবেঃ নিকট সরস্বতী নদী .