\ષ્ટ ૨૭ ধাতুপাঠে ও ব্যাকরণে জ ক্ষ, জ গৃ, দরি দ্রা, চ কাস ( দী ধী ও বে বী) এই কয়টিকে স্বতন্ত্র ধাতু স্বীকার করিয়া ইহাদিগকে অ ভ্য স্ত সংজ্ঞা দেওয়া হইয়াছে ( ৬১.৬ )২৮ । কিন্তু অ ভ্য স্ত সংজ্ঞা কেন ? অভ্যস্ত বলিলেই তো হইত। /ঘ স ধাতুর অভ্যাস বা দ্বিত্ব করিয়া জ ক্ষ, ; এইরূপ /গৃ হইতে জা গৃ, v দ্রা হইতে দ রি দ্রা, vক স্ হইতে চ ক স্, ( /ধী হইতে w/দী ধী, /বী হইতে বে বী) ইহা বলিলেই চলিত। জ ক্ষ, প্রভৃতিকে আমরা ধাতু বলিতে পারি না। কারণ শব্দের যে অংশকে আর ভাগ করা চলে না তাহাকেই আমরা ধাতু বলি। কিন্তু জ ক্ষ, প্রভৃতিকে ভাগ করা চলে। ইহাদের অন্তর্গত /শা স্ ধাতুর অভ্য স্ত সংজ্ঞা সমর্থন করা যাইতে পারে। বলা হইয়াছে / শ, স্থানে পশু (<w/স্প শ, ) আর Mস্ত স্থানে ধাব আদেশ হয় ( ৭.৩.১৮ ), কিন্তু /স্প শ, ও vধা ব, স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র ধাতু। /স্প শ হইতে স্পষ্ট, ম্প শ ( 'চর' ), ও প স্প শা ( ব্যাকরণ-মহাভায্যের প্রথম আহ্নিক ) পদ লৌকিক সংস্কৃতে আমাদের পরিচিত। Mধা ব ধাতুও সকলের জানা । Mদ হইতে দ দা তি প্রভৃতি হইতে পারে, ইহার স্থানে য চছ আদেশ সঙ্গত মনে হয় না, ইহা হইতেছে Vয মৃ হইতে, যেমন vগ মৃ হইতে হইয়াছে গ চ্ছ তি। কি করিয়া এখানে চ্ছ দেখা দিল তাহ এখানে ব্যখ্যা করিয়া কাজ নাই ; উহ ভাষাতত্বের বিষয়, তাহা আমরা আলোচনা করিতেছি না। ৭/ব ধ ধাতুর পদ বৈদিক২৯ ও লৌকিক সংস্কৃতে যথেষ্ট পাওয়া যায়। এই ন ধাতুও খুব প্রসিদ্ধ। তাহ হইলেও /হ ন ধাতুর স্থানে কখন কখনও০ /ব ধ আদেশ করা হইয়াছে। বৈয়াকরণগণ বলেন, আ ( নএ ), জুস, ও স্ব শব্দের সহিত বহুব্রীহি সমাস হইলে প্রজা ও মে ধী শব্দ যথাক্রমে ২৮। জক্ষিত্যাদযুঃ যঢ় ॥ ২৯। ব ধ তি, ব ধে ২, ইত্যাদি । ৩• হনো বধে লিডি । লুঙি চ । ২. g. ৪২-gg।
- -
প্রবাসী । SN288 প্র জ স ও মে ধ স হয়।৩১ যেমন স্থ প্র জ স, স্ন মে ৰ । ইত্যাদি । ইহা বলিবার কোন প্রয়োজন ছিল না। কেনন যেমন প্র জী শব্দ আছে, তেমনি প্র জ স শব্দও আছে সেইরূপ যেমন মে ধ। শব্দ আছে, তেমনি মেধ স্ শত্ৰ= আছে। পাণিনি নিজে ইহা লক্ষ্য করিয়াছিলেন। ঋ থে দে ( ১, ১৬৮, ৩২ ) আছে বহু প্র জ স্ (“বহুপ্ৰৰ নিঋতিমাবিবেশ” ) ৩২ এইরূপ ধ মর্ব ও ধ মৰ্পন ( “তানি ধ মর্শ f প্রথমান্তসন” ; “অতো ধ মৰ্ণ ণি ধারয়ন,”—ঞ্চ শ্বে = >. २२. st झे ; ट्रेऊाiनि कृंख्यांनि ) छेडग्नशे श्रांप्छ् । डि: ধ মনে কল্যাণ-ধ মৰ্পন ইত্যাদি স্থলে ধ মান শক্সেই সহিত সমাস, ধ ম' শব্দের সহিত নহে। অতএব এই স্থলে ধ মৰ্ণ শব্দের পর অ ন প্রত্যয় হয়,৩৩ ইহা বলিৰাৰ কোন কারণ নাই । গাভীর ‘পালান’ অর্থে উ ধ স ও উ ধ নতঃ এই উভন্ন শব্দই যখন পাওয়া যায় তখন বহুব্রীহি সমাসে উ ধ স্শৰ স্থানে উ ধ ন আদেশ হয়,৩ং ইহা না বলিলেই ভাল হইত। ধনু’ অর্থে ধ তু স্ ও ধ স্ব ন শব্দ বৈদিক ও লৌকিক্ষ সংস্কৃতে চলে। অতএব বহুব্রীহি সমাসে ধ ক্ষু স শব্দ স্থানে ধ ঘ ন আদেশ হয়।৩৬ এইরূপ বলার কোন লাভ নাই, বরং ক্ষতি আছে । ৩১। কথাটা ঠিক এইরূপ ন হইলেও যাহা বলা গিয়াৰে তাহার তাৎপর্য এইরূপ। মূল কথাটি এই—নিত্যমমিং প্রজামেধয়োঃ । ৫. ৪, ১২২ ৷ পূৰ্বহুত্রের অনুবৃত্তি—নঞ, - । স্বভ্য: [ - ৩২ ৷ বহু প্রজশছন্দলি । ৫. ৪, ১৩২ ৷ ৩৩। ধমৰ্শদনিচ, কেবলা । ৫. ৪, ১২৪ । ঠিক এইরূণেই জ স্ত ও জ ন্ত নৃ উভয় শব্দই আছে বলিলে পরবর্তী স্বত্রটির (জন্ম মহরিত তৃণসোমেভ্য: ॥ ৫. ৪. ১২৫ ) প্রয়োজন হইত না । - ৩৪। ঋ থে দ, ১. ১৫২, ৬ ; ইত্যাদি অনেক । বৈদিৰ ভাষায় কখন-কখন আবার উ ধ ব্লু শব্দও পাওয়া যায় । ৩৫। উধাসাহনঙ, । ৫. ৪, ১৩১ ৷ ৩৬। ধনুযশ্চ । ৫. ৪, ১৩২ ৷ সংজ্ঞা বুঝাইলে এই বিধান বৈকল্পিক ( বা সংজ্ঞায়াম্ ॥ ৫, ৪, ১৩৩ । )। তাই শ ত ধ মুং ও শ ত ধ স্ব। দুইই হইতে পারে।
