পাতা:প্রবাসী আশ্বিন ১৩৪৪ সংখ্যা ৬.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¿BA|| - - o * = - সঞ্চয়িতা—ত্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । তৃতীয় সংস্করণ। বিশ্বভারতী-গ্রন্থালয়, ২১ • নং কর্ণওয়ালিস স্ট্রীট, কলিকাতা । ডিমাই আট পেঞ্জি, ৬৪ পৃষ্ঠা। মূল্য-কাগজের মলাট ৪২ , বাধান ৫২ ৷ কবিদিগের কাব্য-গ্রন্থাবলী হইতে বাছিয়া কতকগুলি কবিত নমুনার মত পাঠকসমাজে উপস্থিত করিবার কাজ সাধারণতঃ কবির নিজে করেন না, অন্তের করেন। রবীন্দ্রনাথ এই প্রথার ব্যতিক্রম করিবার কারণ এই বলিয়াছেন, “যারা আমার কবিতা প্রকাশ করেন অনেক দিন থেকে তাদের সম্বন্ধে এই অনুভব করছি যে, আমার অল্প बग्नप्नद्र ८य नकल द्रकन अजिउ *रन कल्प्ठ यांद्रछ दयद्रथ्छ मांद्ध, वांद्र ঠিক কবিতার সীমার মধ্যে এসে পৌছয় নি, আমার গ্রন্থাবলীতে তাদের স্থান দেওয়া আমার প্রতি অবিচার।” “যে কবিতাগুলিকে আমি নিজে স্বীকার করি তার দ্বারা আমাকে দায়ী করলে আমার কোনে। नोविश्व थाप्क ना । दछूद्र दालन इंडिशय्नद्र यांद्र ब्रक कब्र काङ्के । আমি বলি লেখ যখন কবিতা হয়ে উঠেছে তখন থেকেই তার ইতিহাস । এ নিয়ে অনেক তর্ক হোতে পারে সে কথা বলবার স্থান এ নয়।” কোন কবির বাব্য-গ্রন্থাবলী প্রকাশ করিতে হইলে অল্প বয়সের সব মুদ্রিত কাচা লেখাও প্রকাশ করা, ইতিহাসের ধারা রক্ষা কর। शङ थीब 4कछि कांब्रप्१ यांदशक मय्न श्रङ श्राप्द्र । उाश कवित्र কবিত্বশক্তির ক্রমবিকাশ বুঝিবার ও বুঝাইবার সুবিধা। কিন্তু ‘চয়নিক বা 'সঞ্চয়িতা’র মত সংকলন-গ্রন্থে ঐ প্রকার কাচা লেখা দেওয় निवद्यक, 4यः ८क्इ निप्ल ठाश्त्र नमर्थन कद्र गाग्र नं। श्डबाः "তি হইতে সেরূপ লেখা প্রায় বাদ দেওয়া সমীচীন হইয়াছে'। কবির সমগ্র কাব্য-গ্রন্থাবলীর মধ্যে এরূপ সমস্ত লেখাই স্থান পাইলেও কোনও বুদ্ধিমান পাঠক সেগুলির জন্ত কবিকে প্রতিভাহীন মনে করিবেন না। __‘সন্ধ্যাসঙ্গীত, প্রভাতসঙ্গীত, ও ছবি ও গান হইতে কৰি ইতিহাস রক্ষার খাতিরে এই সঙ্কলনে” মোট পাঁচটি কবিতাকে স্থান ন। তিনি লিখিয়াছেন, “তা ছাড়া ওদের থেকে আর কোন লেখাই আমি স্বীকার করতে পারব না।” - পুস্তকখানিতে ২৮৮টি কবিতা সঙ্কলিত হইয়াছে। কবি বলেন, “এই গ্রন্থে যে কবিতাগুলি দিতে ইচ্ছা করেছি তার অনেকগুলিই দেওয়া খেলে ন। স্থান নেই। ছাপা অগ্রসর হোতে হোতে আয়তনের কীতি দেখে ভীত মনে আত্মসংবরণ করেছি। এ রকম সংকলন কখনই সম্পূর্ণ হোতে পারে না।” তাহা সত্য। কিন্তু এই সংকলনটি যেরূপ হইয়াছে, ত び5 श्रउड्रे রীন্দ্রনাথের নানাবিধ খণ্ডকাব্য-রচনার 蠶 o ধারণ জন্মিল তাহ ভ্রমসম্বুল হইবে না। ইহাতে বহু ছেঃ কবিতা স্থান পাইয়াছে : - বহি থানির ছাপা ও কাগজ উৎকৃষ্ট । - রামমোহন রায় ও মূৰ্ত্তিপূজা— ঐঅমরচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য । প্রথম সংস্করণ। পূৰ্ব্ব মাঙ্গাল ব্রাহ্মসমাজ, ঢাকা । মূল্য আট আনা। --- 瞿 قرن 祁 凶 ੇ ডবল ক্রাউন ষোল পেজি