আধুনিকতম সাহিত্য “শুধু বৈকুণ্ঠেব তরে বৈষ্ণবের গান ?”— স্বৰ্গ হইতে পৃথিবীর উপরে কবি বৈষ্ণবের গান নামাইয়া আনিতে চাহিয়াছিলেন। আধুনিক যুগে আমরা আরও এক ধাপ অগ্রসর হইয়া গিয়াছি—আমরা চাহিতেছি পৃথিবী হইতেও বৈষ্ণবের গান নামাইয়া, পৃথিবীর নীচে পাতালে বা রসাতলে কোথাও তাহার জস্ত আসর করিয়া দিতে । - দেবতার লীল অবঙ্গ বহুপূর্বেই আমরা ভুলিয়া গিয়াছি। তারপরে এতদিন আমরা ধরিয়াছিলাম মানুষের খেলা। এখন মানুষকেও বাতিল করিয়া দিতেfছ, মানুষকে ছাড়িয়া বৰ্ত্তমানে আমরা ব্যস্ত পশুকে লইয়া । একযুগে দেবতা আর দেবত্বই ছিল স্বষ্টির সকল রহস্য, তাহার মূল সত্য ও শক্তি। তারপর আর এক যুগে দেবতা অন্তধর্ণন করিল, আসিল মানুষ-মানুষ অীর মনুষত্বই হইল হষ্টির সকল রহস্ত, তাহার মূল সত্য ও শক্তি। এখন আবার তৃতীয় এক যুগ আসিয়াছে দেখি তেছি, মানুষ ও মনুষত্ব তাহার' প্রাধান্ত হারাইয়াছে ; এখন স্বষ্টির, সকল রহস্ত তাহার মুল সত্য ও শক্তি স্থাপিত পণ্ড ও পশুত্বের মধ্যে। অবষ্ঠ আমরা মানুষেরষ্ট জগতের কথা বলিতেছি-মানুষই ছিল দেবতা, মানুষই হইয়াছিল মানুষ, আবার মানুষই এখন হইতে চলিয়াছে পশু । মানুষের অস্তরের চেতনার বিবৰ্ত্তন তাহার শারীর বিবৰ্ত্তনের বিপরীত পথে চলিয়াছে দেখিতেছি । প্রাচীনতর প্রাচীনতম সাহিত্যে-মামুখভাবের দেবভাবের সাহিত্যের মধ্যে পশুর প্রভাব কি ছিল না ? ছিল, যথেষ্টই ছিল— नङ्कतां यनिक भविब्र भूष निग्न कथन वांश्ञि श्रठ श्रांब्रिउ ना ঘত্র ভাবিব জঘনাধিষবণ্য কৃত । উলুথল স্বতানামবেদ্বিন্দ্র জলগুল: ॥ (ঋগ্বেদ ১।২৮২) কিম্বা কালিদাসের হাত দিয়া “শৃঙ্গারতিলক"ও রচিত হইত না। অতদূরের দেশে কালে কেন, আমাদের ভারতচত্র মানুষের লীলার যে চিত্ৰ দিয়া গিয়াছেন তাহা স্পষ্টতায়, বে-আব্রতায় অতি আধুনিকেরও সহিত সমানে টঙ্কর দিয়া চলিতে পারে। চুম্বন লিঙ্গন কেবল একালের সাহিত্যের কথা নয়, তাহা চিরকালের সাহিত্যের কথা। তবে আধুনিকের দোষ কোথায় ? দোষ কি না, আপাতত সে বিচার জামরা করিতে বসি নাই, বলিতেছি স্বাধুনিকের বিশেষত্বের কথা। প্রাচীনের শৃঙ্গর বা আদিরস যতই इण श्रूशॆ ब्राप्ता cर्श ह नl cकन-ठांश् चांनिग्रुब Freudian libido qi “rtątyni” zitę i আধুনিক কামায়ণের বিশেষত্ব কি ? অাধুনিক কামায়নের পিছনে আছে গোটা একটি দর্শন, সমস্ত মানুষটিকে দেখিবার ও বুঝিবার একটি বিশিষ্ট ধারা, তাহার আকৃতি প্রকৃতি ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম বিৰ,ে তাম্বার সামাজিক ও পারিবারিক সম্বন্ধ বিষয়ে একটা সম্পূর্ণ तांश व षिeब्रि । cनई नोरञ्जब भूणश्रज अरे-भांत्रूष यथभङ: