«υ गकौ{4षश् बछांछ वप्नक &ब्रङद्र विषग्न जज्ञेब्रl थांशनोष्क मर्दिनीं ব্যস্ত থাকিতে হয়। কিন্তু আমরা আজ যে সমস্ত লইয়া আপনার निकछे छैनंइिङ रुझेब्रांझ् िऊांशीब्र शङ्गङ्गe cकांन उरभशे कभ नtझ् । কারণ, এই কুপ্রথা নারীদের উন্নতির সর্বাপেক্ষা বড় অস্তুরায় श्ब्राँ पैंiप्लोरेंद्रां८झ् । छांद्भरङग्न विछिन्न हॉटन जभशंकोप्ल-वांनाবিবাহের বিষময় কুফল সম্বন্ধে আপনার অভিজ্ঞতা হইয়া থাকিবে এবং কিরূপে ইহা জাতির স্বাস্থ্য নষ্ট করিতেছে ও জাতীয় শক্তিকে অন্তঃসারশুষ্ঠ করিয়া দিতেছে তাহ উপলব্ধি করিয়াছেন । যদি আইন করিয়া এই প্রথা রহিত করিয়া না দেওয়া হয় তাহা হইলে ভারত কখনও জাতিসঙ্ঘে তাহার যোগ্য আসন গ্রহণ করিতে পারিবে बीं !** শ্ৰীমতি সরোজিনী নাইডুর নেতৃত্বে আর একদল প্রতিনিধি সম্মেলনের পক্ষ হইতে আইন পরিষদের সদস্যদিগের ও অস্তান্ত নেতাদের সহিত সাক্ষাৎ করেন । প্রকাশ যে পণ্ডিত মদনমোহন মলিবীয়, পণ্ডিত মতিলাল নেহরু, মিঃ জিন্না, ডাঃ আনসারী, মামুদ্রাবাদের মহারাজা, লালা লজপৎ রায় প্রভৃতি অনেকেই ঐ প্রস্তাব দুইটি সমর্থন করিবেন বলিয়া ভরসা দিয়াছেন । সন্মিলনীর কার্য্যাবলী সুচারুরূপে পরিচালিত হইয়াছিল । কেবল সভা-শেষে একটি দারুণ দুর্ঘটনায় অনেকে ব্যথিত বিখ্যাত মহিলা কৰ্ম্মী শ্ৰীযুক্ত৷ প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড পাৰ্ব্বতী অক্ষল অসুস্থ শরীর লইয়াও সন্মিলনীতে যোগদান করিতে দিল্লীতে আসিয়াছিলেন । এই সময়ে তিনি হঠাৎ মারা যান। তাহার মৃত্যুতে দেশ একজন উপযুক্ত মহিলা কৰ্ম্মী হারাইল । পরলোকগতা অন্মল মহাশয় দক্ষিণ ভারতের নারী-মান্দোলনের সহিত বিশেষ ভাবে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। তিনি বাঙ্গালোর জেলা-বোর্ডের সদস্য ও তত্রত্য মহিলা সেবা-সঙ্ঘের সভানেত্রী ছিলেন। ১৯২৭ সালে ভারত সরকার তাহাকে কাইজার-ই-হিন্দ, সুবর্ণ পদক প্রদান করিয়া সম্মান প্রদর্শন করেন । সম্মিলনীর কাগণের বিপুল উৎসাহ এবং ইহার উদেপ্ত সমূহের প্রতি সৰ্ব্বত্রই যেরূপ সহানুভূতির লক্ষণ দৃষ্ট হইতেছে এবং উচ্চশিক্ষিত মহিলারা যখন ভারতের সংস্কৃতি, ভারতের জাতীয় বৈশিষ্ট্যে ও ভারতীয় নারী সমাজের অতীতের সহিত সামঞ্জস্য রাখিয়া দেশে স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারের জন্য চেষ্টিত ও সামাজিক দুর্ণীতি ও কুসংস্কার দূর করিতে কৃতসংঙ্কল্প হইয়াছেন তখন নিঃসন্দেহে বলা যায় তাহাদের উদ্যম সার্থক হইবে । দুঃখের কবি चिी ८भांश्छिलांण भञ्जूभनब्र “দুঃখের কবি’—শুনে হাসি পায়—সোণার পাথর-বাটি ! কল্পনা তার এমনি হুক্ষ—মাটিরে বলে যে মাটি! শুনাইতে চায় কঠিন সত্য— অতি সে নিঠুর চরম তত্ত্ব, একটু বেছ'স হয়েছ যেমনি, অমনি লাগায় চাটি! কাব্যের খাটি রস সে বিলায়—মাটিরে বলে যে মাটি ? আর কিছু নয়, শুধু একই কথা—দুঃখই আদি শেষ ? নাই তার মাঝে কোথা একটুকু হাসি-অশ্রুর লেশ ? অন্ধকারের গভীর রোদন অট্টহাসিতে করিয়া শোধন শ্মশান-শিবের হবে আরাধন—বম্ বম্ ব্যোমকেশ । ভালে সে পটুয়—আঁধারের পট একটি রঙেই শেষ । নূতন তবু কি দুঃখের কথা ?—নব সে আবিষ্কার ? কপিল কণাদ বুদ্ধেরও পরে অাছে কিছু বলিবার ? নয়নে অশ্র কার ঝরে নাই ? পায় নি কে দেহে কোনো যাতনাই ? রোগ, শোক, কিবা ক্ষুধার কারণে দেয়নি কে ধিকার আপন জীবনে ?--সেই কথাটাই সকল কথার সার ? বড় গলা করে যুক্তির ছলে আহরি' উপমা শত কোনো প্রয়োজন আছে কি বুঝাতে—দুঃখ সত্য কত স্বৰ্য্যের তাপ কত যে প্রখর, প্রেমাণের লাগি চাই कि नथब्र ?মানুষের ত্বক্ এত কি কঠিন ?—না করিলে নয় ক্ষত ! বুঝাইলে তবে বুঝিবে সকলে, দুঃখ সত্য কত ।
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।