পাতা:প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৪ সংখ্যা ৫.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

マラi了 (perfection of expression) & 5tatzo on s চরম লক্ষ্য। আমাদের কালিদাস, ভবভূতি, বাণভট্ট প্রভৃতি কবিও এই দলের মধ্যে । পাশ্চাত্য দেশের শেক্সপীর, মিলটন প্রভৃতিও এই দলের। মানবজীবনের পরিপূর্ণ সমগ্র সার্থকতার সাধনা তাহাদের নহে। উীয়দের চাই গদ্যে পদ্যে ছন্দে কাব্যে সাহিত্যের পূর্ণ थदक्षि। श्रुंभTांनe ७झे नएलझे । o ঋষিদের পক্ষে বাণীতে প্রকাশটি হইল গৌণ, আর সাহিত্যিকদের পক্ষে তাহাই তাহদের সব-কিছু। কাজেই সাহিত্যিক কবি ও ঋষিদের পাশাপাশি রাখিয়া তুলনা করিলে অবিচার হওয়ার সম্ভাবন আছে । মানবসাধনায় ভিন্ন ভিন্ন “লোক” অাছে। আমি কাব্যলোককে উপেক্ষা করি বা তুচ্ছ করি, এমন নহে, কিন্তু সেই সঙ্গে ইহাও যেন না ভুলি যে আমাদের প্রাচীন ঋষি ও সাধকদের লোক ছিল একেবারে ভিন্ন। এই দুইয়ের মধ্যে যেন গোল না পাকাইয়া বসি । ঋষিদের সাধনাতেও এক-একটি যুগ আসিয়াছে তাহ হইল পুরাতন আচার সাধনা প্রভূতির নিরর্থক জড়ভার হইতে মুক্তির জন্ত বিদ্রোহ। সেই বিদ্রোহের বাণী আমরা দেখি মাঝে মাঝে সংহিতায় ও উপনিষদের ঋষিদের কণ্ঠে, গীতায়, ভাগবতে, মধ্যযুগের সাধকদের বাণীতে, আউল বাউল দরবেশদের গানে। ঐতরেয়েব কোন কোন স্বাধতে উপনিষদের বাণীর মতই এচিীন বন্ধনের প্রতি বিদ্রোহের ভাব দেখা যায় । বিদ্রোহের একটি প্রচণ্ড উদ্যম তার মধ্যে থাকাতে এক এক সময় সাহিত্যহিসাবেও সেই সব বাণী আমাদের কাছে এত উপাদেয় লাগে। কিন্তু এই ভাললাগাই তাহার শেষ কথা নয়। উগ্ৰসেসর পরিপূর্ণতার জন্য যে সাধনপথের সন্ধান, কৰি হুইটম্যানের বাণী ৭২১ তাহাদের সর্বস্ব উৎসর্গ করিয়া জীবনের সমগ্রতাকে সার্থক করিবার যে ব্যাকুলত, তাহ যদি যথার্থরূপে হৃদয়ঙ্গম করিতে না পারি তবে কিছুই হইল না। হুইটম্যান এক জন বিদ্রোহী কবি। পূৰ্ব্ববত্তী সাহিত্যে ছন্দ-রীতি বর্ণনাভঙ্গী প্রভৃতির ঘে পাষাণ-প্রাচীর রচিত হইয়াছিল তিনি তাহাতে বিদ্রোহীর মত প্রচণ্ড আঘাত করিলেন। সাহিত্য-জগতের মিথ্যা আভিজাত্যের উপর তার বজাঘাতে এমন একটি সাহিত্য-রস স্বল্প হইল যাহাতে এক এক সময় ভারতীয় সেই সব বিদ্রোহী সাধক ঋষিদের কথা স্বতই মনে আসে। সেই জন্যই আমি হুইটম্যানের প্রচণ্ড বিদ্রোহবাণী শুনিয়াই মুগ্ধ হইয়াছিলাম। সেই সব বাণীর মধ্যে বিদ্রোহী ঋষিদের বাণীর মতই একটি অপূৰ্ব্ব শক্তি আছে। তাই আজ তার জয়ন্তী দিনে কবি হুইটম্যানকে নমস্কার করি। সেই শ্রদ্ধার নমস্কার গঙ্গার তীর হইতে স্থদুর আমেরিকাতে যাত্রা করুক। তবু যেন কখনও না ভুলি ঋষি ও কবি এক নহেন। ঋষির সাধন হইল সমগ্র জীবনের সাধনার পরিপূর্ণতা, সাহিত্যিকদের সাধন হইল বাঙ ময়ী সাধনার চরিতার্থতা । তবু উভয় দলের বিদ্রোহীদের বাণীর সমজাতীয়তা আছে যে একের কথা শুনিলে স্বভাবতই অন্তের কথা মনে আসে। তাই হুইটম্যানের জয়ন্তী তিথিতে আজ ঐতরেয় ব্রাহ্মণের ঋষির কথা ক্রমাগতই মনে আসিতেছে— aজাগে চল, আগে চল, তোমার চলরি উদ্যমে চলার বেগেই, সম্মুখে, তোমার মুক্ত পথে, তোমার সব পাপ শুইয়া পড়িবে হতবীৰ্য হইয়া। পাপতাপের সব ছোট ছোট সমস্যা লইয়৷ ত হইবে না। আগে চল, আগে চল ।” আর বৃথা মাথা ঘামাইে リー。 মধ্যে এমন একটি শেরেহস্ত সর্বে পাপমান শ্রমে প্রপথে হওi: - फ़रेब्रस्बडि फ़रेब्रप्वङि- ( घेऊन्द्रप्र वोम", ", *** ?