পাতা:প্রবাসী (অষ্টম ভাগ).pdf/২৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিত্যাগী, হিতৃ পরিত্যাগী, ভাৰ্য্যা পরিত্যাগী, রতি পরিত্যাগী, পরিবার পরিত্যাগী, চিত্ত পরিত্যাগী, মুখ পরিত্যাগী, গৃহ পরিত্যাগী, বস্তু পরিত্যাণী, দেশ পরিত্যাগী, রত্ন পরিত্যাগী ও সৰ্ব্বস্ব পরিত্যাগী।” ‘नांबांग्र१ *बिशृछ्रउ's ७ नक्षएक उँख श्ब्रांtछ् :"হে কুলপুত্র, বোধিসত্ত্বের সেরূপ কোন দ্রব্য গ্রহণ করা উচিত নহে, যাহাতে তাহার দানবুদ্ধি উৎপন্ন না হয়।. হে কুলপুত্র, মহাসত্ব বোধিসত্ত্ব এইরূপ চিন্তা করিয়া—আমার যখন এই শরীরই সমস্ত জীবকে বিতরণ করা হইয়াছে, তখন ত অন্যান্ত বাহ বস্তু বিতরণ করা হইয়াছেই ; অতএব যে যে জীবের যে যে বস্তুর প্রয়োজন, আমি তাহাকে তাহাই বিতরণ করিব—যদি আমার ঐ বস্তু থাকে ; হস্তার্থীকে হস্ত, চরণার্থীকে চরণ, মাংসার্থীকে মাংস, রুধিরার্থীকে রুধির, ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গার্থীকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পরিত্যাগ করিব ; ধন-ধান্ত রজত-কাঞ্চন, হয়-গজ-বলবাহন ও গ্রাম-নিগম-নগরজনপদ প্রভৃতি বাহ বস্তুর আর কথা কি ? যাহার যাহা প্রয়োজন উপস্থিত থাকিলে, তাহাকে তাহাই প্রদান করিব ;–এবং তাহা শোকহীন, অনুতাপহীন ও ফলকামনাহীন হইয়া প্রদান করিব। আমি সমস্ত ফল নিরপেক্ষ হইয়া, কেবল জীবগণকে অনুগ্রহ করিয়া, করুণা করিয়া, অনুকম্পা করিয়া তাহদেরী সংগ্রহের জন্য দান করিব, যাঙ্গতে তাহারা সংগৃহীত হইয়৷ বোধি প্রাপ্ত ধৰ্ম্মকে জানিতে সমর্থ হয়। হে কুলপুত্র, যেমন কোন ভৈষজ্য বৃক্ষকে মূল হইতে, বা শাখা হইতে, বা পত্র হইতে, বা ফল হইতে বা সার হইতে গ্রহণ করিলেও তাহার কোন বিকল্প উপস্থিত হয় না, সে ভৈষজ্য বৃক্ষ নির্বিকল্প হইয়া হীন-মধ্যম-উৎকৃষ্ট সমস্ত জীবের ব্যাধিকে অপনয়ন করে; হে কুলপুত্র, মহাসত্ব বোধিসত্বেরও সেইরূপ এই চাতুর্মহাভৌতিক শরীর সম্বন্ধে ভৈষজ্য বৃদ্ধি উৎপাদন করা উচিত যে, যে যে জীবের যে যে অঙ্গের প্রয়োজন, সে তাহাই গ্রহণ করুক, হস্তার্থী হস্ত গ্রহণ করুক, চরণার্থী চরণ গ্রহণ করুক... ” ‘আর্য্যাক্ষর যতিক্ষত্রে এ সম্বন্ধে এইরূপ উপদেশ পাওয়৷ যায় :-"আমি সমস্ত জীবের কার্য্যে এই শরীরকে ক্ষয় করিব। যেমন পৃথিবী, জল, বায়ু ও তেজ নামক বহিঃস্থ চতুর্মহাভূত নানাপ্রকারে নানা পরিভোগে নানা মুখে প্রবাসী। SSMSSSMSSS ......................................... জীবগণের উপভোগযোগ্য হয়, আমিও সেই-ৰূপ ঐ ! চতুর্মহাভূতোৎপন্ন শরীরকে সৰ্ব্বজীবের উপভোগা করিব। সে যদি এই প্রকার চিন্তু করে, তবে শরীর ছ:থকে আর দেখিতে পায় না, এবং তাহার দ্বারা পরিধিরও হয় না।" ‘আর্য্য বজধরস্থত্রে সৰ্ব্বজীবের কল্যাণের জন্য আত্মোৎসর্গ বিষয়ে বিবিধ কথার মধ্যে এক স্থানে লিখিত হইয়াছে— “বোধিসত্ত্ব দাসত্বের জন্য নিজেকে প্রার্থতির নিকটে প্রদান করিয়া নিজেকে নীচ বলিয়া চিন্তা করিবে, পৃথিবীর স্থা সমস্ত দুঃখ সহ করিতে পারিব বলিয়া মনে করিবে ও সন্ত । জীবের পরিচর্য্যায় অক্লান্তমানস হইবে।” (ক্রমশ: ) ঐবিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য। পারস্য-প্রসূন l { হাফেজ হইতে ) ব্যর্থতা । খুজিতে খুজিতে তোমা নেত্র মোর অশ্রীরূপ মুক্তাপুঞ্জ করিল বর্ষণ, - —জলিল অনল মনে- হইল না তব সনে মোর হায় সুখ-সম্মিলন ! প্রতীক্ষা। তোমার পথের ধুলি ব্যাকুল দর্শকগণ করিবারে নয়ন-অঞ্জন, তুমি যাবে বলে সখী, স্থাপি দুট স্থির আঁখি বহুকাল করিছে কৰ্ত্তন। আবেদন । একটি চুম্বন শুধু ছিল মোর দিতে বাকী সরে গেল অধর তোমার ;– সুমধুর অধরোষ্ঠ করেছে এরূপ তব, তুমি কর ইহার বিচার। বিশ্বাস । তোমার, অধর তরে প্রাণ যবে উৎসর্গিল্প, ভেবেছিমু মনে,— সে অধর-সুধা-রস একবিন্দু মোর মুখে পড়িবে গোপনে। নিত্য-বস্তু। - এ বিশাল বিশ্ব-চক্রে পবিত্র প্রেমের বার্তা একমাত্র শাশ্বত-রতন, ठेश श्रल ८थर्छठद्र इठि-फ़िश किष्ट्र श्रांत्र করি নাই কখনো দর্শন। 1