শেষতঃ হইতেছে পশু । পাশবিক এষণা ও প্রেরণাই তাহার i্যক্তিগত ও গোষ্টিগত সমস্ত জীবনকে গঠিত নিয়ন্ত্ৰিত করিতেছে, উপরে उtशांब्र पत्रश्नcब्रब्र वांश्छिद्र अछिषखि क्षांनिग्न निष्ठाझ । উপরে অন্তরকমের সাহা কিছু রঙচণ্ড দেখি না কেন, তাহা শুধু—বিৰকুম্ভং পয়োমুখম্, পশুটিকে ঢাকিয়া চপা দিয়া রাখিবার প্রয়াস। কবিতাই রচনা কর, দেশোদ্ধার করিতেই থাক, আর অধ্যাক্সেরই সাধনা করা মূলতঃ সেই পশুসুলভ যেনিবৃত্তিটাই ধরিয়া তুমি চলিয়াছ, তাহাকেই একটা ভদ্র পোষাক দিতে চেষ্টা করিতেছ। মানুষের সমস্ত সভ্যতাই হইতেছে—কার্লাইল মে অর্থে বলিয়াছিলেন তাহা জপেক্ষা অনেক গভীরতর ও গুরুতর অর্থে—“পোষাকী” সভ্যতা। আসল খাটি দিগম্বর সত্যের আবরণ আচ্ছাদন অবগুণ্ঠনেরই অন্ত নাম সভ্যতা । ধরিয়া একটু টানাটানি করিলেই উহা খসিয়া পড়ে—হাজার সভ্য হৌক একটু অর্ণচড়েই মানুষের ভিতর হইতে তাহাঁর শাশ্বত পশুটি বাহির হইয়া আসে। . বিজ্ঞান তাহার রূঢ় আলোকশলাকা দিয়া আমাদের জ্ঞানের চক্ষু এইভাবে খুলিয়া দিয়াছে : তাই সত্যকে যথাযথ দেখিতে ও দেখাইতে আমাদের ভর নাই, কুষ্ঠা নাই-সত্যমেব জয়তে নামৃতং । প্রাচীনতর যুগ মানুষকে, মামুষের কামবৃত্তিকে এমন করিয়া দেখে নাই। প্রথমতঃ, কাম ছাড়া মানুষের মধ্যে প্রাচীনেরা আরও অন্যান্ত বৃত্তি দেখিয়াছিলেন ; কামকে তাহারাও একটা প্রধান বৃত্তি বলিয়াই অবঙ্গ স্বীকার করিয়াছেন, কিন্তু সেই হেতু অপরাপর প্রধান বৃত্তিকে অস্বীকার করা প্রয়োজন মনে করেন নাই। জার কামবৃত্তির মত এই সকল বৃত্তিরও প্রত্যেকেরই আছে যে স্বতন্ত্র সার্থকতা, এ কথাও তাহারা বিস্তুত হন নাই । মানুষের সকল অঙ্গ সোজাসুজি একটিমাত্র অঙ্গে ‘সরল” করিয়া ধরিতে তাহারা চেষ্টা করেন নাই। দ্বিতীয় কথা এই, যৌন-আবেগকে অতি-প্রধান স্থান দিলেও উtহার ওজিনিষটিকে কেবলি একটা পাশব বৃত্তি হিসাবে দেখিতেন না ; উহা ছিল তাহাদের কাছে একটা প্রতীক-আনন্দের, ঐক্যের, নিবিড়তার, গভীরতার প্রতীক । বৈষ্ণব কবি যখন বলিতেছেন— মুখে মুখ দিয়া বঁধুয়া করল কোলে । চরণ উপরে চরণ পসারি পরাণ পাইমু বলে ॥ তখন শুধু শারীর মিলনটিই একান্ত সৰ্ব্বেসৰ্ব্ব হইয়া উঠিয়াছে বলিয়া cवांथ कब्रि कि ? बा, *औब्ररक श्रांथग्र कब्रिग्र cश शर्डौब्रऊब्र भिलब, প্রাশের অন্তরাত্মার মিলন প্রকাশ পাইতেছে, সেইটিই আমরা সকলের উপরে বিশেষ করিয়া অনুভব করি ? পক্ষান্তরে গুমুন আধুনিকের কথা--- मभांन श्झेब्र তার নিধুবন-উদ্মন ঠোটে কাপে চুম্বন বুকে পীন যৌবন উঠিছে ফুড়ি', কাম-কণ্টক-স্ত্ৰণ भङ्ग्न- t মুণে
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।