পাতা:প্রবাসী (অষ্টম ভাগ).pdf/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Φb'8 প্রবাসী। [ ৮ম ভাগ। ১০ম সংখ্যা । ] কেদার রায় । " &b-g | AMMMMMMSSMMMMSMMSMMSMSMMMM MMMMMMMMMMMMS MSMMSMMSMSMSMSMMSMMSMMSMMSMMSMMSMSMS ! ی...م.م.م. --م۔۔--محم .....................................----------------------------------------------------------------------------------------------------------- مهمی-....... উপকার করিতে পারিলে আপনাকে ধন্য মনে করিতেন। ততক্ষণ উহারা আমার অধীন সত্য ; কিন্তু তাহার পর করিয়াছিলেন। তাহার বন্ধুবৰ্গ চাদ সংগ্ৰহ করিয়া তাহার গৰ্জ্জি উঠে কামান,— তিনি প্রবাসে যখন যেস্থানে যাইতেন তখন সেইস্থানে আমরা সকলেই সমান। মন্মথনাথ যখন নাগপুরে তখন | স্মৃতি রক্ষার্থ কলিকাতায় অ্যালবাট ভিক্টর হাসপাতালে ঝলকিয় উঠে আগুনের শিখা তাহার গৃহ বাঙ্গালীদিগের মিলনমন্দিরে পরিণত হইত। তিনি উপরওয়ালা যুরোপীয়কে সামান্ত দোষে কেরাণীদিগকে অর্থ একটি গৃহ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করিতেছেন। তাহাদিগের এই হানিয়া মৃত্যুবাণ ! BBBBB BBBB BBBB BBBBBBS BBBBB BBBS BBB BBB BBB BB BB BBB BBB S BB Bgg BB BBB BB BBBB BB BBBB DDD ཝ་ཕྱྭ་སྒབཙཱ་ཡཱ་རཱ་ཝཱ་ལཱ་ཨཱི་ཨཱུ་བཱ་ཝ, কালে স্বামী বিবেকানন্দ নামে প্রসিদ্ধ নরেন্দ্রনাথ তাহার করিয়াছিলেন। যুরোপীয় কৰ্ম্মচারী বলেন, অর্থদণ্ড ব্যতীত এবং মন্মথনাথের স্মৃতি রক্ষার উপযুক্ত কাৰ্য্যই হইবে। আবরি পদ্মা,কামানের ধূম, গৃহে আশ্রয় লইয়াছিলেন। নরেন্দ্রনাথ তখন আমেরিকায় কেরাণীরা ক্রটিসংশোধনে সচেষ্ট হইবে না। শুনিয়া মন্মথনাথ শ্ৰীহেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ। বিশাল বিজয় পতাকার মত যাইতে ইচ্ছুক, কিন্তু পাথেয়সম্বলশূন্ত। মন্মথনাথ বলেন, একবার জরিমানা রদ করিয়া—কেবল সতর্ক করিয়া কেদার রায় | ছাইরা ফেলে বিমান। উদ্যোগী হইয়া সভা আহবান করিয়া তাহার আমেরিকা- দিলেই তিনি বুঝিবেন–জরিমানা অনাবশ্বক, কেবল দরিদ্রের -W - i. e. ঝলকে ঝলকে আদেশি মরণ যাত্রার ব্যবস্থা করিয়া দেন। সেই সভায় নরেন্দ্রনাথের পীড়ন। তাহার কথায় যুরোপীয় কৰ্ম্মচারী সেবার জরিমান বাঙ্গাল কেদার রায় – গৰ্জ্জি উঠে কামান । ব্যয় নিৰ্ব্বাহাৰ্থ দুই সহস্র টাকা সংগৃহীত হইয়াছিল। রদ করিলেন ; ফলে দেখিলেন ও বুঝিলেন, জরিমান ঘোষিল উচ্চে বজ্র কণ্ঠে - রেঙ্গুনে অবস্থানকালে মন্মথনাথ প্রত্যহ ষ্টীমার ঘাটে অনাবশ্বক। একটি ব্রাহ্মণ যুবক পাচকরূপে বছনি "নাহি মানি বাদশায় ।” ভীষণ গোলার ঘায়,— বেড়াইতে যাইতেন, জাহাজ হইতে কোন বাঙ্গালী নামিলে মন্মথনাথের সেবা করিয়াছিল। তাহাকে বিবাহ করিতে বৃদ্ধ মন্ত্রী মানিয়া বিস্ময়, খণ্ড খণ্ড মোগল তরণী, সাদরে তাহাকে আপনার গৃহে লইয়া যাইবার চেষ্টা ইচ্ছুক জানিয়া এবং বিবাহ ব্যস্থ নিৰ্ব্বাহে অসমর্থ জানিয়া হস্তযুগল যোড় করি কয়, একে একে ডুবে যায় ! করিতেন। মৌলবী আব্দুল জব্বর ব্যতীত আর কোন মন্মথনাথ স্বয়ং সমস্ত ব্যয় বহন করিয়া তাহার বিবাহ "যুদ্ধ করিবে বাদশার সনে । পঞ্চ শতেক তরী এসেছিল, প্রবাসী বাঙ্গালীর এরূপ স্বজাতিপ্রীতির কথা আমরা দিয়াছিলেন, এবং বিবাহের পর সস্ত্রীক তাহাকে এক পরিবে অঁাটিতে তায় ?” একটও ফিরি যাইতে নারিল, জানি না। কত অভিমানী, গৃহত্যাগী বালক তাহার দিনের জন্য আপনার