পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-سیسمس - میایی - مجم-----------------مته రి$8 مرامسسه দেখলাম নরেশের শেয়ারগুলি, তার হাতে লেখা রসীদ এবং তা ছাড়া অঙ্গ অনেক শেয়ার দলীল ইত্যাদি রয়েছে।” অক্ষয়বাবু বললেন, “সেগুলো কি করলে ?” “দলীলগুলো পরশুদিন রেজোই ক’রে মর্গ্যান কোম্পানিতে পাঠিয়ে দিয়েছি, খামে জীবনকেষ্টর নামধাম দিয়েছি। শেয়ারগুলো তার কদিন আগেই মিত্তিরের পেটোয়া শেয়ার ব্রোকার ছাপনলাল কোম্পানিতে বিক্রী করার এক জাল অর্ডার দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। তার মধ্যে নরেশেরও দু-চারখানা শেয়ার ছিল। সে খবর মিত্তির পেয়েছে বলে আঁচ করছি।” মনোমোহনবাবু বললেন, “ঠিকই ধরেছ, দালাল হরেন ঘোষ গত শনিবার বাগান করেছিল। জীবনকেষ্ট সেখানে Ri-శా, లిరి [ ২৮শ ভাগ, ১মখণ্ড গিয়ে মনের দুঃখ মদের গেলাসে ডুবোচ্ছে এমন সময় মিত্তির ঝড়ের মত সেখানে ঢুকে জীবনকেষ্টকে “চোর বজ্জাং, লুকিয়ে শেয়ার বিক্রী করে আমাকে ফাকি দেবার চেষ্টার অাছে।” এই সব বল, জীবনকেষ্টও উঠে দাড়িয়ে তাকে পাণ্টে গাল দিতে-দিতেই হাতাহাতি হয়। জীবনকেষ্ট ত মার খেয়ে ফ্রাট, তথন সবাই মিলে ছাড়িয়ে দেয়। তাতেই বোধ হয় এই সব পরস্পরের সৰ্ব্বনাশের চেষ্টার স্বত্রপাত হয়েছে * অক্ষয়বাবু বললেন “যাক্‌, ব্রাদার ! তোমার ত প্রতিজ্ঞা পূরণ হয়েছে, হাতে কিছু টাকাও পেয়েছ। এবার অন্ত কাজে মন দাও ।” বিমল বলল, “প্রতিজ্ঞা পূরণ হয়েছে কি অক্ষয়দা । এই ত সবে কলির সন্ধ্যে !” বাউল গান, মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন, বি-এ [ ফরিদপুর জিলার লক্ষ্মীকোল গ্রামের ফটিক সাইএর নিকট 'তে সং ु ༢༠"""ཞ་ལྷ་རྟ་ས།ཟ་འ་རྩལ་ལྟའི༔ ། আঠার মোকামের মাঝে ওরে জল্‌ছে একটা রূপের বাতি ॥ কে বোঝে কুদরতি খেলা জলের মধ্যে অগ্নি জ্বালা, জানতে হয় সেই নিরালা ওরে নিরক্ষিরে আছেন জ্যোতি ॥ চুনি, মনি, লান ও জওহরে সেই বাতি রেখেছে ঘিরে, তিন সময় তিন যোগ সে ধরে, যে জানে সে মহারতি ॥ থাকতে বাতি উজ্জ্বল ময়, দেখনা যার বাসনা হৃদয়, লালন বলে কখন কোন সময় ७८il बझञ्झांङ्ग छ्झ मिङि ॥ শুদ্ধ প্রেম-রাগে থাক্রে অবোধ মন । লিভাইয়া মদন জ্বালা ওহি পথে কর মন খেলা, উভয় নিহার উৰ্দ্ধ তালা প্রেমেরই লক্ষণ ॥ একটা সাপের দুইটি ফণী, দুই মুখে কামরালেন তিনি, প্রেম বাণে বিক্রমে তার সনে দাও রণ } মহারস যার হৃদ কমলে প্রেম আশ্রম লাওরে খুলে, আত্মা সামাল সেই রণ কালে, কয় ফকির লালন ॥ • মুহম্মদ মনস্কর উদ্দীন সংগৃহীত বাউল গান সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ লিখিত মন্তব্য গত চৈত্র সংখ্যা প্রবাসীতে বাহির হইয়াছে। যার নাম আলেক মানুষ আলেকে রয় । শুদ্ধ প্রেম রসিক বিনে কে তীরে পণয় | রুস রতি অনুসারে, নিগুর ভেদ জানতে পারে, রতিতে মতি ঝরে, মুল খও হয় | নিলের নিরাঞ্জন আমার, আধ নিলে কবৃলেন প্রচার, জানলেন আপনার জন্মের বিচার, সব জানা যায় ॥ আপনার জন্মলতা জানগে তার মুলটা কোপা, লালন কয় হবে শেষে সাই পরিচয় ॥ মরশেদ বিনে কি ধন আর আছেরে এ জগতে । মরশেদের চরণ স্বধী, পান করলে হরে ক্ষুধা, করন আর দেলে দিধা, যেহি মরশেদ সেহি খোদা, বোঝ “কালিয়ম মরশেদ” অীয়েত লিখে কোরানেতে ॥ আপনে খোদা আপনে নবি, সেই আদম ছবি ; অনন্তরূপ করে ধারণ কে বোঝে তার নিরাকারণ निब्रtकांग्न झांकिम निद्रांक्षन মরশেদ রূপ ঐ ভঞ্জন পথে ॥ “স্কুল্যে সাইয়েন মহিত আরেস,” “আল কুল্যে সাইয়েম কান্দির,” কেন লালন ফঁাকে ফের, ফকিরি নাম বারাও মিছে ৷