- -
आश्विन ষার লাগি তোর... Եռան Է, "আপনি ঘরে একটু সম্বন, অামি এখনি যাচ্ছি।” লোকটিকে পরীক্ষা ক’রে ডাক্তার চ্যাটাজ, জিজ্ঞেস করলেন, “আপনি কি এদিকেই থাকেন ?” না, সম্প্রতি এসেছি।” "থাকেন কোথায় ?” “কলকাতায় ?” “দেখুন আপনাকে সব কথা স্পষ্ট ক'রে বল্লাই ভাল। অনেক আগেই আপনার চিকিৎসা করানো উচিত ছিল। অধেষ্ট সময় নষ্ট করেছেন, আর দেরি করবেন না। কলকাতায় বন ; সেখানে ছাড়া আর কোথাও বোধ হয় এ ‘কেস' নিতে পারবে না।” একটা ওষুধ দিচ্ছি, ট্রেনে ব্যবহার করবেন, কষ্টট একটু কম থাকবে । কিন্তু এক দিনও দেরি করবেন না । “অন্ধ হ’য়ে যাব না কি ?” "না, না কি বলছেন। কলকাতায় যান, ভাল ক’রে চিকিৎসা করান, ভাল হয়ে যাবেন। এখানে আমরা ব্যবসাই করি, সব কিছু ত জোগাড় নেই।” “এখান থেকে পোষ্ট আপিস কত দূরে ?” "কেন ? আপনার কিছু দরকার আছে ?” “একটা টেলিগ্রাম করতে চাই...” “বেশ ত, আপনি লিখে দিন, আমি পাঠিয়ে দিচ্ছি। আচ্ছ, আপনি বলুন আমি লিখে দিচ্ছি।” “শুধু শুধু আপনাকে কষ্ট দিচ্ছি।” “আপনি এক জন বাঙালীর কাছে কি এটুকুও আশা করেন না ? বলুন কি লিখব ?” ““শরৎ রায়,•••••• অপার সাকুলার রোড,--” বাধা দিয়ে ডাক্তার চ্যাটাজী বললেন, “শরং আপনার কেউ छ्ध्र ?' ... “শরংকে চেনেন নাকি ?” “নিশ্চয়। আগে ছিলাম শুধু বন্ধু, এখন হয়েছি ভায়রাভাই—গ্রাম-সম্পর্কে আর কি !” “ঠিক বুঝলাম না।” "তার শ্বশুরবাড়ীর পাশেই আমার এক শ্রালার বাড়ী কিনা তাই বললাম।” - “কাদে বাড়ী বলুন ত ?” ।
“কেন ? আপনি ওখানে কাউকে চেনেন নাকি ? চেনাই ত সম্ভব ! অশোকবাবু.” “ও! আপনার সঙ্গে পরিচিত হয়ে স্থখী হলাম ; আচ্ছা নমস্কার } চোখ থেকে চশমাটা খুলতে খুলতে ডাক্তার চ্যাটাজী বললেন, “সে কি ? এখন কোথায় যাবেন ? ট্রেন--” তাকে কথা শেষ করতে না দিয়ে সিতাংশু বললে, “আপনিই সেদিন আমায় সাধুর কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন না ?” “সেদিন একজনকে নিয়ে গিয়েছিলাম বটে, কিন্তু সে কি আপনি ?" চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়িয়ে সিতাংশু বললে, “মশায়ের कि छोङांद्रीब्र गएक जना वादनांe फ्रप्ल नोक् ि?" “তার মানে ?” “মানে বুঝিয়ে দেবে পুলিস, আমি নই ” “আপনি আমার বাড়ীতে বসে আমায় অপমান করছেন কোন অধিকারে ?” 4-ho "একটা জোচ্চোরকে সাধু সাজিয়ে তার কাছে অামায় নিয়ে গিয়েছিলেন কোন অধিকারে ?” - “স্বামী জটিলানন্দ জোচ্চোর ?” নে ? বাড়ীটা জোর করে নিজের নামে লিখিয়ে নিলে ।” “उी खात्रनि ना रिलझे उ श्रीब्रहउन ? आोभि ङ আর দিতে বলি নি ? বাড়ী দিয়েছেন তা কি হয়েছে ? চাইলেই তিনি দিয়ে দেবেন।” “ই দেবে ! কোথায় পালিয়েছে**** “স্বামীজী কি তাহলে চলে গেছেন ?” “হা গেছেন ! কোথায় যান দেখছি। ” “আপনি তো সংসার ত্যাগ ক’রে এসেছেন । যদি জোচ্চোরেই নেয়। --” “চুপ করুন মশাই, জালাবেন না।” সিতাংশু বর থেকে চলে যাচ্ছে দেখে ডাক্তার চ্যাটাজি বললেন, “বেশ লোক ত? আপনার নামটা বলুন ? ওষুধ দিলাম, খাতায় লিখতে হবে ত, আর দামটা---” - বাড়ীট
