¢२ প্রবাসী - বৈশাখ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড এবং কেহ কেহ ভারতভূমিকেই মানব-সভ্যতায় আদি উদ্ভবক্ষেত্র বলিয়া বর্ণনা করিতেও অগ্রসর হইতেছেন । ধীরে, অতিধীরে, এইরূপে সভাসমাজে এক নুত্তম জালোকরেখা বিকীর্ণ হইয়া, ভারতভূমির অতীত গহন মধ্যে সমগ্র সভ্যসমাজকে আকর্ষণ করিয়া জানিতেছে । अषम छांब्रऊठछ् ८कखल उांब्रख्ठड़ रालिग्न नश्कौ*छिांtश शकिॉष्ठ श्रउtइ न । ७थन ठांश भांनबङrरुद्र नभूक भन्नशैtउ मार्गाब्रट्र সমান্নড়। - এই চেষ্টা যথাযোগ্যভাবে পরিচালিত হইলে, কেবল ষে ভারতবর্ষের মুখ সমুজ্জ্বল হইবে তাহা নহে, সমগ্র মানব-সভ্যতার মূল ষে মানবতা তাহাও কুম্পষ্ট প্রকাশিত হইবে। কারণ পুরাতন কীৰ্ত্তিচিহ্নের মধ্যে যাহা পৰ্য্যাপ্তরূপে দেদীপ্যমান তাহ পাশবিক জাচার ব্যবহারের ধ্যানধারণার এবং শিক্ষাদীক্ষায় পরিচয়-বিজ্ঞাপক নহে ; তাহা মানবতার শাস্তুশীতল অভ্রাপ্ত নিদর্শন । ( মানসী ও মৰ্ম্মবাণী, ফাল্গুন ১৩৩৪ ) ঐ অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় বাংলা ভাষা ও মুসলমান মুসলমানদের মধ্যে কেহ কেছ আজকাল বলিয়া থাকেন, লেখা ভাষা নামে যে ভাষা বাংলা সাহিত্যে চলিয়া আসিতেছে, উহাকে সাহিত্যের প্রাঙ্গণ হইতে দূর করিয়া দিয়া সেইখানে কথ্যভাষাকে বসাইরা দাও, নতুবা বাংলা ভাষার মুক্তিলাভ ঘটিবে না, মুসলমান বাংলা-সাহিত্য শক্তি সঞ্চর করিয়া গড়িয়া উঠিবে না। উাহাদিগকে আজ আমরা খোলাখুলি ভাবেই জিজ্ঞাসা করি, ইংরাজী ভাষার স্ববিশাল সোঁধ কি লেখ্য ভাষাকে বর্জন করিয়া কথ্য ভাষার উপরেই গড়িয়া উঠিয়াছে, না কথ্য ভাষাকে স্বমার্জিত করিয়া লেখ্য ভাষার স্বষ্টি হুইয়াছে এবং সেই লেখ্য ভাষার আশ্রয়েই ইংরাজী সাহিত্য শক্তি সঞ্চয় করিয়া বিশ্বের অন্ততম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যে পরিণত হইয়াছে ? বর্ণমালার সৃষ্টর সঙ্গে সঙ্গেই সাহিত্যের শ্বট আরম্ভ হইল, প্রথমতঃ কথ্য ভাষার ভিতর দিয়া। এইরূপে যেমন দিন ধাইতে লাগিল, তেমনি অল্প অল্প করিয়া কথ্য ভাষার সংস্কার হইতে লাগিল, শেষে কথ্য ভাষার স্থান সাহিত্যে অতি সামান্তই রহিয়া গেল। মার্জিত ভাষা লেখ্য ভাষা নামে সাহিত্যের বিরাট দেহ অধিকার করিয়া বসিল । সকলে জানেন, পশ্চিম বঙ্গের নানা জিলার কথ্য ভাষা নানারূপ । আবার পূর্ববঙ্গ বা উত্তর বঙ্গের কথ্য ভাষার সহিত যেমন পরস্পরের মিল নাই, তেমনি উহার কাহারও সহিত পশ্চিমবঙ্গের কথ্য ভাষারও ब्रिण नारे। क्डि अरे थप्छक्क छूवारेन्ज ग्रि वात्रानौब्र अछ cश् এক সাধারণ ভাষার স্বষ্টি হইয়াছে, তাহাই লেখ্যভাষা নামে পরিচিত হইয়াছে। এই লেখ্য ভাষাকে বর্জন করিয়া কথ্য ভাষার প্রচলন করিতে গেলে বাংলার অধিবাসীকে বহুধা বিভক্ত করিয়া দিতে হয়। জামাদের প্রতিপক্ষগণ হয়ত বলিবেন, লেখ্য ভাষাকে কথ্য ভাষার অর্থাৎ কলিকাতার কথ্যভাষার ছাচে চালিয়া চালাইলেই मकठ cशांल भिछैिब्रां शांदेरठ *ांtब्र । किड़ छैोहॉब्रा यथन भकशांप्ले ziren, zon štstal Climatic influence foi co sortivoi আছে, তাহা ভুলিয়া যান। কথ্যভাষার