পাতা:প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৪ সংখ্যা ৫.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জড়ের রূপ চিরদিনই মানুষ প্রকৃতির রহস্তাবগুণ্ঠন মোচন করিতে চাহিয়াছে—মানুষের সংস্কার তাহার বৈজ্ঞানিক বুদ্ধির নিকট বার বার পরাজিত হইয়াছে। পুরাকাল হইতে মানুষ গ্ৰহনক্ষত্রের বিষয় চিন্তা করিতে করিতে ক্রমশঃ ইহার উপাদানের কথা কল্পনা করিতে আরম্ভ করিল। আজ বৈজ্ঞানিকের সাধনার বলে জড়কণার অসামান্য রূপের বিস্ময়কর আভাস পাওয়া গিয়াছে—একটি কণার ভিতর যেন এক বিশাল ব্ৰহ্মাও রহিয়াছে। যুগ যুগ ধরিয়া মানুষ বিশ্বাস করিয়া আসিয়াছে যে এই পৃথিবীর যাবতীয় - পদার্থ ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুং, ব্যোম এই পাচটি মূল উপাদানে গঠিত। অষ্টাদশ শতাব্দীতে বিজ্ঞান-জগতে এক নুতন যুগ আসিল । কারলাইল ও নিকলসন দেখাইলেন যে, বিস্থাৎथवाङ् वान्ना छलएक झाङ्ग्रेसिब्जोरञ्जन 3 अश्चिर्छन (अनछोन এবং অম্লজান ) এই দুইটি বায়বীয় পদার্থে পরিণত করা যায়। ইহাতে প্রমাণ হইল যে রাসায়নিক কিংবা জড়-ক্রিয়া (physical process) atal cotte o 'otto ( element ) বিশ্লিষ্ট করা যায় না। তাহার ফলে উনবিংশ শতাব্দীতে পরমাণুবাদ গড়িয়া উঠিল। ক্রমে ক্রমে দেরিতে পাওয়া গেল, সৰ্ব্বসমেত ৯২টি মূল উপাদান আছে। একটি উপাদানের পরমাণু অন্ত উপাদানের পরমাণু হইতে ভিন্ন এবং প্রত্যেক পরমাণুর একটি বিশেষ ওজন, রাসায়নিক বিশেষত্ব এবং făfaiž ārstēH ( spectrum ) আছে । কিন্তু বর্ণচ্ছত্রের বিচিত্র জটিলতায় এবং এই আণবিক সম্বন্ধের কোনও সহজ অন্ত্রপাত না থাকায় পরমাণুর সরল अ*प्नव्र गचएक दिऑन-अर्थ* गन्निशन श्ञ खटैन। आड শতাব্দীতে মেনডেলিফ এবং লোদার মেয়ার সমস্ত মূল পদার্থকে একটি বিশেষ তালিকায় বিভিন্ন পৰ্য্যায়ে সাজাইলেন। ইহার মধ্যে আটটি উল্লম্ব (vertical ) ঘর আছে—যে-সমস্ত পরমাণুর জড় এবং রাসায়নিক চরিত্র এক শ্রেণীর, সেই শ্ৰীঅশোককুমার বস্থ উপাদানগুলি এক একটি উল্লম্ব ঘরে সাজান इहेन। দিক হইতে ডান দিক পৰ্য্যন্ত আনুভূমিক (horizonভাবে এক একটি করিয়া স্থান-সংখ্যা বাড়িয়া शरेड £ato ot-foo #27 (atomic number) so এই সংখ্যা অনুসারে আনুভূমিক ভাবে বাম দিক হইতে দিকে গেলে ক্রমশঃ আণবিক ওজনের সঙ্গে তাহ রাসায়নিক-এবং জড়-বিশেষত্ব বদলাইয়া যায়–কিন্তু ২ একটি আনুভূমিক শ্রেণী শেষ হয় তখন আবার উন্নষ । ফিরিয়া আসিলে পূর্বের ন্যায় অণুর বিশেষত্ব লক্ষ্য কৰি পারা যায় । এই জন্য এই তালিকার নাম দেওয়া হইয়র oatofoo stfää (periodic table ) | উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে সরু উইলিয়ম ক্ৰু একটি নিম্ন চাপের বায়ুতে পূর্ণ নলের ভিতর দিয়া তৰি প্রবাহিত করিয়া অপূৰ্ব্ব রশ্মি লক্ষ্য করিলেন, এবং এ রশ্মি বায়ুচাপের তারতম্যের উপর নির্ভর করে দেখা গেল সর জে. জে. টমসন বিশেষ পরীক্ষা দ্বারা প্রমাণ করিকে যে বিদ্যুৎ-কণাই হইতেছে এই রশ্মির কারণ—ইং বৈদ্যুতিক চরিত্র ঋণাত্মক ( negative ) এবং ইহার ওৰ জলজান-পরমাণুর ১৮০০ ভাগের এক ভাগ মাত্র। ইং নামকরণ হইল বিদ্যুতিন । এই আবিষ্কারের ফলে বিজ্ঞান জগতে নব নব আবিষ্কারের প্রেরণা আসিল । রাদারফোর্ড এবং বোর পরমাণুর এক অভিনব চি অঁাকিলেন । একটি ধনাত্মক ভরকে ( mass ) কে করিয়া বিদ্যুতিনগুলি অবিশ্রাম তাহাদের নিদিষ্ট কং ঘুরিয়া বেড়াইতেছে। এদিকে তাপ-রশ্মির সমস্ত সমাধা করিতে গিয়া মনীষী প্লাঙ্ক পূৰ্ব্বপ্রচলিত মতের বিরোধিত করিয়া বলিলেন যে একটি চলন্ত বিদ্যুতিন অবিশ্রাম পাখি বিকীরণ করে না—ইহা হইতে বিচ্ছিন্ন ভাবে এক এক ৰঞ্জৰ শক্তি নির্গত হয়, এবং এই শক্তি নিগত রশ্মির দ্রুততা ( frequency) ifos HAT&ostfoot (proportional)