২ সংখ্যা বিবিধ প্রসঙ্গ—ময়মনসিংহে বীর প্রাদেশিক হিন্দুসম্মিলনী ७९७ লোক নিজেকে হিন্দু মনে করিতে পারেন, এবং হিন্দু মহাসভার ও প্রাদেশিক যে-কোল হিন্দু সভার সভ্য ও eयंडिनिश् िनिर्सीन्निष्ठ इहेष्ठ नां८ब्रन । जछ छांब्रउँौब्र शन्द्रींदणशैब्र छांब बांटकब्रां७ हिन्नू नछांब्र नष्ठा श्रेष्ठ পারেন। অনেক ব্রাহ্ম বরাবর আপনাদিগকে হিন্দু মনে করিয়া আসিতেছেন। বর্তমান সময়ে হিন্দু কথাটির প্রচলিত অর্থ অনুসারে যাহারা হিন্দু, তাহারা মূৰ্ত্তির পূজা বা মূৰ্ত্তির সাহায্যে পূজা করেন বটে ; কিন্তু হিন্দুবংশোভূত যে-সব লোক তাহ করেন না, উপনিষৎপ্রতিপাদ্য ব্রহ্মের র্যাহারা পূজা করেন, তাহারাও হিন্মুনামে অভিহিত হইতে পারেন । বস্তুতঃ, ঐতিহাসিক সত্যের দিক দিয়া বলিতে গেলে ইহাই বলিতে হয়, যে, হিন্দুধর্মের ইতিহাসে মূৰ্ত্তির সাহায্যে পূজা অপেক্ষাকৃত আধুনিক রীতি, মোটামুটি একহাজার বৎসরের অধিক পুরাতন নহে। তাহার পূৰ্ব্বে হিন্দুধৰ্ম্মান্থমোদিত অন্তবিধ রীতিই প্রচলিত ছিল। যাহা হউক, ইহা বর্তমান প্রসঙ্গে আমাদের আলোচ্য নহে। ময়মনসিংহের হিন্দু সন্মিলনীর অভ্যর্থন:সমিতির পক্ষ হইতে পত্র দ্বারা এবং পরে মৌখিক নিমন্ত্রণ ও অনুরোধ আমি পাই। বিষয়-নিৰ্ব্বাচন কমিটির সভ্যও মনোনীত হইয়াছিলাম। তথাপি নানা কারণে সন্মিলনীতে যোগ দিতে সঙ্কোচ বোধ করিতেছিলাম। কিন্তু ভাবিয়া দেখিলাম, যদি কোন ব্যক্তি মহাসভার সংজ্ঞা অনুসারে হিন্দুপদবাচ্য হয় এবং নিজের ধৰ্ম্মমত বিশ্বাস ও আচার বিন্দুমাত্রও গোপন বা পরিবর্তন না-করা সত্বেও অন্ততম সেবক বলিয়া কাজ করিতে আহুত হয়, তাহ হইলেও সে বদি সন্মিলনীতে যোগ দিতে না চায়, তাহাও ত এক প্রকার পার্থক্যাভিমান বিবেচিত হইতে পারে। এইজন্ত সন্মিলনীতে যোগ দিবার জন্ত ময়মনসিংহ যাত্রা করিলাম। আরও একদিন আগে গেলে ঠিক হইত। বিলম্বে পৌঁছায় অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতির ও সন্মিলনীর সভাপতির অভিভাষণ শুনিতে *ॉरे नाहे । दिशग्न-निर्कीं5न कशिम्लाङe cशांप्लां श्रङ যোগ দিতে পারি নাই। যখন উপস্থিত হইলাম, তখনও বরাবর শ্রোতা থাকিবারই ইচ্ছা ছিল। তাছাই আমার বেরূপ তকবিতর্ক হইতেছিল, তৎসম্বন্ধে আমার কিছু কিছু বলা উচিত মনে হওয়ার, সভাপতি মহাশয়ের জহুমক্তি জয়সারে কিছু বলিয়াছিলাম। সে-সব কথা বিস্তারিত লিখিবার প্রয়োজন নাই। হিন্দু মহাসভা প্রধানতঃ রাজনৈতিক সভা নহে, কিন্তু যদি অন্ত কোন সভাসমিভিন্ন কোন প্রস্তাব, সংকল্প বা কাৰ্য্য দ্বারা হিন্দুসমাজের ক্ষতি বা অনিষ্ট্রের সম্ভাবনা থাকে, তাহা হইলে তখন রাজনৈতিক বিষয়েও তাহার মত প্রকাশ করা উচিত। অামার এই ধারণা অনুসারে কোন কোন তর্কবিতর্কে যোগ দিয়াছিলাম। সমগ্রভারতীয় সৰ্ব্বসাম্প্রদায়িক কোন রাজনৈতিক সভা সমিতি এ পর্য্যন্ত সাইমন কমিশনের সহিত সহযোগিতা করিতে চান নাই। সুতরাং কোন প্রাদেশিক হিন্দু সভার পক্ষে সাইমন কমিশন বর্জন কল্পিবার সংকল্প করা অনাবশ্যক বোধে আমি ঐরূপ প্রস্তাৰ সম্মিলনীতে পেশ ও আলোচনা করিবার বিরুদ্ধে মত দিয়াছিলাম। এই কমিশন বর্জন করা যে সকল ভারতীয়ের কর্তব্য, এই মত আমি আমার ইংরেজী বাংলা উভয় কাগজে বরাবর ব্যক্ত করিয়া আসিতেছি এবং তাহা অপরিবর্তিত जांtछ । সন্মিলনীর কাজ বিশেষ উৎসাহের সহিত সম্পন্ন হইয়াছিল। প্রতিনিধি ও শ্রোতার সংখ্যা খুব বেশী হইয়াছিল। বহুসংখ্যক মহিলা উপস্থিত ছিলেন। চিক বা অন্ত কোন রকম পর্দার আড়ালে তাহারা বসেন নাই। অল্পবয়স্ক লোকদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি যে বলপ্রয়োগ হইয়াছিল, তাহ বেশী দূর গড়ায় নাই। সভাপতি মহাশয় নিজের পদের মর্যাদা রক্ষা করিয়া গাম্ভীৰ্য্য ধীরতা ও নিরপেক্ষতার সহিত সভার কাজ চালাইয়াছিলেন। আমি বিদ্যালয়সমূহে প্রবেশিকার মান পর্যন্ত সংস্কৃত শিক্ষার অবগুকৰ্ত্তব্যতা সম্বন্ধে কিছু বলিয়াছিলাম। উত্তর হইতে দক্ষিণ পূৰ্ব্ব হইতে পশ্চিম পৰ্যন্ত সমগ্র ভারতের একতার একটি কারণ ও নিদর্শন সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্য। ভারতবর্ষের প্রাচীন সভ্যতার ভিত্তির উপর বর্তমান সভ্যতা দাড়াইয়া আছে। গাছকে জনী হইতে আমূল উৎপাটত করিলে যেমন গাছ বঁাচে না, বর্তমান ভারতীয় সভ্যতাকেও তেমনি প্রাচীন সভ্যভার সহিত সম্পৰ্ব্বশূন্ত করিলে উহ बौवनभूल श्र, चखङः चांदइयांनकष्णब्र ভারতীয় সভ্যতা
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।