ভিতরকার আবহাওয়ার এই প্রাধান্ত উtহার রোধ করিবেন কি করিয়া ? দুই চারিজন ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A aT HHH সক্ষম হইলেই যে, উছা দেশের আপামর সাধারণের গ্রহণীয় হইয়া গেল বা তাহারা উহা গ্রন্থণ করিল, কোন প্রকারেই একথা বলা যায় না । মুসলমানী শব্দের প্রচলন-বিরোধী যেমন একদল আছেন, অত্যধিক আরবী, ফারসী শব্দের প্রচলনকামীও আর একদল আছেন। ইহারা মনে করেন, হিন্দী ভাষার ভিতরে অত্যধিক আরবী ফারসী শব্দের প্রচলন করিয়া যদি উহাকে উর্দু ভাষায় পরিণত করিয়া খুব ভাল রকমেই কাজ চলিতে পারে, তবে আমরা কেন বাংলা ভাষাকে ঠিক তেমনি ভাবে রূপাস্তরিত করিতে পারিব না ? করিতে পাব্লিবেন না এই জষ্ঠ যে, উহাতে বাংলা ভাষার দ্বিখণ্ডিত হইবার সম্ভাবনা খুব বেশী এবং এইরূপ দ্বিখণ্ডিত করার ফলে দেশের কোন মঙ্গল হইবে না। আজকাল আমাদের মধ্যে দু-একজন মুসলমান লেখক তাহদের রচনার মধ্যে বহু দুৰ্ব্বোধ ও কঠিন অনাবশ্বক আরবী, ফারসী শব্দের অবাধ প্রচলনে বিশেষ মনোযোগী হুইয়াছেন। ফলে এই হয় যে, উtহাদের রচনা মাঠে মারা যায়, ততটা কষ্ট স্বীকার করিয়া কেহু উহ! পড়িতে চাহেন না। আরবী-ফারসী অভিধান খুলিয়। কঠিন শব্দেচারণ পুৰ্ব্বক উহাদিগকে খুব বেশ করিয়া ব্যবহার করিলেই বাংলা সাহিতো ইসলামের প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হুইবে না। সকলের আগে ব্যবহার করিতে হুইবে সেই সকল শব্দ, যাহা বাংলার মুসলমান সমাজে নিত্যপ্রচলিত এবং যাহা বুকিতে বাঙ্গালী হিন্দুর কোনই কষ্ট হয় না। আমাদের আসল কাজ হুইল ইসলামী ভাব ও আদর্শ প্রচার —ইসলামের স্বরূপ, সভ্যতা ও কালচার (culture) বাংলার অধিবাসীদের সম্মুখে উপস্থাপিত করা । বাংলা ভাষাকে দ্বিখণ্ডিত না করিয়া প্রচলিত ভাষার মধ্য দিয়াই মুসলমানদিগকে ইসলামের যাণী ও মহৰ প্রচার করিতে হইবে। এতদুপলক্ষে অনেক আরবী ফারসী শব্দ ক্ৰমে ক্রমে বাংলা ভাষার অধিকার-সীমার মধ্যে নিজেদের স্থান করিয়া লইতে পরিবে। ইহা হইতে কেহ যেন মনে না করেন যে, উর্দু ভাষার মত বাংল ভাষায়ও এত জারী ফারসী শব্দের আমদানী হইবে যে, তাহ পরিশেষে আরবী ফারসী শব্দেরই আগার হইয়া যাইবে। প্রাচীন ཀཿ། পুথির ভাষা নিজের গণ্ডী ছাড়াইয়া উপরে উঠতে পারে | বাংলা ভাষা এতদিন হিন্দুর দ্বান গ্রহণ করিয়াছে, এইবার • তাহাকে মুসলমানের দানও গ্রহণ করিতে হইবে—অনুগ্রহ করিয়া নহে আগ্রহের সহিতই গ্রহণ করিতে হইবে। বাংলার তরুণ মোসলেম সাহিত্যিকদের রচনায় আমরা ষে আশার আলোক দেখিয়াছি, তাহ অসাধারণ না হইলেও উপেক্ষণীয় নহে। তাছায়া আমাদের সাহিত্যিক সাধনার প্রথম যাত্রীর দল, ভূর্ব্যোগের মধ্য দিয়াই তাহাদিগকে চলিতে হইবে, বন্ধুর পথকে স্বগম করিয়া দিয়া। ইহাই উহাদের কাজ, পরবর্তীদল সেই পথ বহিয়াই জয়যাত্ৰা করিবেন। , (মাসিক মোহাম্মদী, চৈত্র ১৩৩৪ ) সৈয়দ এমদাদ আলী আয়ুৰ্ব্বেদের বিরেচন-দ্ৰব্য अमूर्खरन (उक्छ-णभूक्ष्ब बिग्राउन उद्दरलग्न कठक७रिक 00CHHu DDD DDDttBB HHuD DD DDDS BBBB
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।