পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ை नाक्रन किद्रां९ ८षयन बिब्राहे श्यिाणप्बहे यांनाश, ऋज আর কিছুতেই মানাইতে পারে না, তেমনি তাহার মধ্যেই এইরূপ নানা বিরোধ একটি অপূৰ্ব্ব স্বসঙ্গতি লাভ করিয়াছিল। তাছার চরিত্রের মধ্যে এমন একটি মহত্ব ছিল ধে নানাবিধ বিরোধ সত্বেও তাহার চরিত্র সকলেরই মন হরণ করিত। কখনও কাহারও প্রতি র্তাহার কোনো বিদ্বেষ আমরা দেখি নাই। কাজেই তাহার প্রতিও কেহ বিদ্বেষ পোষণ করিতে পারিতেন না । সত্য সত্যই তিনি ছিলেন অজাতশত্রু । এক দিকে তিনি ছিলেন শিশুর মত সরল আর এক দিকে তিনি এক জন মহা তত্ত্বজ্ঞানী। গভীর ভাবে তত্ত্ববিদ্যার আলোচনা করিতেছেন, প্রাচীন গ্রন্থের কোনো স্থানে তাহার একটু জিজ্ঞাস্ত যেই উপস্থিত হইল, আর অমনি তিনি আমাদের না ডাকাইয়া নিজেই আসিয়া উপস্থিত । শেষের দিকে তিনি এতটা স্থাটিতে পারিতেন না, তখনও তিনি রিকুশতে উঠিয়া নিজেই চলিয়া আসিতেন । আশ্রমের মধ্যে সৰ্ব্বত্র ধাইবার জন্য তিনি সৰ্ব্বদাই একটি রিকশ প্রস্তুত রাখিতেন । এক বার রাত্রি প্রায় এগারটার সময় একটি শ্লোকের অর্থ সম্বন্ধে তাহার একটু সংশয় উপস্থিত হইল। তিনি তৃত্য মুনীশ্বরকে লইয়া রিকশতে চলিয়া আসিলেন। মুনীশ্বর হয়তো তাহাকে বুঝাইয়াছিল, "এত রাত্রিতে যাইবেন না। র্তাহারা এখন শুইয়া পড়িয়াছেন।” তিনি সে নিষেধ শোনেন নাই । আমি তাহার আসিবার সাড়া পাইয়াই বাতিটি উজ্জল করিয়া পড়িবার স্থানে ভৈয়ার হইয়া বসিলাম । তিনি আমাকে সেখানে দেখিয়াই ভৃত্যকে বলিলেন, “দেখিলে, এখনো ইহার কাজ করিতেছেন । র্যাহারা জ্ঞানের তপস্বী তাহাদের কি আর নিদ্রা বা আলস্ত থাকে ?” উাহার এক পুত্র ( এখন পরলোকগত ) কৃতীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ও সপরিবারে তখন আশ্রমে থাকিতেন। তাহার স্ত্রী স্ককেশী দেবীর কাছে দ্বিজেন্দ্রনাথ প্রায়ই জালিতেন । এক দিন তিনি ভৃত্যকে বলিলেন, “কৃতীবাবুর বাড়ী লইয়া চল ।” ভূত্য ভাল শুনিতে পায় নাই, মনে भशंबछि सिख्खछजांथ কৰিল "ক্ষিত্তিবাবুর বাড়ী।” আমার বাড়ীতে লিজমণ । चांजिष्ठ चांभांब जैौरकहे भट्न कब्रिट्लम छैiहांब्र, ८बोध छ्रुककै। cशवैौ । दजिएणन, “cयोय, चांज cठांभांद्र हॉफ़ेौब সবই দেখি ওলটপালট করিয়া রাখিয়াছ !” কিছুক্ষণ পরে নিজের ভ্রম বুঝিতে পারিয়া তাহার স্বভাবসিদ্ধ উচ্চ হাস্তের উচ্ছ্বাসে সব সারিয়া লইলেন । 懸 নিমন্ত্ৰণ করিয়া অনেক সময় তাহার তৃত্যদের বলিতে ভুলিয়া যাইতেন। নিমন্ত্ৰিত ভদ্রলোক জাসিয়া উপস্থিত হইলেও সব সময় হঠাৎ বুঝিতে পারিতেন না। তাহার ভূত্যেরা বুঝিতে পারিয়া তখনই একটা ব্যবস্থা করিয়া দিত এবং তিনিও তাহার উচ্ছ্বসিত প্রসন্নতায় সকল ক্রটি ভাসাইয়া দিতেন । বেশভূষা প্রভৃতি বিষয়ে তিনি প্রচলিত লোকাচার - প্রভৃতির কোনো ধার ধারিতেন না। শীতের সময় হাতে ঠাণ্ডা লাগে, দস্তান পরিতে বহু হাঙ্গাম, তাই তিনি মোজা হাতে বাধিয়া সকালে পদক্ষেপ গুনিয়া গুনিয়া বাগানে পাদচারণ করিতেন । মনের মধ্যে কোনো প্রশ্ন উঠিলে, নিজে আসিতে না পারিলে, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিয়া আমাদিগকে পত্র লিখিয়া পাঠাইতেন। সেই পত্রে প্রায়ই মজার মজার কবিতা লিখিয়া পাঠাইতেন । কখনও নিজের নামটা না লিথিয় পার্থীর ছবি আঁকিয়া দিতেন । দ্বিজ অর্থে পক্ষীও হয়। কখনও কখনও সেই পার্থী আবার তুষাৰ্ত্ত হইয়া উদ্ধমুখ হইয়া পিপাসিত চাতকের মত দর্শনবারি প্রার্থনা করিতেছে এইরূপ সব মজার ছবি থাকিত। তাহাতে বুঝা যাইত ব্যাকুলভাবে তিনি আমাদের সাক্ষাং প্রার্থনা করিতেছেন। এই সব বিষয়ে তাহার সৌজন্যের আর অন্ত ছিল না। এই সব চিত্রের নমুনা তাহার রেখাক্ষর পুস্তকে দেখা যাইবে । রেথাক্ষর গ্রন্থটি হরফে ছাপা নহে তাহার হস্তলিপির ৪ চিত্রের হাফটোন-করা প্রতিলিপি । র্তাহার এক মস্ত কাজ ছিল নানা রকম গণিতের হিসাব করিয়া কাগজের বাক্স রচনা। তাহাতে গদ বা আঠা ব্যবহার করা হইত না । হিসাবমত মুড়িয়৷ মুড়িয়াই নানা আকৃতির বিচিত্র সব বাক্স তৈয়ার করিতেন। সকল বন্ধুবান্ধবকে এইৰূপ ৰাক্স উপহার