পাতা:প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৪ সংখ্যা ৫.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭৩২ প্রবণসী ১৩৪৪ ভারতীয় দর্শনশাস্ত্রের উজ্জল দর্পণ নিৰ্ম্মাণ ( বড়োদার ছাপাখানার কৃপায় ইহা এতদিন পরে আবার জগতে প্রচার হইতেছে এ এক আশ্চৰ্য্য ব্যাপার । ” বিহারের দ্বিতীয় তলে অমিতাযু মূৰ্ত্তি রহিয়াছে দেখিলাম, তৃতীয় তল শূন্য। তাহার পর “দ্বীপগুলি দেখিতে গেলাম। প্রথমে জম্বুদ্বীপ, এখানে অবলোকিতেশ্বরমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত এবং তাহার নিকট দ্বীপনির্মাতা রাণী নেতুঙ-চুন-মো চন্দনকাষ্ঠে বিরাজ করিতেছেন। তাহার পর গাগৰ্ব-প্লিঙ (ভারতদ্বীপ ) । এইখানে সেই সৰ্ব্বজ্ঞ ভারতীয় পণ্ডিতগণ থাকিতেন যাহাদের পরিশ্রমের ফলে সহস্ৰ ভোটগ্রন্থে এখনও মানব-দানব ও কালের অত্যাচারে ভারত হইতে লুপ্ত প্রাচীন ভারতীয় রত্বরাজি ভোটভাষায় চিত্র-পরিচয় বৰ্ত্তমান । ইহাদের সংস্কৃত গ্রন্থের সংগ্ৰহ ১০৪৩ খ্ৰীষ্টাব্দে ও আচাৰ্য্য দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান বিম্বিত স্থা বলিয়াছিলেন—এখানে অনেক পুস্তক দেখিতেছি - আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েও দু'প্রাপ্য। দুঃখের বিষয়, পর নিৰ্ব্বোধদিগের সময় ঐ অমূল্য গ্ৰন্থরাজি অগ্নিতে ভক্ষ্মীভূত এখন র্যাহারা এই বিহারের রক্ষক তাহার বুলাই ভাল। আমার পক্ষে এদেশের তাম্রমুদ্রার = লইয়া চলাচল করা দুরূহ ছিল, সুতরাং কয়েক চিত্র ও পুস্তক এখানে সংগৃহীত হইল । অর্থ সঙ্গে থাকিলে আরও অনেক জিনিষ . পারিতাম । . r., .ே প্রিয়-প্রসাধন” পুরব কেশ দানবের হাত হইতে উৰ্ব্বশকে রক্ষা করিলে ও তৎপর তাছার পরস্পর অনুরক্ত হইলে পুন্ধরবার পাটরাণী রাজার প্রতি অভিমানবশত প্রস্থান করিলেন । পুকুরবার সহিত রাণীর বিবাদভঞ্জনের কাহিনী এই চিত্রে বর্ণিত আছে ---- “এমন जभन्न छाप्ने स्थानियो थवत्र विि, १ञ्चात्र काङ् श्ड्रेड ग्नि अववि রাণী উপবাস করিতেছেন। তাহার এক ব্রত আছে, সেই স্ত্রত আজ সাঙ্গ হইবে। কিন্তু রাজার নিকট না আসিলে সে ব্রত আজ উদযাপন হুইবার কোনো সম্ভাবনা নাই। তাই ভিন্ন অনুনয়বিনয় করিয়া একবার দেখা করিবার জন্য বড় ব্যস্ত হইয়াছেন । - * ব্রতের কথা শুনিয়া রাজা বলিলেন, “তিনি আস্থন । রাণী আমিরসঙ্গে অনেক চেটা অনেক পূজার জিনিষ লইয়া আসিয়াছে। " রাজাকে পূজা করিলেন । ফুল দিলেন, মালা দিলেন মন | দিলেন, ভাল ভাল খাবার জিনিষ দিলেন ।--রাণী আরতি কলিন পূজার অঙ্গ শেষ হইলে গলায় কাপড় দিয়া বলিলেন, "আজ জন্ম আমার স্বামী যাহাকে ভালবাসিবেন, আমিও তাহাকে ভয়ঙ্ক, এই অামার ব্রত । এই ত্রক্তেত্ব না। সে অামার ভগিনী হইবে । প্রিয়-প্রসাধন ।” –হরপ্রসাদ শাস্ত্রী