পাতা:প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৪ সংখ্যা ৫.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उiप्च डाड्छज्जो८न्मज्ञ श्रृङ ः ङोन्जङ-भि८न्त्रज्ञ अन्त्रीव्नन्। ৩৫৩ = নেভা একেবারেই অসম্ভব। আপনি যে আশা করছেন— স্বামি হয়ত কোন দিন শিল্প-দেবতাকে স্বাক্টর পথেও সদসদ্ধান করব, তা আরও স্বদুরপরাহত। এত দিন ভুলেও ... সে পথের কাছ ঘেষেও চলি নি। অথচ এ দুনিয়ার সঙ্গে কারবার সে নেহাৎ আজকের কথাও নয়। কারবার যত ਿਰ অৰ্দ্ধেকটা গেছে পরীক্ষা-পাসের চেষ্টায়। অপর স্বাকের তিন-চতুর্থাংশ গেছে জেলে জেলে। বাকী : সমদুকু কেটেছে রাজনীতির কচকচি ও রুজি-রোজগারের পাদপিতে। ছবি ও পুতুলের সঙ্গে কোন দিনই আমার পেগানাং নেই। কোন শিল্প-প্রদর্শনীর ছায়াও মাড়াই নি কোন দিন। এমন কি, এত বছর কলকাতায় থেকেও একটি বারের তরেও থিয়েটারে, কিংবা খেলার মাঠে যাওয়া হয়ে ওঠে নি বেউদা সময় নষ্ট হবে ব'লে। এই সব কারণে চীনেট বড়ই একপেশে হয়ে গড়ে উঠেছে। বয়সটা য মছে, তাতে এখন বন-গমনের উদ্যোগ করলেই হয়—বড়জোর আর দু-তিন বছর জের টানা চলে । এখন আবার আগাগোড়া ভোল ফিরিয়ে জীবনটাকে নূতন ক’রে শিল্পদষ্টর উপযুক্ত করে তোলা—তা কি আর সম্ভব ? রাজনীতির নঃ পাকাবার ফাকে ফাকে কখনো মনে হয়েছে—দেশ or কি বুঝি—আমাদের সংস্কৃতি বলতে কি বুঝি ? সর ফলে পুরনো ভারতের পুজি খুঁজতে গিয়ে আট-সাপ ana পড়েছে এবং তার বিষ-ক্রিয়াও কিছু কিছু আরম্ভ মন। তাই দু-চার খান বই পড়েছি। an বই-পড়া সম্বন্ধে আমার কিছু বক্তব্য আছে। ১৯৯৭ সালে মাদ্রাজ কংগ্রেসের পরে ও-দেশের কতকগুলি প্রসিদ্ধ প্রসিদ্ধ স্থান দেখতে বেরিয়েছিলাম—তীর্থ করতে as aয়। তীর্থের পরে আস্থা হারিয়েছি অনেক আa, গদা তীর্থ করতে গিয়ে। সে কথা যাক। ফেরার ... নরেশ্বর ষ্টেশনে যখন ময়মনসিংহের শ্ৰীযুক্ত অমরেন্দ্রনাথ an মহাশয় বললেন, “ও মনোরঞ্জন মুরলাম ত ..., কিন্তু দেখলাম কি ?” তখন আমি জবাব দিছিলাম, "দেখবার যে কিছু নেই, তা ত দেখলেন ? .৪ বিধ সম্বন্ধে অন্ততঃ ল্যাঠা চুকলো !" অথচ সেবারে দকি, মহাবলীপুরম, তাঞ্জোর, ত্রিচিনাপল্লী, শ্রীরঙ্গম, মাদুর, রামেশ্বর প্রভৃতি যে-সব স্থান দেখেছিলাম, সেখানে _ - ভারতীয় শিল্পের শ্রেষ্ঠ নিদর্শনের অনেকগুলি এখনও অটুট অক্ষুন্ন আছে। দেখেছি সবই, অথচ শিল্পকলার সাক্ষাৎ মেলে নি কোথাও । না দেখেছি ভক্তের চোখে—না কলারসিকের চোখে। কিন্তু এখন কয়েকখানা বই পড়ে বুঝতে পারছি যে অমর বাবুর ল্যাঠা যদি সত্যি চুকেও থাকে, তবু আমার ল্যাঠা চোকে নি—মনে হচ্ছে, এখন যদি আর একবার যেতে পারতাম তবে হয়ত সত্যি দেখবার মত কিছু দেখতে পেতাম । আসল ছবি ও আসল পুতুল কিংবা সে সকলের খুব ভাল প্রতিলিপি দেখা যে অত্যাবশ্বক, তাতে সন্দেহমাত্র নেই। কিন্তু আমার মনে হয়, আমার মত অনভিজ্ঞ অনুসন্ধিৎস্থর পক্ষে বই পড়ে আট সম্বন্ধে খানিকট ধারণা করে না নিলে, আটের রস গ্রহণ করা মুস্কিল। বই পড়ে শিল্প-স্মৃষ্টি হয় না সে আমি বুঝি। সত্যিকারের শিল্প-স্বষ্টি হয়ত কতকটা (unconscious creation) “so-C5on to গভীরতা থেকে উদ্ভূক্ত হয়ে আপনার গরজে আপনি ফুটে ওঠে কমল হয়ে চৈতন্ত-সরোবরের প্রকাশ্বতায় । কিন্তু শিল্প-স্বষ্টির আস্পদ্ধ যার নেই—যে চায় শুধু শিল্পের মৰ্ম্মকথাটি বুঝতে ও সম্ভব হ’লে তার রসের ভাণ্ডার লুটতে, সে লোকের পক্ষে তা কেমন ক’রে সম্ভবপর হবে, ভাল মন্দ বুঝবার ক্ষমতা না शाकरल ? इति cनाथ नवाझे-डॉशe डोप्नब *** বটে ; কিন্তু উচ্চতর শিল্প-সৃষ্টির রস-গ্রহণ সম্ভব কি শিল্পের তত্ত্বাংশ ও টেকনিক সম্বন্ধে কিছুমাত্র জ্ঞান না থাকলে ? প্রথমনিকলীর পক্ষে এ সব নটখাট বিষয়ের ভিতরে টোক শিক্ষার অনুকুল নয় মনে করেই বোধ হয় আপনি বইপড়া সম্বন্ধে উৎসাহ দেন নি। কিন্তু এ বিষয়ে আমার মনে যতটুকু রুচি জেগেছে, তার উৎস কোথা থেকে উৎসারিত জানেন ?– আমরা আজ যদিও পতিত, তবু আমাদের গৌরব করার কিছু আছে কি না, তা জানবার আকাঙ্ক্ষা থেকে। তাই নিজের তত্ত্বাংশ, উৎপত্তি, ইতিহাস, পুরাতত্ব ইত্যাদি সম্বন্ধে জানবার আগ্রহই আমার বেশী। তবে আমি যে এ-রসের রসজ্ঞ হতে চাই নে, বরং সেদিকে একটা ঝেণক আস্তে আস্তে ক্রমেই বাড়ছে । বর্তমান অবস্থায় আমার পক্ষে যা সম্ভব, তা করবার চেষ্টাও জানি করি। বই পড়ে ও তার ভিতরকার খেলে उ्रl नश्नं,