পাতা:প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৪ সংখ্যা ৫.pdf/৩৯

उiप्ट কাজ করা যায় ও দশ পায়ে যতটা পাড়া বেড়ান যায়, তা দি পারতাম, তবে হয়ত কতকটা আকাঙ্ক্ষা মিটত। তাই বিধাতার কাছে কোনও দিন দেবতা হওয়ার প্রার্থনা করি নি। কিন্তু নাছোড়বান্দা বিধাতা সেই বরই দিয়ে निन। এখন জলে জল ঢেলে দেবতার পূজা চলছে— দূির পূজার বিলিত নমুনা কি আর করা যায়, বলুন। দেবতা হ'লেও আপনাকে আশীৰ্ব্বাদ করতে পারি, তেমন সঙ্গতি কয়ুস বিধাতা কিছু দেন নি। সাত বছরের এরপুত্রের প। বাড়িয়ে চরণামৃত দেবার মত খৃষ্টতাও এখন পর্যন্ত জন্মায় নি। তবে যে সাধনায় আপনি প্রবৃত্ত তাতে পূর্ণ সিদ্ধি লাভ করুন—আপনার সিদ্ধিতে আমার স্বালা দেশের মুখ উজ্জল হোক-এ প্রার্থনা একান্ত মন প্রাণেই করি। ইতি— নিবেদক শ্রীমনোরঞ্জন গুপ্ত o हिमघ्र निंदतिनं, আপনার সুদীর্ঘ পত্র পেয়ে বড়ই আনন্দিত হয়েছি। মারি আপনাকে ব্যক্তিগত অভিনন্দন জানিয়েছি or sয় আপনি প্রতিবাদ করেছেন। আমি ‘ভক্তিকে isফকে বড় আসন দিতে চাই। ভগবানের চেয়ে gaাদের ভক্ত বড়। তাছাড়া ভারতবর্ষে ভারত-শিল্পের স্থা সংখ্যায় এত কম (সমস্ত ভারতে ৬ জনের বেশী আছে কিনা আমি জানি না ), যে নুতন ভক্তের সন্ধান পেলে আনন্দে আত্মহারা হই। নবীন উপাসককে স্বামর थच्निनन छानप्डि ९** মাত্রাজ্ঞান হারাই। আমাদের উপাসকর বড় আসতে চান না। আমরা উদগ্রীব इछ न्डन डtख* আশায় বসে আছি। নুতন ভক্ত ও नृउन ॐtग* আমাদের বড় আদরের মানুষ, আমাদের गॅमारनद्र दछ। डॉअ५७* শ্রেষ্ঠ সাধনার মন্দিরে নূতন リ%tエ সম্মান ও সমাদরের মালা-চন্দনের বহর কত t_eার বিচারক নূতন উপাসকরা নন, যারা তাকে স্বাগত করবে ভালর বিচারের ভার তাদের উপরই দিতে ম। গৃহস্থের চোখে প্রত্যেক অতিথির যথাযোগ্য মূল্য ,মূল্য-বিচারের অধিকার অতিথির নয় تمیستوچه शृश्यः । এস্তের শিল্প-সমুদ্ধে আমার অভিজ্ঞতা সম্বন্ধে আমি ভণিত করিনি ভিবিনয় দাম্ভিকতার নামান্তর । সুতরাং অতি-বিনয়টা পাপ। যে কোনও রাজ্যে যে যতটা এগিয়ে যায়—জ্ঞানের كة في حيتهaج অম্ভরীনের পত্র ঃ ভারত-শিল্পের অনুশীলন ○○*位 বিস্তৃত পরিধি হৃদয়ঙ্গম করে সে ততটা বুঝতে পারে,— তার নিজের জ্ঞানের পরিধিটি কত স্বল্প, কত ক্ষুদ্র । যে যত এগতে পারে তার আত্মগরিমা তত ছোট হয়ে আসে । এই জ্ঞানসমুদ্রের বিশালতার আঘাতে আমাদের অহঙ্কার সঙ্কুচিত হয়,—এই অহঙ্কারের সঙ্কোচ বিনয়ের ‘ভণিত" নয়, নিজের শক্তি ও জ্ঞান সম্বন্ধে নিষ্ঠুর সত্যবোধ । ভগবানের আশীৰ্ব্বাদে, 'বিশ্বরূপ দেখতে পেলে, অৰ্জুনের মত আমরা আমাদের ক্ষুদ্রতা, স্বল্পতা সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করতে পারি। ভারতের কলাশিল্পের নিদর্শন, ভারতের নানা বাণ" আপনি প্রাচীন পুরাকীৰ্ত্তির অবশেষে অনেক চাক্ষ প্ৰতা করেছেন। যারা বেশী বয়সে দেখতে আরম্ভ করেন; চোথের ‘মর্চে ছাড়াতে অনেক দিন লাগে। অল্প বয়সে যখন মানুষের রূপ-রস-বোধশক্তি প্রখর ও স্বতীয় থাকে, তখন শিল্পবস্তুর অন্তরের সৌন্দর্য অতি সহজে প্রত্যক্ষ করা যায়। বেশী বয়সে, রূপবোধ-শক্তির প্রয়োগের অভাবে, আমাদের ঐ শক্তি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়—দৃষ্টিশক্তির উপর ছানি পড়ে। কেতাবী বিদ্যার চাপে আমাদের রস-বুদ্ধি শুষ্ক হ’তে থাকে। বেশী বয়সে এই শুষ্ক শক্তিকে সরস ও সপ্তরিত করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তবে চেষ্টার অসাধ্য কাজ নেই। ক্রমাগত ছবি দেখতে দেখতে ছ চক্ষু একদিন খুলে যায়। যুক্তিতর্কের বাধা আপনি খসে পড়ে। যুক্তিতর্কের চাবি দিয়ে, অর্থাৎ প্রবন্ধ ও পুথি পড়ে, আর্টের দুয়ার খোলা যায় না, জাটের স্বরূপ নির্ণয় করা যায় না। যুক্তির পথে তাকে পাওয়া স্বায় না,–ভক্তির পথে, দৃষ্টির পথে সে দেখা দেয় । একটি প্যাকেটে রেজিষ্ট্রি করে কয়েকখানি ভাল প্রতিলিপি পাঠাচ্ছি। চেষ্টা করে দেখুন যদি এদের মধ্যে কিছু রস পান। আতাস্তিক ভক্তির চক্ষে কোনও জিনিষই রুদ্ধ বা অবরুদ্ধ থাকে না। ভক্তের ভগবান। আপনি ভক্ত, শিল্পের ভগবান আপনার করতলগত । আমরা মন্দিরের চারি ধারে ঘুরে বেড়াচ্ছি ভগবানের দর্শন এখনও মেলে নি । আপনি যেদিন ভারতের শিল্পের দে পাবেন—অনুগ্রহ করে একবার পিছন সট বলে দেবেন—আমরা আপনার পথ আইপি ** বিনীত @অৰ্দ্ধেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায় বভার সাক্ষাৎ পথের ৯ জুলাই ১৯৩৭ বি দেখবার তৃতীয়