পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ঙ৮লংকা]" : .প্লয়কৃতিক ছেলে আছে!” ৰূদয়হীন নিয়তি ত স্তাহাঁকে চিরদিনের BB DDDD BB DDH DDBBB SDBBBZS টুকিরা জিজ্ঞাসা করিল, আচ্ছা কৃঞ্চলি, আপনার আমাদের ছেড়ে যেতে একটুও কষ্ট হচ্ছে না? : । কৃষ্ণ কিছু উত্তর দিবার আগে নিজেই বলিল, *কেনই বা হবে ? নিজের মায়ের কাছে যাচ্ছেন, তার চেয়ে ত অীর আমরা আপন নয় ?” ক্টষ্ণ হাসিয়া বলিল, “কই হচ্ছে বইকি, তড়িৎ। মা অীপম বটে, কিন্তু সে মাকে ত আমি আজ পর্য্যন্ত চোখেই দেখিনি দেখবার পর, জানার পর, নিশ্চয়ই তিনি আপন হ’বেন।” মাঝের একটা দিন চট্‌ করিয়া কাটিয়া গেল। বৃহস্পতিবার সকালে জিনিষপত্র গুছাইয়া, বাড়ীর সকলের কাছে বিদায় লইয়া, সে নিজের সম্পূর্ণ অজানা অকল্পনীয় ভবিষ্যতের উদেশে বাহির হইয়া গেল । ( ৩৪ ) সুবীর জাহাজে চড়িবার পূৰ্ব্বেই ভাতুমতীর নামে টেলিগ্রাফ করিয়া দিল। ব্ৰহ্মদেশ হইছে ভারতবর্ষে টেলিগ্রাম এক দিনেই পৌছিবার কথা, কিন্তু কাৰ্য্যতঃ তাঙ্কা ঘটতে বিশেষ দেখা যায না । কাজেই শুক্রবার সকালে ভানুমতী যখন স্নান করিয়া পূজার ঘরে ঢুকিতেছেন, তপন দরোয়ান আসিয়া, অবনত হইয়া নমস্কার করিয়া তাহার হাতে একখানা টেলিগ্রাম দিয়া গেল । স্বামীর কাছে তিনি ইংরেজী চলনসই রকম শিথিয়াছিলেন । তবে দীর্ঘ দিনের অনভ্যাসে তাহ তাহার মন হইতে এক-রকম মুছিয়াই গিয়াছিল। তবু টেলিগ্রাম ইত্যাদি পড়িয়া এখনও মোটের উপর বুঝিতে পারিতেন টেলিগ্রাম খুলিয়া পড়িয়া, তাহার বিধ মুখে একটু যেন জালনের আভাস দেখা দিল। আজ কত দিন হইল তাছার ঘর অন্ধকার হইয়া আছে। মুবীর না থাকিলে ঘর-সংসার সবই তাহার কাছে শ্মশানের মত বোধ হয়। সুতরাং আবার সেই প্রাণাধিক প্রিয় পুঞ্জকে দেখিবার अंकों★ ऊंशंग्रं शमं★ अंमान छैtषण श्हेंग्रां छेzिल । কীক্ষিপ্ত পক্ষণেহ"ণ্ঠাহীর মুখের হাসি মিলাইয়া গেল SDDBB BBBHD DBS BB BB B BB BBBB BB ভানুমতীর কোলের উপর সমাজ, সংলগ্ন, প্রভৃতি সকলেই যাহার অলঙ্ঘনীয় অধিকার স্বীকার করিখে, তাহাকে আজি মুবীরই লইয়া অসিয়াছে। . . . .۔ ملی জন্ম মাত্র ‘মাতৃক্রোড়বিচ্যুত কৃষ্ণাকে স্মরণ করিয়াও ভানুমতীর হৃদয় মমতায় বিগলিত হইল। সুবীরকে তিনি অন্তরের সমস্ত স্নেহ উজাড় করিয়া ঢালিয়া দিলেও নিজের গর্ভজাত কন্যার জষ্ঠ কিছুই কি রাখেন নাই ? সে ত কম দুঃখিনী নয় ! ভিখারীর সস্তানও যাহা জন্মাধিকারে পায় কৃষ্ণ তাহা হইতেও বঞ্চিত। ভানুমতীর যদি তুইটি সন্তান থাকিত, দুইটিকেই কি তিনি সমান ভাবে তুলিবাদিতে পারিতেন মা ? সুবীর তাহার যে স্নেহের ধন ছিল তেমনি থাকিবে, কিন্তু কৃষ্ণাকেও ধক্ষে টানিয়া নিতে তাহার যেন কণামাত্রও না বাধে। এই মেয়েকে বন্ধুরূপে বরণ করিয়া লইতে তিনি ত প্রস্তুত ছিলেন, না হয় কস্তারূপেই সে র্তাহার ঘর অালো কৱিবে । কিন্তু সুবীরের দুঃধের যে অস্ত রহিল না । কৃষ্ণ কি এখন আর ধনহীন বংশপরিচয়হীন যুদ্ধককে বিবাহ করিতে চাহিবে ? বিধাতা এমন মুনার জীবনটাকে এমন সকল দিয়াই কি নষ্ট করিয়া দিবেন ? ভানুমতীর চোখ দিয়া টশ, টশ, করিয়া জল গড়াইয়া পড়িতে লাগিল । স্ববীর রেঙ্গুন যাত্রা করিবার সময় ভানুমতীর কাছে সেই পুরাতন নসটিকে রাখিয়াই গিয়াছিল। যদিই কোন প্রয়োজন হয় ? সে হঠাৎ ছুটিয়া আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “ও কি মা, অমন করে দাড়িয়ে কেন ? কিছু মন্দ খবর এসেছে নাকি ?” ভানুমতী চোখ মুছিয়া ফেলিয়া বলিলেন, “না, ন, ভাল খবরই। আমার মেয়ে আসছে, ছেলে আসছে । রবিবারে তার পৌঁছবে।” । . . . মুরবালা যথোচিত আনন্দ প্রকাশ করিয়া বলিল, "ওম, তাই নাকি ? ঘর এবার ভরে উঠবে।" ভাতুমতী বলিলেন,*হঁ্য, বাছ, ঘরভরাই যেন এর গর থেকে থাকে। মেয়ের জন্তে ঘরটর সব ঠিক কতে হবে, ভূমি সরকায় মশায়কে একটু খবর দাও৭:মার্ষি ততক্ষণ ।