পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

❖ፃፀ প্রবালী-ভাদে, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড , ंचन्ा शश् श्रॆ इांख आंगांविड विश्ा तििङ्गां Gश्रड कर्णं চীৎকার করিল,—“সন্ন্যাসী -সন্ন্যাসী ।” ( & ) প্রভাতে আকাশ অনেকটা পরিষ্কার হইল। যজ্ঞেশ্বর তখন শাস্ত হইয়াছে। একজন আসিয়া বলিল—“কে একজন সন্ন্যাসী আসিয়াছেন ;—তোমাকে দেখিতে চাছেন।” যজ্ঞেশ্বর কছিল,-“র্তাহাকে এইখানে লইয়া এস।” নিজে উঠিয়া গেল না। - যে সংবাদ আলিয়াছিল, সে একটু আশ্চৰ্য্য হইয়া চলিয়া গেল। যজ্ঞেশ্বরকে এমন প্রকৃতিস্থ হইয়া কথা কহিতে সে অনেক দিন গুনে নাই। সন্ন্যাসী যখন আসিলেন, যজ্ঞেশ্বর তাহাকে প্রণাম করিল না। হয়ত প্রণাম করিবার কথা তাহার মনে ছিল না। কেবল র্তাহার পানে চাহিয়া রছিল। সন্ন্যাসী বললেন, “যজ্ঞেশ্বব, কেন আমাকে স্মরণ করিয়াছ ?” যজ্ঞেশ্বর কোন উত্তৰ দিল না। সন্ন্যাসী পুনরায় কহিলেন—“যজ্ঞেশ্বর, স্থির করিয়াছ কি ? কি জন্ত আমাকে ডাকিয়াছ ?” যজ্ঞেশ্বর কছিল—“ঠাকুর, আমি ত ঠিক করিতে পারিলাম না। তুমি যখন এত দয়া করিয়াছ,—তুমিই বলিয়া দাও কোনটা লইব।” সন্ন্যাসী কহিলেন, “একবার ওই দৰ্পণখানার ভিতর চাহিয়া দেখ দেখি, যজ্ঞেশ্বর ! এখন আর অনস্ত সম্পদ গইয়া কি করিবে ? তোমাব জীবনের আর কয়টা দিন शोकैौ आएझ् ?” যজ্ঞেশ্বর আয়নার ভিতর দেখিল । চীৎকার করিয়া रुणिण,-*कि छब्रांनक !” ठांब्र गन्न श्रांञ्चनांषांमांएक আছড়াইয়া চূর্ণ করিয়া ফেলিল । যজ্ঞেশ্বরের পুত্র আর নাতিনী ঘরে প্রবেশ করিয়াছিল। যজ্ঞেশ্বরের সঙ্গে এক সন্ন্যাসী দেখা করিতে আসিয়াছে শুনিয়া তাহারা আশ্চৰ্য্য হইয়া দেখিতে আসিয়াছিল । তাহাদের দিকে চাহিয়া সন্ন্যাসী বলিলেন,—“ওই দেখ, তোমার পৌত্রী । তাহার বিবাহ হইয়া গিয়াছে,—আর দুই দিন বাদে সস্তান হইবে। আব ঐ দেপ তোমার ছেলে ; তাহার চুলে পাক ধরিরাছে।" যজ্ঞেশ্বর সবিস্ময় দৃষ্টিতে পুত্ৰ আৰ পৌত্রীব পানে চাহিল। কোন উত্তৰ দিল না । সন্ন্যাসী কছিলেন,—“তোমার মাতা দাবিদ্র্য-যন্ত্রণা সহিতে না পরিয়া মারা গিয়াছেন । তোমার স্ত্রী উন্মাদ হইয়া কোথার চলিয়া গিয়াছে। তোমার পুত্র বৃদ্ধ হইয়াছে। বল, এখনও কি অনন্ত সম্পদ তুমি চাও?” সহসা শিথিল-দেহ পলিত-কেশ যজ্ঞেশ্বর সিংহের মত লাফাইয়া উঠিল। ছুটিয়া আসিয়া সন্ন্যাসীর দুই কাধ দুই হাত দিয়া দৃঢ় কবিয়া ধরিল। সজোবে ঝাকানি দিয়া কি যেন বুলিতে গিয়া পড়িয়া গেল। তাঁচাব মুখ দিয়া আর শব্দ বাহির হইল না ; কেবল ঠোট দুইখানি একবার কপিল । সন্ন্যাসী ডাকিলেন,—“যজ্ঞেশ্বর !" পুত্র ডাকিল—“বাবা! বাবা!" যজ্ঞেশ্বর উত্তর দিল না। সে অতুল ঐশ্বর্ঘ্যের অধিকারী হইয়াছে। সামান্ত মানৰেব আহবানে সাড়া দিলে তাছার মৰ্য্যাদার হানি হইবে ।