পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী రిgఆ বৃক্ষশীর্ষে বিশ্রাম পা মুড়িয়া অৰ্দ্ধশয়ান অবস্থায় মাথা খাড়া রাখিয়া বিশ্রাম করে। কিন্তু ঘোড়ার আবার দাড়াইয়া ঘুমানই অভ্যাস । খরগোস, ইন্ধুর প্রভৃতি প্রাণী বসিয়া বসিয়াই বিশ্রাম - ޤާޒވޫޒޝާތަަ / డ్జ t। পঞ্চমীয় o Ꮓ% - o хүлулуун করে। কিন্তু বাচ্চা প্রতিপালন করিবার সময় মা কাত ভাবে লম্বা হইয়া শুইয়া থাকে। বিড়ালের সাধারণতঃ বসিয়া বসিয়া বিশ্রাম করে, কিন্তু গভীর নিদ্রার সময় । কখনও কখনও কুণ্ডলী পাকাইয়া কখনও বা লম্বা হইয়া হাতপী ছড়াইয়া পড়িয়া থাকে । বাঘ, সিংহ প্রভৃতি প্রাণীর সাধারণতঃ আহারের পর বসিয়া বসিয়া অলসতা অনুভব করিলে পায়ের উপর মাথ রাখিয়া বিশ্রাম করে । কিন্তু গভীর নিদ্রার সময় শরীর একেবারে প্রসারিত করিয়া দেয়। হরিণের নিদ্রা যাইবার সময় শরীরটাকে প্রায়ই কুণ্ডলী করিয়া রাখে এবং সম্মুথের একটা পা প্রসারিত করিয়া দেয়। জিরাফের বিশ্রাম করিবার কায়দা অদ্ভুত। ইহারা পা মুড়িয়া বসিয়া বিশ্রাম করে কিন্তু লম্বা গলাট পেরিস্কোপের মত খাড়া করিয়া রাখে । উটের শুইবার কায়দা দেখিলে মনে হয় জন্তুটা যেন মরিয়া পড়িয়া রহিয়াছে । সীল-জাতীয় প্রাণীদের বিশ্রামভঙ্গী দেখিলে মনে হয় যেন নেহাৎ অস্ববিধায় পড়িয়াই ঐ রকম অবস্থায় রহিয়াছে । ইহাদের শুইবার ধরণ মোটেই আরামপ্রদ বলিয়া মনে হয় না। শ্বেত ভালুকেরা অনেক সময় হাত-প৷ পা ছড়াইয়া মৃতের মত পড়িয়া ঘুমায় ; কালো ভালুকেরা কাত ভাবে শুইয়া থাকে। হিপোপটেমাস ও গণ্ডারের ঘুমের কায়দাও স্বাভাবিক। ইহারা পা মুড়িয়া মাটিতে মুখ রাখিয়া বিশ্রাম করিয়া থাকে।