ক্টেৰিপীষ্ঠ কৰে দৰে। সৰ্ব্বসাধারণকে দিয়ে কাজ রাতে হলে জাইনের সাহায্য নিতে হয়। কিন্তু জাইন পাশ করলেই যে কাজটা হৰে তাও মনে করা স্কুল। কারণ जनगॉथांब्रहणब्र शक् ि८न कगंज कङ्घबांब्र *खि बाँ श्रीटक, ठी হ’লে জাইন তা দিকে সেটা করতে কি ক’রে বাধ্য করতে পারে ? সেইজন্স জাইন করুবার সঙ্গে তা মানবার উপায় ক’রে দেওয়া চাই। সকলকে পাঠশালায় ছেলে পাঠাতে বাধ্য করতে হ’লে, আগে পল্লীতে পল্লীতে रूटैवडमिंक भाऊँचांग ऋांनन कब्र कांहे, मछूबा आहेrनब्र ধারা কেতাবের মধ্যেই আবদ্ধ থেকে যাবে, কখনও কাজে লাগবে না। এইজন্যই বালকবালিকাগণের শরীর-রক্ষা नञ्चरक ८ष-नकण जांहेन शां* श्रब्रtछ् ८ण७जेि बांब्रा खनসাধারণকে এবিষয়ে বাধ্য করার চেষ্টা করা হয়নি। সেগুলি কেবল স্কুল-সমুহের কর্তৃপক্ষগণের উপরই প্রযোজ্য এবং তাদের প্রয়োগ-স্থল স্কুলের মধ্যে । সুতরাং পাচ বৎসরের অনধিক বয়স্ক শিশুদিগকে এই আইনের আমলে আনতে হ’লে আগে তাদের জন্ত শিশু শিক্ষালয় (Nursery School) গড়ে তুলতে হবে । ১৯১৮ খৃষ্টাব্দের শিক্ষা আইনেও এই উপদেশ দেওয়া আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এপর্য্যস্ত লেখানে ত্রিশটির বেশী নাস স্কুল’ স্থাপিত হয় নি। তবে দেশটা জীবন্ত দেশ,—প্রতিষ্ঠিত শিশু-শিক্ষালয়গুলির কার্য্য দেখে যদি সাধারণে তাদের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করতে পারে—যদি বুঝতে পারে যে, জাতির উন্নতির জন্ত সেগুলি অত্যাবগুক-তা হলে আমার বিশ্বাস দেশের সর্বত্র যথেষ্ট পরিমাণে এ রকম শিক্ষালয় গড়ে উঠবার জন্ত খুব বেশীদিন অপেক্ষা করতে হবে না। এখন ইংলণ্ডের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলিতে যে বালকবালিকার ভৰ্ত্তি হ’ভে জাগে, পরীক্ষা করে দেখা গেছে তাদের মধ্যে শতকরা ৩৫ থেকে ৪০ জনের দেহে একট-না-একটা রোগ আছে, আর সেগুলি এমন রোগ যে পূৰ্ব্বে সাবধান হ’লে সেগুলো হতেই পাস্তৃত মা, বা হ’লেও তখন সহজেই সেগুলোকে দূর করা যেত। নাসরি স্কুল হলে যে এ রোগগুলি অনেক পরিমাণে কমে যাবে তাতে সন্দেহ নেই। জয়পক্ষে খাদ্য গাছা, উপযুক্ত ব্যামি ও বিশ্রামের এইগুলিই বালকবালিকাগণের রোগের প্রধান কারণ। বিদ্যালয়ের চিকিৎসকগণ চেষ্টা করলে এসকল কারণ সহজেই দূর করা যায়। তার ছেলেদের শরীরেন্থ ও সংসারের অবস্থা বুঝে তাদের জন্ত পুষ্টিকর জাহাঙ্গরি নির্দেশ ক’রে দিতে পারেন । হয়ত অনেকের মনে হতে পারে, গরীবের ছেলেরা চিকিৎসকের নির্দেশ মত পুষ্টিকর খাদ্য পাবে কোথা থেকে ? তারা মনে রাখবেন যে, উপযুক্ত शूटैिकब्र श्रांशं८ब्रग्न अर्थ शृणाबांन जांशंब्र नब्र-बब्र६ অধিকাংশ সময় মূল্যবান খাদ্যগুলিই দেহের পক্ষে অপকারী হয়। যে-সকল খাদ্যে ভিটামিন প্রভৃতি পুষ্টিকর পদার্থ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায় সেইগুলিই ছেলেদের প্রকৃত উপযোগী আহার । জামরা আজকাল সুলভ আদা ছোলা, গুড় মুড়ির পরিবর্তে ছেলেদিগকে অধিকতর মূল্যধান চ্য বিষ্ণুট ও ময়রার দোকানের বিষণ্ডুল্য খাবার খেতে দি। কিন্তু এই ব্যবস্থা ক’রে আমরা তাদের শ্মশানের পথটা কতটা প্রশস্ত করে দিয়েছি তা কি আমরা একবারও মনে ভাবি ? স্কুল-গৃহগুলিকেও আরও স্বাস্থ্যকর ক’রে তোলার প্রয়োজন। ইংলণ্ডে সে চেষ্টাও হচ্ছে । এখনও সেখানে অনেক বিদ্যালর আছে, যার ঘরগুলি অন্ধকার, সে ৎসে তে, বায়ুচলাচল-হীন। বলা বাহুল্য, এপ্রকার গৃহ শিক্ষার্থীদের পক্ষে অত্যন্ত অহিতকর ও সৰ্ব্বথা পরিত্যজ্য । যাতে এ রকম ঘরে আর স্কুল বসতে না পারে তার জন্ত শিক্ষাকর্তৃপক্ষগণ এখন চেষ্টা কংছেন। পরিষ্কার খোলা জায়গায় মুক্ত বায়ুর মধ্যে বালকবালিকাদিগকে শিক্ষা দেওয়াই সৰ্ব্বাপেক্ষ বাঞ্ছনীয়। সুতরাং বিলাতের বিশেষজ্ঞের। open-air class অাদর্শ পাঠাগার বলে নির্দেশ করেছেন। কিন্তু এ রকম 'মেঠো পাঠশালার একটা দোষ আছে— রৌদ্র ও বৃষ্টির সময় ছেলেদের অন্ত জায়গার আশ্রয় নিতে হয় আর বৃষ্টিতে জমি ভিজে যাবার পরও সেখানে বসে পড়৷ চলে না, সুতরাং মেঘ ডাক্লেই ‘জনধ্যায়’। ডারবিসায়ারের কাউন্টি কাউন্সিল কিন্তু মুন্দর উপায়ে এ সমস্তার মীমাংসা করেছেন। তারা এমন ভাবে স্কুল-গৃহ নিৰ্ম্মাণ করেছেন যে,ইচ্ছা করলেই তার চারদিক খুলে তাকে openair class-এ পরিণত করা যায়। আশা করি, ক্রমশঃ
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।