পৃষ্ঠার (অর্থাৎ প্রবাসীর অর্ধেক আকারে পৃষ্ঠার ) ২১২ পৃষ্ঠা। ছাপা ভাল । এরূপ বড় বহির আট আন মূল্য খুব কম। গল্পের বহিও ক্ষৰি এত সস্তা হয় । কয়েক দিন পূৰ্ব্বে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় যখন এক জন মুক্ত সদস্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিশান ও সীলমোহরের মধ্যে ঐ স্থা পদ্মের সমালোচন প্রসঙ্গে হিন্দু ধৰ্ম্মকে পৌত্তলিকতা লেৰী বলিতেছিলেন, তখন ব্যবস্থাপক সভার কংগ্রেস দলের নেতা ত্ৰি ধৰ্ম্মাবলম্বী শ্ৰীযুক্ত শরৎচন্দ্র বহু তাহাতে আপত্তি করিয় ঐ মৰ্ম্মের কথা বলেন, যে, হিন্দুধৰ্ম্ম পৌত্তলিক ধৰ্ম্ম নহে, তাহার শ্রী শাস্ত্রগুলি পৌত্তলিকতা শিক্ষা দেয় না । শ্রেষ্ঠ হিন্দু শাস্ত্রগুলি ৰ অপৌত্তলিক, ইহা সত্য কথা। খ্ৰীষ্টীয় মিশনারিদিগের আক্রমনের উত্তর আধুনিক যুগে রামমোহন রায়ই প্রথমে প্রকৃত হিন্দুধর্মের পক্ষ মনৰ ও গৌরব ঘোষণা করেন। অথচ ইহা কালের বা অদৃষ্ট্রের বা ইতিহানে বা অন্ত কিছুর কুর পরিহাস, যে, সেই রামমোহন রায় তাহার নীতি কাল হইতে এখন পর্য্যন্ত হিন্দুধর্মের উক্তরূপ গৌরব যোগ করিয়াছিলেন বলিয়া প্রশংসা অপেক্ষ নিন্দাই অধিক পাইয়া আদিতেছেন হিন্দুধর্ক্সের-এবং অন্য সকল ধৰ্ম্মেরও—কেন্দ্রীভূত সত্যটক্স এনৰ প্রতিষ্ঠার চেষ্ট্র রামমোহনের জীবনের প্রধান কাজ । আটত্রিশ বংষ্কর পুৰ্ব্বে বিচারপতি গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের সভাপতিত্ব ৱ রামমোহন-স্মৃতিসভা হয়, তাহাতে সভাপতি মহাশয়কে ধন্যবাদ দিৰে উঠিয় বিখ্যাত হোমিওপ্যাধিক চিকিৎসক ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরক্ষা বলেন, ঈশ্বরের একত্ব-প্রতিপাদন ও প্রচার-কাৰ্য্যই রামমোহনের জীবন मश्ढम लक्ाग्र क्लि । তিনি নান হিন্দু শাস্ত্রের নানা উক্তির সাহায্যে কি প্রকারে মুঞ্জ পূজার অশ্রেষ্ঠত্ব ও নিরাকারোপাসনার শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপাদন করিয়াছিলেন তাহ। এই গ্রন্থে সুনিপুণভাবে দেখান হইয়াছে। যাহারা মূৰ্ত্তিণুৱা বিশ্বাস করেন, এবং রামমোহনের ভ্রম দেখাইতে চান, জাহান" বহিখনি পড়া উচিত ; আবার র্যাহারা মূৰ্ত্তিপুজায় বিশ্বাস করেন নযেমন প্রচেষ্টাণ্ট খ্ৰীষ্টিয়ান, মুসলমান, ব্রাহ্ম ও আর্যসমাজার-তাহানেও ইহ পড়া উচিত। কাহারও “সব জানি" মনে করিয়া জ্ঞান লাভে তিন पंकि छैफिऊ नएट् । ঐযুক্ত সতীশচন্দ্র চক্ৰবৰ্ত্ত ইহার একটি উৎকৃষ্ট এগার পৃষ্ঠ ৰাক্ষ ভূমিকা লিখিয়া দিয়াছেন । o রামমোহন রায়ের সময়ের বাংলা অনেকের পক্ষেই এখন দুৰেs. গ্রন্থকার অনেক স্থলেই রামমোহনের যুক্তি আধুনিক বাংলাং পাঠকদিগের সমক্ষে উপস্থিত করিয়াছেন । তিনি সমুদয় যুক্তি হনৱজনে সাজাইয়াছেন । পুস্তকখানি ভারতীয় অন্যান্য প্রধান প্রধান ভাষা ও ইংরেজীতে অনুবাদিত হইবার যোগ্য । বঙ্গীয় মহাকোষ—প্রধান সম্পাদক শ্ৰীঅমূল্যচরণ তি প্রকাশক শ্ৰীসতীশচন্দ্র শীল, ইণ্ডিমান রিসার্চ ইন্সটters o ভুষণ ।