১ম সংখ্যা 1 পরভূতিকা ዓ¢ কৃষ্ণার চিঠি লেখা হয় নাই, এবং বাড়ীতে বিপিন ছাড়াও क्रिटैि छां८क विशांद्र cणांक यtथईहे श्णि । किरू ८ण कथा বলিতে গেলে, মাক হইতে বিপিন অন্তসব কাজ কৰ্ম্ম ফেলিয়া কৃষ্ণার চিঠি লেখা শেষ হইবার আশায় বসিয়া যাইত এবং এমন অনেক কথা হয়ত তাহার মুখ দিয়া বাহির হইত, যাহা শুনিতে ককার ভাল লাগিলেও না শুনিলেই সে নিশ্চিন্ত হইত বেশী। সুতরাং যে ক'-খানা চিঠি তাহার লেখা হুইয়াছিল, সেই ক’-খান লইয়া সে বাহির হইয়া আসিল। বিপিনের হাতে দিয়া বলিল,“এই ক'টা পোষ্ট্ৰ ক’রে দেবেন।” বিপিন বলিল, “এবার আপনি এত হাত গুটিয়েছেন যে ? অন্তান্ত বারে ত দেখি, ডজনখানেক থাম পোষ্টকার্ড शांग्न !” ক্লফ বলিল, “সৰ বারেই সমান হবে নাকি ? আপ নিও ত মাত্র একখানা চিঠি নিয়ে যাচ্ছেন দেখছি।” লিপিনের হাতের থামপানার উপর যে নাম ও ঠিকানা লেগ, সেটা দেখিয়া কৃষ্ণ একটু বিস্থিত হইল। নামটার সঙ্গিত এই কিছুদিনের মধ্যে তাহার ছাত্রীগুলির কল্যাণে ७iछांद्र किश्sि९ शृब्रिल्लग्न इझे ग्रां८छ् दरü । किछु उठांशं८क বিপিন চিঠি লিখিতেছে কি কারণে তাহা সে মোটেই ভাবিয়া পাইল না। বিপিন চিঠিগুলি লইয়া চলিয়া গেল । কৃষ্ণ ফিরিয়া আসিয়া আবার চিঠি লিখিতে বসিল । কিন্তু মনটা তাহার হঠাৎ যেন অন্ত কোন পথে যাত্রা করিয়া বসিল, কিছুতেই তাছাকে সে লাবণ্যের চিঠির দিকে ফিরাইতে পারিল না। আচ্ছা, এই সুবীর ছেলেটি কে ? বাংলা দেশে থাকিতে কখনও সে তাহাকে চোখে দেখিল না, নামও শুনিল না । হঠাৎ কোথা হইতে সে এই সাগর-পারের দেশে উড়িয়া আসিল, এবং কয়েকদিনের মধ্যেই কৃষ্ণার মনোজগতে একটা নাড়া দিয়া জাবার সাগর পার হইয়া চলিয়া গেল । প্যাগোডাতে প্রখম মুবীরকে সে দেখে। যুবকটি যে অভ্যন্ত মূণ্ড ৰিম্বর সহকারে তাছাকে দেখিতেছিল, তাহার जङ्दे अषग० झ्केब्र धृष्ट आँक्दैन। कप्छ। झ्क श्चो, সুতরাং তাঁহাকে দেখিয়া মাছুষে যে ই করিয়া চাহিয়া থাকিতে পারে, সেটা তাহার নিজের কিছু অজানা জিনিষ নয়। কিন্তু মুবীরের দৃষ্টিতে অতখানি বিস্ময় থাকিবার কোনো কারণ সে জিয়া পাইল না। সে স্থার হইলেও সাধারণ মানুষই ; তাহাকে দেখিযা অতখানি অবাক হইবার কি আছে ? বিপিনের ক্রোধট তাঁহার চক্ষে অত্যন্ত অশোভন ঠেকিয়াছিল, ইহাও হয়ত ঘটনাটা তাহার মনে অমন মুস্পষ্ট হইয়ার থাকার একটা কারণ। স্ববীরের চেহারার মধ্যে রূপ যে খুব বেশী ছিল, তাহ নয়। নাক, মুখ, চোখ, গায়ের রং প্রভৃতির হিসাব করিলে তাহাকে ঠিক স্বপুরুষ বলা যায় কিনা সন্দেহ। অন্ততঃ বাঙালীঘরের মা, মাসী, পিসী, জাহাকে সোনার কাৰ্ত্তিক ছেলে’ বলিয়া কখনই মানিয়া লইতেন না । প্রথমতঃ গায়ের রংটা তাহার ফস1 নয়, শুামবর্ণই। শরীরটা লম্বা চওড়া হইলেও, মুখের মধ্যে ড্যাবাড়াবা চোখ, তিলফুল নাসা, বা আরক্ত অধর কোনোটাই নাই। থাকিবার মধ্যে চোপে এবং মুখে বুদ্ধিমত্বার এবং মার্জিত রুচির পরিচয় গভীর ভাবে আঁকা। মুখের ভাব বয়সের পক্ষে একটু বেশী গম্ভীরই বোধ হয় । তবু ইহার চেহারাটা কৃষ্ণার মনে বড় বেশী দাগ কাটিয়া বসিয়া গিয়াছিল। সুবীর যে দিন গলিতে কৃঞ্চাদের বাড়ীর সন্ধানে ফিরিতেছিল, সেদিন সে কৃষ্ণার চক্ষু এড়ায় নাই । ফুল ফেলিতে গিয় সে সুবীরকে ভাল করিয়াই দেখিতে পাইয়াছিল। তাহার উদ্বেগুট যে কি তাহাও বুঝিতে তাহার বিলম্ব হয় নাই, কারণ এ সব বিষয়ে যুবতী রমণীর বুদ্ধির আতিশয্য সৰ্ব্বজনবিদিত। তবে তাহার ফেলা ফুলগুলি যে মুবীর উঠাইয়া লইয়া গিয়াছে সে ব্যাপারটা সে মোটেই চোখে দেখে নাই, প্রতিভার কাছে শোনা কথা । এই ছোট ঘটনাটা কি কারণে জানি না, তাহাকে অসঙ্গত রকম চকিত করিয়া তুলিয়াছিল। প্রতিভার কথা গুলা যেন ক্রমাগতই তাঁহার কানে বাজে। বিকালবেলা সে বসিয়া নিজের একটা ব্লাউসে বোতাম লাগাইতেছিল। প্রতিভা বসিয়া বসিয়া দেখিতেছিল। খানিক পরে সে হঠাৎ বলিয়া উঠিল, “কৃষ্ণাদি, সব কাজই আপনি এমন মুন্ধর করে করেন ষে বসে বসে দেখতে ইচ্ছা করে। সামান্ত
পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।