পাতা:প্রবাসী (অষ্টম ভাগ).pdf/৩৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&సెఇ অধিকন্তু তাহারা ব্যাক্টাম লাঠিলেখা প্রভৃতির দ্বারা শারীরিক স্বাস্থ্য শক্তি ও সাহস লাভ করিতেছিলেন। এই সমস্তই ভাল ulतश् श्रांहेननक्रठ कांछ। जांग्न हॉर्डौं श्र७भिनन बाणन ८५ "এই সব সমিতি বিদ্রোহের আয়োজন করিতেছিল, যদিও ইহাজের দশ পনর হাজার সভোর মধ্যে সম্ভবত অধিকাংশই নেতাদের গুঢ় অভিসন্ধি জানিত না।” তাহারা নাকি ডাকাইতি ও নরহত্যাও করিত । কিন্তু আমরাবলি তাহদের মধ্যে সকলে দূরে থাকুক, যদি এক হাজার লোক,-হাজার দূরে থাকুক, এক শত লোকও যদি বাস্তবিক এই সকল কুকাজ করিত, তাহা হইলে, পুলিসের যেরূপ কাৰ্যক্ষমতা, তাহাতে দেশে অরাজকতা উপস্থিত হইত, তাহা নিবারণ করা বর্তমান পুলিশ কর্মচারীদের সাধ্যাতীত হইত। কিন্তু তাহা হয় নাই। কয়েকটা ডাকাইতি হইয়াছে বটে; তাহারও, পুলিশের কথাবিশ্বাস করিতে গেলে, সবগুলিই একই ক্ষুদ্র দলের কার্য্য। অভিযুক্ত ব্যক্তির দোষী প্রমাণ হইলেও তজ্জন্ত দেশের শিরোমণিদের দ্বারা চালিত প্রত্যেক সমিতিকে বেআইনী বলা যুক্তিসঙ্গত নহে। গোর সৈন্যদলেওত কেহ কেহ চোর ও হস্ত বলিয়া প্রমাণিত হয়। তাহাতে সমস্ত দলের সাজা হয় না। ডাকাতেরা ডাকাতি করিবার সময় কোন সমিতির সভ্য ছিল, তাহা প্রমাণ করা চাই। তাহার যে সমিতির নেতাদের জ্ঞাতসারে ডাকাতি করিতেছিল, তাহা প্রমাণ করা চাই। ডাকাতি করা সমিতির একটা উদেশু তাহ প্রমাণ করা চাই। ডাকাতিলন্ধ টাকা সমিতি লইয়া থাকে, তাহার প্রমাণ চাই। নরহত্য সম্বন্ধেও এই সব কথা খাটে। এরূপ প্রমাণ না হইলে, গবৰ্ণমেণ্ট স্বীয় প্রভূত শক্তির বলে সমিতিগুলির উচ্ছেদ সাধন করিলেন বটে, কিন্তু জনসাধারণকে ইহা বিশ্বাস করাইতে পরিবেন না যে ভদ্রলোকের হাজার হাজার ছেলে দেশহিতৈষিতার মুখোস পরিয়া অশ্রুতপূৰ্ব্ব ভণ্ডামি সহকারে ডাকাইতি ও নরহত্যায় ব্যাপৃত ছিল। যদি অশ্বিনীকুমার প্রবাসী । SAASAASAASAASAAAS দত্তকে প্রকারাস্তরে বদমায়েসের সর্দার বলা হয়, তা হইলে চিন্তাহীন লোকদের ডাকাইতিকে নির্দোষ মনে করিতে : ' বেশী সময় লাগিবে কি ? ইহাতে মহা অনিষ্ট হইবে। আর বাঙ্গালীর ছেলের যদি সৈনিকগুণ না থাকে, তবে ভয় কিসের? যদি থাকে, তাহা হইলে তাহাদিগকে সরকারী সৈনিক বা সরকারী ভলাটিয়ার করিয়া লইলেই আপদ চুকিয়া যায়। মোটের উপর আমরা এই বুঝি যে দেশের কাজ হওয়া চাই। স্বদেশীর প্রচলন ও বিদেশী পণ্যের বর্জন, শিক্ষা বিস্তার, সালিসী বিচার, শারীরিক স্বাস্থ্য, বল ও সাহস লাভ, তীর্থযাত্রী প্রভৃতি বিপন্ন ও উৎপীড়িত লোকদের সাহায্য দান, দুর্ভিক্ষ নিবারণ, ইত্যাদি সমস্তই আইনসঙ্গত এবং ধৰ্ম্মসঙ্গত কাজ। এ সকলের বিরুদ্ধে কোন আইন নাই, হইতে পারে না, এবং হইলেও সকল লোককে তদ্রপ আইন মানান অসম্ভব। স্বদেশবাসী ভাই ভগিনীগণ, বিধাতা আমাদের নেতা, তপস্ত আমাদের স্বভাৰসিদ্ধ, ব্ৰতপালন আমাদের চিরাভ্যস্ত কৰ্ম্ম। তবে কেন আমরা निब्रां★ रुझेद ? श्रामब्रl ७ *र्षीख आहेन भांनिग्रा कनिष्ठश्,ि ভবিষ্যতেও, বিবেকবিরুদ্ধ এবং ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ না হইলে, আইন মানিৰ । কোনকালেই পরের অনিষ্ট চেষ্টারূপ অধৰ্ম্ম করিব না। সাধনেও বিরত থাকিব না। শুনিতে পাই আজকাল নাকি কেহ কেহ বলিতেছেন যে বিদেশীপণ্যবর্জন হইতেই রাজনৈতিক হত্য, বোম নিক্ষেপ আদির উৎপত্তি। বেশ কথা ! ধৃষ্টীয় ধৰ্ম্মের নামেও ত অনেক তথাকথিত পৃষ্ঠান অনেক লোককে পুড়াইয়া এবং অন্তপ্রকারে নিষ্ঠুরভাবে মারিয়া ফেলিয়াছে। তজ্জন্ত কি বাস্তবিক খৃষ্ট কিম্বা তাহার উপদেশাবলী দায়ী ? বিদেশী পণ্য বর্জনের অবশুম্ভাবী পরিণতি বোমা নিক্ষেপে, ইং বাতুলের কথা। ইহার আর কি জবাব দিব ? ৬১, ৬২নং বৌবাজার ট্রীট, কুন্তলীন প্রেস হইতে শ্ৰীপূৰ্ণচন্দ্ৰ দাস কর্তৃক মুদ্রিত ও প্রকাশিত। [ཅཟ ཐ༥། ། কিন্তু কোনও কারণে দেশের মঙ্গল ।