কে মোতে অবস্থিত ভোণ্ট-স্মৃতিস্তম্ভ
- non-conductor grif fffs) of Fifafrsfor এসিডে পূর্ণ করিয়া তাহাতে যদি তাম্র (copper) ও দস্তা (zine) নিৰ্ম্মিত ছুইটি দণ্ড (rod) দুই প্রান্ত দেশে স্থাপন করিয়া এসিডের বাহিরে তারের সাহায্যে সংযুক্ত করিয়া
প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড দেওয়া যায় তাহা হইলে আমরা অবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎপ্রবাহ পাইতে পারি। এখন আমরা ভোণ্টার বিদ্যুৎভাগুকে অতি সামান্ত ও সাধারণ যন্ত্র মাত্র মনে করিতেছি কিন্তু এই সামান্ত যন্ত্রই আবিষ্কার করিতে ভোণ্টাকে বহুকাল ধরিয়া বহু পরিশ্রম করিতে হইয়াছে। যে ঘটনা পরম্পরার ফলে ভেণ্টি। এই যন্ত্র আবিষ্কারে সক্ষম হন তাহা পরে বিবৃত হইবে। এই সামান্ত যন্ত্রটি সমগ্র পৃথিবী ব্যাপিয়া যে অঘটন। ঘটাইয়াছে, বৈজ্ঞানিক জগতে যে বিপ্লব আনয়ন করিয়াছে তাহা ভাবিলে অবাক হইতে হয়। এই সহজ ও অল্পমূল্য যন্ত্র আবিষ্কারের ফলে মানুষ এমন একটি জিনিষ করায়ত্ত - করিল যাহা তাহাকে অবিচ্ছিন্ন তড়িৎ প্রবাহ লইয়া পরীক্ষা করিবার ও প্রকৃতির গৃঢ় সমস্ত সমূহ সমাধানের সহজ উপায় নির্দেশ করিয়াছে। ভোণ্টার আবিষ্কারের অল্পদিনের মধ্যেই নিকলসন ও কালাইল (Carlisle) জলের মধ্যে তাড়িৎ প্রবাহ সঞ্চার করিয়া দেখাইলেন যে,স্বদূর অতীত কাল হইতে যে বস্তুটি পঞ্চভূতের অন্যতম বলিয়া কল্পিত হইয়া আসিয়াছে তাহ দুইটি বিভিন্ন বায়বীয় भूण *fRfcsfa (gasec us element) RETTTTsf গঠিত। এই ভাবে বিদ্যুতের সাহায্যে বহুশতাব্দীব্যাপী সৰ্ব্বমানবের এক ভ্রান্ত ধারণা,যাহা বিজ্ঞানের উন্নতির পথে প্রকান্ত অন্তরায় হইয়া দাড়াইয়াছিল, তাহা অপসারিত হইল । তাড়িৎবিজ্ঞানের প্রসারের পক্ষে এই ভোণ্টেয়িক বিদ্যুৎ-ভাগুের প্রভাব নিতাস্ত কম নহে। ১৮২০ খৃষ্টাব্দে ওয়ারষ্টেডু নামক একজন দিনেমার অধ্যাপক প্রদর্শন করেন যে বিদ্যুৎবাহী তারের চারিপাশে সৰ্ব্বদাই একটি go-Go (magnetic field) ऋष्ठेि झग्र । এই আবিষ্কারের ফলে সৰ্ব্ব প্রথম ইহা প্রতিপন্ন হর যে, তড়িৎ ও চুম্বক নামক যে দুইটি শক্তি এতাবদ্ধকাল পরম্পর সম্পূর্ণ সম্বন্ধ রহিত বলিয়া কল্পিত হইয়াছিল আসলে তাহারা ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধযুক্ত। এই জ্ঞান পরে বিজ্ঞানে অশেষ উন্নতি ও প্রসার জানয়ন করিয়াছে। ১৮৩১ সালে ইংরেজ বৈজ্ঞানিক যাইকেল ফ্যারান্ডে চুম্বক প্রভাবে তড়িত প্রজননের zoefn ( Laws of Electro Magnetic Induction) wiftwo of: