প্রবাসী )ఠిg\ు হায় গো রাজার পুত্র * একটু পরশ দেবামাত্র পড়ল মুকুট খসে আমার পায়ের কাছে, কটাক্ষেতে চেয়ে তোমার মুখে হেসেছিলুম আবিল চোখের বিহবলতায় । তাহার পরে হঠাৎ কবে মনে হোলো দিগন্ত মোর পাংশু হয়ে গেল মুখে আমার নামল ধূসর ছায়া ; পাখির কণ্ঠে মিইয়ে গেল গান পাখায় লাগল উড় ক্ষু পাগলামি । পাখির পায়ে এটে দিলেম ফাস অভিমানের ব্যঙ্গ স্বরে, বিচ্ছেদেরি ক্ষণিক বঞ্চনায়, কটু রসের তীব্র মাধুরীতে । এমন সময় বেড়াজালের ফাকে পড়ল এসে আরেক মায়াবিনী ; রণিত তার নাম । এ কথাটা হয়তো জানো মেয়েতে মেয়েতে অাছে বাজিরাখার পণ ভিতরে ভিতরে । কটাক্ষে সে চাইল আমায়, তারে চাইলুম আমি, পাশা ফেলল নিপুণ হাতের ঘুরুনিতে, এক দানেতেই হোলো তারি জিত । জিত ? কে জানে তাও সত্য কিনী । কে জানে তা নয় কি তারি দারুণ হারের পালা । সেদিন আমি মনের ক্ষোভে বলেছিলুম কপালে কর হানি, চিনব ব’লে এলেম কাছে হোলো বটে নিংড়ে নিয়ে চেনা চরম বিকৃতিতে ।
পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।