পাতা:প্রবাসী আশ্বিন ১৩৪৪ সংখ্যা ৬.pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষার লাগি ভেণর... Ե-ՅՀ) টষণা আরম্ভ হইয়াছে। অধ্যাপক ডক্টর নীলরতন ধর রর জন্য ঝোলা গুড় ব্যবহার করিয়া ফল পাইতেছেন ই প্রকাশ করিতেছেন। বিভিন্ন উত্তাপমাত্রায় গাছের উপর সারের ক্রিয়া সম্বন্ধেও তিনি পরীক্ষাকাৰ্য্য চালাইতেছেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান কলেজের রসায়নের অধ্যাপক ডক্টর জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় সম্প্রতি রসায়ন-বিজ্ঞানের এই দিকের গবেষণায় হাত ড়িাছেন। ফল ভবিষ্যতের গর্তে। এদেশে ফলিত ইপাদনে ডাক্তার স্তর ইউ. এন, ব্রহ্মচারী কর্তৃক কালাজরের টিমনি-ঘটিত ঔষধ ইউরিয়া ইবামিন আবিষ্কার ছাড়া -- - উল্লেখযোগ্য কোন আবিষ্কার এ পর্ষ্যস্ত হয় নাই। কলিকাতা বিজ্ঞান কলেজের ফলিত রসায়নের অধ্যাপকরূপে ডক্টর এইচ. কে. সেন কিছুদিন পূৰ্ব্বে সস্তায় য়্যালকহল প্রস্তুত করিবার প্রণালী বাহির করিয়াছেন বলিয়া যে আশ্বাস দিয়াছিলেন, কাৰ্য্যে তাহা ফল প্রসব করে নাই। কচুরী পানাকে ব্যবহারে আনিবার তাহার যে চেষ্টার কথা বহুল প্রচারিত হইয়াছিল তাহাও ব্যর্থ হইয়াছে ধরিয়া লওয়া যাইতে পারে। সুতরাং এখন যাহারা জীব- ও উদ্ভিদসংক্রান্ত রসায়নের পরীক্ষায় নিযুক্ত আছেন তাহাদের গবেষণার ফল দেখিবার আগ্রহ অনেকেরই থাকা স্বাভাবিক। = যার লাগি তোর. . * শ্রীমনোজ গুপ্ত - a. মা মারা যাওয়ার পর সিতাংশুর প্রথম মনে হ’ল সামনের বিরাট বাধাহীন যাত্রাপথের কথা । মাকে সে যে ভালবাসত না, বা তার মৃত্যুতে আঘাত পায় নি এ-কথা বল। চলে না। আর সকলের মতই সে মাকে ভালবাসত— ইল্পত অনেকের চেয়ে বেশী ক’রেই ভালবাসত, কিন্তু সে ঈনিত তার চলার পথে সবচেয়ে বড় বাধা তার মা । নিশার জন্যে সে মোটেই ব্যস্ত নয়—সে বোন ; এক দিন তার বিয়ে হয়ে যাবে, তখন তার আর কোন দায়িত্ব থাকবে না। কিন্তু মার সমস্ত ভারই ত ,তার উপর। ভগবানের উপর তার এক এক সময় ভারি রাগ হ’ভ। কত লোকের ত অনেক ছেলেমেয়ে, কেবল তারই বেলায় সে কি না মা'র একমাত্র ছেলে যদি একটা ভাই থাকত! ভাই মা যখন মারা যান তখন সে জানল তার মুক্তির পথ পাবার আশা আছে। অবশু, তাই ব’লে সে মা’র \্যুকান করে নি। সে বিশ্বাস করত, জোর ক’রে কিছু করা চলে না, আর মা’র স্বর্থ-স্থবিধের দিকে দেখাও |ိန္ဒြီး একটা বড় কৰ্ত্তব্য । নিজে থেকে যখন "ই বন্ধন সরে গেল তখন সে অবখ ভগবানকে ধন্যবাদ নিয়েছিল । , o এখন তার শেষ দায়িত্ব হ’ল নিশার লি এর আগে মা যখন একথা বলেছেন তথা সে মোটেই ব্যস্ত হয় নি। তার প্রধান ভয় ছিল নিশা শ্বশুরবাড়ী চলে গেলেই মা । এক পড়বেন আর তার উপর সুরু হ’বে বিয়ে করবার ২ জন্যে অতুরোধ। অসম্ভব ! বিয়ে সে করতে পারে না । তাই নিশার বিয়েরও কোন চেষ্টা করে নি, কিন্তু এখন আর সে বাধা নেই। হঠাৎ সে নিশার বিয়ের জন্যে এত ব্যস্ত হয়ে উঠল যে সবাই আশ্চৰ্য্য হয়ে গেল । নিশা দাদাকে বরাবর ভয়ই ক’রে এসেছে ; কোনদিন তার কাজের বিষয়ে কোন আলোচনা করতে সাহস ক’রে নি। সে চুপ ক’রে রইল। আত্মীয়দের মধ্যে অনেকেই বললেন, “এত তাড়াতাড়ি কেন ? এই সেদিন মা গিয়েছে, এরই মধ্যে বিয়ে দিলে ও ভাববে তুমি ওর ভার সইতে রাজী সিতাংশু কোন জবাব দেয় না—নিজের কাজ

  • Ց | করে চলে। সে যা একবার ভাল বলে ধরবে কেউ তা ছাড়াতে পারবে না ।

皋 喜 来源 মা'র অমুখের জন্যে সিতাংশু অপিস থেকে লম্বী ছুটি নিয়েছিল। ছুটির প্রথমেই মা মারা গেলেন, সে ঠিক করলে এই ছুটির মধ্যেই নিশার বিয়ে দেবে। সারাদিন সে ঘুরতে স্থরু করলে। যেখানে ভাল ছেলের সন্ধান পায় সেখানেই ছোটে, কিন্তু সে ঠিক যা চায় তা পাওয়া সম্ভব ट्रघ्न Gtठे न ।