૭૦8 বাঙালীদের মধ্যে প্রবল হইয়াছে এই নিষ্ঠুর সত্য সরকার কর্তৃক প্রতি বৎসরেই উদঘাটিত হয় । সম্প্রতি স্বাস্থা বিভাগের ডিরেক্টর ডাঃ বেস্টলী বাঙ্গালী জাষ্টির ১৯২৬ সালের স্বাস্থ্য-বিবরণী বাছির করিয়াছেন। গত দশ বৎসর ধরিয়া বাঙালী জাতি যেভাবে মরণের পথে ক্রত অগ্রসর হইতেছে, ১৯২৬ সালেও তাঁহারই পরিচয় পাওয়া যায়। পৃথিবীর অন্যান্য সভ্যদেশের কথা দূরে থাকুক, ভারতের অন্যান্য প্রদেশের তুলনাতেও বাঙ্গালীর জীবনীশক্তি অতি ক্ষীণ। ভারতের দশটি প্রদেশের মধ্যে বাঙ্গালীর জন্মের হার সর্বাপেক্ষা নিম্নতম -शङtब्रकब्र २१`s, श्रांब ठांशंद्र धूङ्काञ्च शंब्र शांछtब्रक ब्रौ २४ १ । সৰ্ব্বাপেক্ষা আশঙ্কার কারণ বাংলার জন্মের হার ও মৃত্যুর হারের মধ্যে প্রভেদ অতি সীমান্য । ভারতের কোন কোন প্রদেশে এমন মৃত্যুর হার চোখে পড়িতেছে । আলোচ্য বর্ষে বাঙ্গলাদেশে গত দশ বৎসরের তুলনায় মোট ২৬টি জেলার মধ্যে নিম্নলিখিত ১৮টি জেলাতেই জন্মের হার হ্রাস হইয়াছে – (১) মুর্শিদাবাদ, (২) নদীয়', (৩) দিনাজপুর, ( s ) মালদহ, ( e ) রাজসাহী, (৬) জলপাইগুড়ী, (৭) চট্টগ্রাম, (৮) রংপুর, (৯ ) বাখরগঞ্জ, (১০ ) ফরিদপুর, (১১) ঢাকা, ( ১২ ) খুলনা, (১৩) পাবনা, (১৪) ময়মনসিংহ, (১৫ ) হুগলী, ( ১৬ ) যশোহর, ( ১৭ ) বগুড়া, (১৮) ত্রিপুর । বাঙ্গলার রাজধানী ব্রিটীশ সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সহর কলিকাতা সহরের অবস্থা এক হিসাবে সৰ্ব্বাপেক্ষা শোচনীয়। এখানকার জন্মের হার মফঃস্বল সহর অপেক্ষা শতকরা ৮৬ কম এবং পল্লী অপেক্ষ শতকরা ৩৯৯ কম। অপর পক্ষে কলিকাতার মৃত্যুর হার মফঃস্বল সম্বর অপেক্ষ শতকরা ৩৬৬ বেণী এবং পল্পী হইতে শতকরা ৪০’ বেশী। তৰু অনেকের ধারণা যে, কলিকাতার স্বাস্থ্য বাঙ্গলার অন্যান্য স্থান অপেক্ষ ভাল ! আলোচ্যবর্ষে বাঙ্গলাদেশে ১২ লক্ষ ৭৬ হাজার ৩৮৯টি শিশু জন্মগ্রহণ করিয়াছিল, আর ২ লক্ষ ৪১ হাজার ১৮৪টি শিশুর মৃত্যু হইয়াছিল। বাঙ্গালার সমগ্র মৃত্যুসংখ্যার শতকরা প্রায় ২১ ভাগই শিশুমৃত্যু। ইহাদের মধ্যে — (১) জন্ম হইতে এক মাসের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার শতझग्नी १२: (২) এক মাস হইতে ছয় মাস বয়সের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার শতকরা ২৭ ; (৩) ৬ মাস হইতে এক বৎসর বয়সের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার . শতকরা ২৪ । আলোচ্য বর্ষে সমগ্র বাঙ্গলা দেশে মৃত-প্রস্থত শিশুর সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার । —আনন্দবাজায় পত্রিকা শিক্ষা= কলিকাতা ভবানীপুরের জমীদার পরলোকগত রাধিকামোহন রায়ের পত্নী খ্ৰীযুক্ত শৈলসুতা দেবী কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান কলেজের উন্নতি কল্পে দেড় লক্ষ টাকা দান করিয়াছেন। সভাসমিতি— श्रङ भांप्न बां७ला cम** छड़े ऎtब्रथएषांगा मछ इङ्गैग्नांश्णि शत्रौग्र यांप्मलिंक ब्रांश्लेग्र जप्श्वजन ७ शत्रौग्न थांदनलिक হিন্দু সম্মেলন। বসিরহাটে বঙ্গীয় রাষ্ট্ৰীয় সম্মেলনের সভাপতি প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড ছিলেন খ্ৰীযুক্ত যতীজমোহন সেনগুপ্ত ও জীযুক্ত রায় হরেন্দ্রনাথ চৌধুরী অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি হইয়াছিলেন। মৈমনসিংহে প্রাদেশিক হিন্দু সম্মেলনে মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিত প্রমথনাথ তর্কভূষণ সভাপতি হইয়াছিলেন ও কুশঙ্গের মহারাজা ভূপেন্দ্রচন্দ্র সিংহ অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি ছিলেন। এতদ্ভিন্ন বঙ্গীয় যুবক সম্মেলন, ফরিদপুর জেলা সম্মেলন, বঙ্গীয় শিক্ষক সম্মেলন প্রভূতি কয়েকটি সভা হইয়াছিল। বঙ্গীয় প্রাদেশিক রাষ্ট্রীয় সভায় গৃহীত কয়েকটি প্রস্তাব১। পূর্ণস্বাধীনতা—এই সভা ঘোষণা করিতেছে যে, পূর্ণস্বাধীনতা লাভই ভারতের লক্ষ্য। ২ । যেহেতু ভারতবাসীর আত্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করিয়া বৃটিশ সরকার সাইমন কমিশন নিয়োগ করিয়াছেন তজন্ত এই সম্মিলনী সৰ্ব্বতোভাবে কমিশন বর্জন করা সমর্থন করিতেছে । ৩ । বিলাতী দ্রব্য বর্ষন –কমিশন গঠন করিয়া বৃটিশ সরকার ভারতের যে অপমান করিয়াছে ও বিনা বিচারে বাঙ্গলার কৰ্ম্মাদিগকে ধে আটক রাখিয়াছে, তাহার প্রতিবাদ-কল্পে এবং ভারতের জাতীয় আত্মকর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার নিমিত্ত এই সম্মিলনী দেশবাসীকে বৃটিশপণ্য বর্জন বিশেষতঃ বৃটিশবন্ত্র বর্জন করিবার নিমিত্ত অনুরোধ করিতেছে। ৪ । বাংলাদেশের সর্বত্র কংগ্রেস কমিটী পুনর্গঠন ও নুতন কমিটী স্থাপন করিবার জন্ত দেশবাসিগণকে এই সম্মিলনী সনিৰ্ব্বন্ধ অনুরোধ করিতেছে । ৫ । যেহেতু দেশের কার্য্যের জন্ত একদল কৰ্ম্মী আবখ্যক । এই নিমিত্ত এই সম্মিলনী প্রস্তাব করিতেছে যে, একটি স্থায়ী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করা হউক । ৬। বাঙ্গলার পাট—যেহেতু পাট বাঙ্গালার শ্রেষ্ঠ কৃষসম্পদ এবং পৃথিবীর মধ্যে প্রধানতঃ বাঙ্গলা দেশেই উহা জন্মিয় থাকে। যেহেতু গত দুই বৎসর কৃষককুল অজ্ঞতাপ্রযুক্ত চাহিদা অপেক্ষা অতিরিক্ত পাট উৎপন্ন করিয়া ক্রেতাগণের অনুগ্রহদত্ত নাম মাত্র মুল্যে পাট বিক্রয় করিতে বাধ্য হইয়াছে। যেহেতু পৃথিবীর বর্তমান বাণিজ্য পাট নিশ্বিত চট ও বস্তার সাহায্য ব্যতীত চলিতে পারে না। যেহেতু বাঙ্গলায় পাটের বপন ও বিক্রয়ের স্বব্যবস্থা করিতে পারিলে বাঙ্গলার সম্পদ বহু পরিমাণে বৃদ্ধি পাইবে এবং তদ্বারা সমগ্র বাঙ্গালী জাতি লাভবান হইবে, যেহেতু বর্তমানে পাট প্রচুর পরিমাণে মজুত রহিয়াছে, এই নিমিত্ত এই সন্মিলনী বাঙ্গলার কৃষক সম্প্রদায়কে অনুরোধ করিতেছে, এইবার যেন পাটের জাবাদ গত বৎসরের অৰ্দ্ধেক করা হয়। ৭ । যেহেতু দিল্লীতে সৰ্ব্বদল সম্মিলনের নির্দেনুযায়ী প্রদেশ গঠনের প্রস্তাব গৃহীত হইয়াছে এবং মানভূমের অধিকাংশ অধিবাসীই বাঙ্গালী ভাষাভাষী বলিয়া মানভূম জেলা সম্মিলনী অধিবেশনে মানভূম জেলাকে বাঙ্গলা প্রদেশের অন্তভুক্ত করিবার প্রস্তাব গ্রহণ করিয়াছে, তজন্ত এই সম্মিলনী প্রস্তাব করিতেছে । cष, वत्रौग्न यांप्नलिक कभिtी भांनङ्भ cखलांष्क दत्र প্রদেশের অন্তভুক্ত করিবার জষ্ঠ বিহিত ব্যবস্থা করুন এবং সেইরূপ সিংহভূম, সাওতাল পরগণা, সিলেট, কাছাড়, স্বরমাভেলি জেলাসমূহ এবং পুর্শিয়া; ভাগলপুর প্রভৃতি অন্যান্ত বাংলা ভাষাভাষী ནྡྲ་ཀཱ་ཝ་༠ वांत्रण थप्नप्लग्न अछछूख कब्रांद्र विशिष्ठ cछहे कब्र |
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।