পাতা:প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৪ সংখ্যা ৫.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उकiप्तः ইছিল। বইটা যে ভাগবত কিংবা মহুসংহিতা নয় এ-কথা বোধ হয় তোমাদের ব’লে দিতে হবে না। আমি যে বসেছিলাম এটা ওরা গ্রাহের মধ্যে আনে নি, তার প্রধান কারণ ওরা নিজেদের খেয়ালে সেদিন খুব বেশী রকম মশগুল ছিল, আর দ্বিতীয় কারণ–আগে বোধ হয় বলেছি—ওরা সাধারণতঃ আমায় এ-সব বিষয়ে জড়পদার্থের সামিল বলেই ধরে নিত। সেদিন আবার আমি একেৰারেই জড়পদার্থ ইয়ে গিয়েছিলাম, কেননা, নয়নতারাকে সেদিন যেন আরও অপরূপ দেখাচ্ছিল। আমি বোধ হয় বইটাও শুনছিলাম ন, সেই জন্তে, তার বটতলা-মার্কা চেহারা মিলিয়ে মোটামুটি তোমাদের কাছে তার কুলশীলটা জানাতে পারলাম, তার নাম-ধামটা দিতে পারলাম না । “এর মধ্যে একটি মেয়ে—নামটা বোধ হয় তার স্বধা কি এই রকম কিছু ঠিক মনে পড়ছে না—আমার দিকে চেয়ে বললে—শৈল, ভাই, যা না, আমার সেই কাজটা- দেরি ट्टद्र স্বাচ্ছে*** יי

  • অপর এক জন জিজ্ঞাসা করলে—কি কাজ রে ? “সুধা বললে—কিছু না । “সেই মেয়েটা ঠোট উণ্টে ভ্ৰ নাচিয়ে বললে—ওরে বাবা! শুধু আমি জানি আর আমার মন জানে ? .. জিগ্যেস ক’রে অপরাধ হয়েছে, মাফ চাইছি।

"তার রাগটা পড়ল আমার উপর । নাকটা কুঞ্চিত করে বললে—তা তুই এখানে কচ্ছিস কি রে ? আরে গেল ! তুই কি বুঝিস এসব ? “অন্য এক জন বললে—তোর পাঠশালা নেই ? kকে উত্তর দিলে—পাঠশালে তো গুরুমশাই এসব কথা বলবে না, বলে তো দু-বেলা ছেড়ে তিন বেলা গিয়ে সেখানে aা দেয়। ও মিনমিনেকে চিনিস না তোরা। “কথাটার জন্যেও এবং আমার মুখের ভ্যাবাচ্যাকা eবটার জন্যেও ওদের মধ্যে একটা হাসি পড়ে গেল । “এক জন বললে—ওর আর দোষ কি ? ওদের ভাতটাই হ্যাংলা ; কি রকম ক’রে চেয়ে রয়েছে দেখ না । যেন পায় তো সবগুলোকে এক এক গেরাসে গিলে খায়। aআবার একচোট হাসি। তারই মধ্যে বললে— কাকে আগে ধরবি রে ? “আবার হাসি, আরও জোরে ; সব জুলে দুলে গড়িয়ে পড়তে লাগল, ঝড়ে ঘনসন্নিবিষ্ট গাছগুলো যেমন এলোমেলো ভাবে পরস্পরের গায়ে লুটোপুটি খায়। “হাসিতে যোগ দিলে না শুধু খন্থ । সে গম্ভীরভাবে গলে—আগে ধরবে নয়নকে ; সেই থেকে ঠায় ওর মুখের দিকে কি ভাবে যে চেয়ে আছে ! কি বয়াটে ছেলে গো রা! নয়ন আবার দেখেও দেখে না । বর্ষায় ՀշԵ-Է, “এখন বুঝতে পারছি, তাকে ফেলে নয়নতারাকে দেখবার জন্তেই তার এত আক্রোশ। খহুর আসল নাম ছিল ক্ষণপ্রভা। সে ছিল খুব ফরস, স্থতরাং হুন্দরী। এই রঙেনামে তার চরিত্রের মধ্যে ঈর্ষার ভাবটা প্রবল ক’রে তুলেছিল। * “নয়নতারা যেন একটু অপ্রতিভ হয়ে গেল ; কিন্তু তখনই সে-ভাবটা সামলে নিয়ে বললে—দেখতে হয়ত তোকেই দেখবে, আমার মত কাল কুচ্ছিৎকে দেখতে যাবে কেন ! খহু বললে—আমায় দেখলে ঠাস ঠাস ক’রে ছোড়ার দু-গালে চার চড় কষিয়ে দিতাম—নগদ দক্ষিণে । “নয়নতারা ততক্ষণে সপ্রতিভ ভাবটা বেশ ফিরিয়ে এনেছে। চকিতে ভ্ৰ নামিয়ে বললে—পেট ভরে খাওয়ার পরেই দক্ষিণে হয়, আমায় দেখলে পেটও ভরবে না, দক্ষিণেও নেই। “এটা প্রশংসা ছিল না, ঠাট্টা ; কেন-না, রঙেই সুন্দরী হয় না। হাজার গুমর থাকা সত্বেও খন্থর যে এটা না-জানী ছিল এমন নয়। সে মুখটা ভার ক’রে ब्रड्रेब् ॥ “তুলনায় নয়নতারাই সবচেয়ে স্বন্দরী ব’লে –াবশেষ ক’রে কালো হয়েও স্বন্দরী दोरज–भन्नुद्ध नप्लe क८धक चेन् সে অবজ্ঞাভরে মেয়ে ছিল। তার মধ্যে স্বধী এক জন । ঘাড়টা একটু বেকিয়ে বললে—ঠাট্ট কর নয়ন । किच्छु খহুর মত হতে পারলে বৰ্ত্তে বেতিস—আমি হক কথা বলব । “নয়নতারা গাম্ভীৰ্য্য মুখভার একেবারেই সহ্য করতে পারত না । শুমটটা কাটিয়ে মজলিসটায় হাসি ফোটাবার জন্যে মুখটা কপট-গম্ভীর ক’রে বললে—ণ্ডমা সে আর যেতাম না! সঙ্গে সঙ্গে খন্থর দিকে হেলে পড়ে বললে—আয় তো খন্থ একটু গায়ে গ। ঘষে নি । * “ফল কিন্তু উণ্টো হ’ল । হয়েছে ব’লে খহু হঠাৎ ড়িয়ে উঠে মজলিস ছেড়ে চলে 6" | থানিকটা চুপচাপ ಕ್ಲতার পর নয়নতারা হঠাৎ রেগে উঠে আমার দিকে ट्रै बल्लहत्न–८कत्र पनि ड्रे दोला ८°... " এসেছিস ত তোর আর কিছু বাকী রাখব না। তুই মেয়েদের মুখের দিকে ই ক’রে কি দেখিস রে ?...গল। টিপলে দুধ বেরয়’’’ “সবার হাসিঠাট্ট, ধমকানির মধ্যে আমার অবস্থা সঙ্গীন হয়ে উঠেছিল, কাদ-কঁাদ হয়ে বললাম—আমি কক্ষণও দেখি না । निडन्तः सिन्नव-6नचिन्; नि-5 6क्षिग् ॰' ं গুণে ঘাট নেই। না যদি দেখিস ত এই যে श्वनौ ७क छोई মিথ্যে বলে গেল, বোবার মত চুপ করে গেলি কি ? “श्धीभत्रौत्र हल्नेि कुञिछ छैॐ *'ज़ बलष्ट-** *ि