গৃহে আনিয়া তাহার ব্যবহার জন্তু “মরিব, তবু স্বাধীন মরিব,” ছিন্ন ভিন্ন সকল সৈন্ত, আশ্রয়ে থাকিয়া অ্যাডভোকেট হইয়াছে। আর তিনি যে আপনার শয়নকক্ষ ছাড়িয়া দিয়াছিলেন। যে চুক্তি কহিল কেদার রায় ! মরিল মন্দ রায় ; কতজনের চাকরী করিয়া দিয়াছেন, তাহার ইয়ত্ত নাই । সহানুভূতির পুত প্রবাহে সকল প্রভেদ ভাসিয়া যা কেদার মহাবীর, একটও লোক না ফিরি ফাইল তিনি যখন নাগপুরে ডেপুটী কনট্রোলার তখন নাগপুরে মন্মথনাথের হৃদয়ে সেই সহানুভূতি নিত্যপ্রবাহিত ছিল। বসেছে উচ্চ সিংহাসনে, ভীষণ গোলার ঘাৱ ! প্লেগের প্রবল প্রকোপ, প্রতিদিন শত শত লোক এই মন্মথনাথ যখন নাগপুর ত্যাগ করেন তখন তাহাকে একখানি সৌম্য, শান্ত, ধীর ;– বিশাল পদ্মা বুকে,— বিষব্যাধির অতর্কিত আক্রমণে প্রাণ হারাইতেছে। ধন- অভিনন্দন পত্র প্রদানের উদ্যোগ হয়। মন্মথনাথ চেষ্ট | দূত আসিয়া নিবেদিল ধেয়ে, মৃদ্ধ সমীরণ গুন o করি বানগণ সহর পরিত্যাগ করিতেছে। সকলেই ভীত। করিয়া তাহার গুণমুগ্ধদিগকে সে চেষ্টা হইতে নিরস্ত করেন। পঞ্চশত রণতরী নিয়ে, গান গেয়ে যায় সুখে— মন্মথনাথ দরিদ্রদিগের দুঃখ দুর্দশায় ব্যথিত হইলেন। কিন্তু যখন এই অভিনন্দন পত্র প্রদানের উদ্যোগ হয় তখনই মানসিংহ-প্রেরিত মনল বিক্রমপুরের বীর ডাকি কয় তিনি আপনার গৃহপ্রাঙ্গনে তাম্বু খাটাইয়া নিরাশ্রয় তাহার অধীনস্থ একজন কৰ্ম্মচারী তাহার উপরওয়ালাদিগকে ঘিরেছে পদ্মাতীর ; “কোন জনে আর বাঙ্গালীর ভয় প্লেগপীড়িত রোগীর চিকিৎসার ও শুশ্রুষার ব্যবস্থা করি- সে কথা জানাইয়া লিখেন যে, মন্মথ বাবু নিয়মবিগর্হিত কাৰ্য | “সাজ-সাজ,” শুধু কহিল ডাকিয়া কোমর বাধিয়া–হৃদয় বধিয়া, লেন ; সময় সময় স্বয়ং রোগীর সেবা শুশ্রুষা করিতে করিতেছেন। উপরওয়ালা যুরোপীয় কৰ্ম্মচারী মন্মথনাথকে | বাঙ্গাল কেদার বীর । দাড়াইলে বুক্‌ ঠুকে o লাগলেন। এমন অসাধারণ সহানুভূতি ও দয়া সচরাচর স্নেহ করিতেন, তিনি অভিযোগকারীর ব্যবহারে বিরক্ত হইয় পদ্ম তরঙ্গিণী, অতল সলিল গভীর ਾਂ দেখা যায় না। নাগপুরবাসীরা মন্মথনাথের গুণে মুগ্ধ তাহার ব্যবহারের কথা মন্মথনাথকে জানান। বলা বাহুল্য নাচিল রঙ্গে বীর কল্লোলে বিশাল পদ্মাবুকে । হইয়াছিল। তাহারা তাহাকে "ধৰ্ম্মরাজ" বলিত। মন্মথনাথ তাহাকে কোন রূপ শাস্তিদান করেন নাই। ভীষণ রঙ্গিণী ! ( যাহারা মানসিংহের সহিত কেদার রাষ্ট্রে আশ্ৰিত, অমুগত ও অধস্তন কৰ্ম্মচারী—সকলকেই পরস্তু অল্পদিন পরে তাহার মৃত্যু ঘটলে তিনি বিশেষ চেষ্ট্র শ্ৰীপুরের ভৗম দুর্গপ্রাচীরে, বিশেষ বিবরণ জানিতে চাহেন, তাহারা Elliot' র - যুদ্ধের মন্মথনাথ আপনার মনে করিতেন। তিনি আফিসের করিয়া তাহার নিরন্ন পুত্রকে একটি চাকরী জোগাড় করিয়া আছাড়ি আছাড়ি পড়িছে অধীরে of India—Vol VI ਾਂ ) iot's History কেরাণীদিগের সহিত বন্ধুভাবে আলাপ করিতেন বলিয়া দেন। ব্যগ্র হৃদয়ে জানাইছে বেন- ঢাকা । ঐনলিনীকান্ত ভট্টশালী। প্তাহার কোন পদগৰ্ব্বগৰ্ব্বিত বন্ধু একবার তাহাকে তিরস্কার করিয়াছিলেন। মন্মথনাথ হাসিয়া বলিয়াছিলেন,—উহার কি আমার সমকক্ষ নহে? যতক্ষণ আপিসের কাযে থাকি, মন্মথনাথ বিদ্যামুরাগী ছিলেন, এবং নিজ বায়ে ৯ স্বগ্রামস্থ বিদ্যালয়ের জন্ত গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন। নানা গুণে মন্মথনাথ লোকের শ্রদ্ধ, ভক্তি, স্নেহ অর্জন “আমি আছি সঙ্গিন I' নাচিল পদ্মা রঙ্গে ভঙ্গে ভাসিল রণ-তরণী ।