১ম সংখ্যা ] ব্ৰজনাথের বিবাহ సిసి SAA MAMAMAMAMMMMAAAS দেখে বিয়ে করেচে। আর তুমি যেমন বউ চাও সেই রকম বউ হয়েচে । মেয়ে খুব স্বন্দরী, বাপের টাকা আছে, *[इनार्थै,ि दब्राख्छब्र°, चिनिय°ब अtनक ८नट्य । श्रांब्र সব চেয়ে বড় কথা ব্ৰজনাথ আর বিয়ে করবে না। যদি তুমি আর একটা বিয়ে দেবার জন্তে পীড়াপীড়ি কর তা হ’লে হয়ত বাড়ী থেকে বেরিয়ে যাবে। ছেলেকে ত তুমি আর ফেলতে পারবে না। —মেয়ে স্বন্দরী তুমি কেমন করে জানলে ? ব্রজ তোমাকে বলেচে ? যে ছেলে বাপ-মাকে কুকিয়ে নিজের ইচ্ছে মতে বিয়ে করে সে সব পারে। —আমাকে বলেনি, হরেরামকে বলেচে । আর ছেলের তুমি বিন কারণে দোষ দিচ্চ। সে ইচ্ছে করে শুকিয়ে বিয়ে করেনি। —বড় ছেলের বিয়ে, কোনো রকম ঘটা নেই, লোকে শুনেই বা বলবে কি ? —তার সহজ উপায় আছে। বউ এলে তুমি খুব ঘটা করে বউভাত দিও। ভবম্বন্দরী কি করেন, স্বামীর কথায় সম্মত হইলেন। অমরনাথ বলিলেন,—এখন কাউকে কিছু বলে না, তবে ব্ৰজনাথকে এক ডেকে বুঝিয়ে দিও যে, বউমাকে এইবার আমরা নিয়ে আসব। ফাগুন মাস ত এল, এই মাসেই আনব । পর দিবস ভোলানাথ পাঠশালে গিয়াছে, ব্ৰজনাথ আহার করিয়া নিজের ঘরে যাইতেছে এমন সময় ভবম্বন্দরী কহিলেন,—ব্রজ, একটা কথা শুনে যা। ব্ৰজনাথ মাতার সঙ্গে তাহার ঘরে গেল। ব্রজম্বন্দরী ধাটে বসিয়া ছেলেকে পাশে বসাইলেন, বলিলেন,— আমি তোর বিয়ের সম্বন্ধ ঠিক করেচি। - --আমি বিয়ে করব না। —তা হ’লে আর কি হবে ? সোমড়ায় বলে’ পাঠাব যে আমাদের ছেলে বিয়ে করবে না। --সোমড়ায় ? কাদের বাড়ী ? —বরদা ঘোষের মেয়ে। তা আমরা ত আর জোর ক'রে তোর বিয়ে দিতে পারি নে। ব্ৰজনাথ অত্যন্ত লজ্জিত হইল, কহিল,—তুমি সব জেনে আমার সঙ্গে তামাসা করচ। —সব কথা আমাকে না বলে’ আগে ওঁকে বলতে গেলি কেন ? —তুমি যদি হঠাৎ রেগেমেগে একটা গোল কর সেই WECH I —আমি ত রাগী মানুষ, তা তোর বউ এলে ত তাকে যন্ত্রণ দেব। তখন কি আবার বউ নিয়ে আলাদা হবি না কি ? —হ্যা, বউ নিয়ে আর বউয়ের শাশুড়ীকে নিয়ে । ভবম্বন্দরী হাসিতে লাগিলেন । জিজ্ঞাসা করিলেন, —বউ না কি খুব স্বন্দূর হয়েচে । —তুমি দেখে এস মা কেন ? —তোর চোখে স্বন্দর হলেই হ’ল । মাতার প্রশ্নের উত্তরে ব্ৰজনাথ অকপটে সকল ! বলিল, তবে পিতার নিকট হইতে যাহা গোপন ০:ংe; ছিল মাতাকেও তাহ বলিতে পারিল না । শেষে ভবম্বন্দরী বলিলেন,—উনি এই ফাগুন ; ; বউমাকে নিয়ে আসবেন । —সে তোমাদের ইচ্ছে । অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ বরদা ঘোষের উপর কোম্পানীর লোকে : , পড়িয়াছে কি না রাধানাথ-ঠাকুর সেই সন্ধানে :sহইল । অনেঞ্চ গ্রামে, অনেক স্থানে তাহার যাওয়া পুরুবাম্বুকনে পৌরহিত্য কৰ্ম্ম করিয়া জাগিতেছে বলিয়া অনেকে তাহাকে সন্মান করিত। রাধানাথ ষে সংবাদ জানিতে চায় তাহার জন্ত কৌশলের প্রয়োজন, কেন-না কাহাকেও স্পষ্ট কথা জিজ্ঞাসা করিতে পারা যায় না। প্রথমে সে গ্রামের দারোগার নিকট গেল । দারোগ এক বসিয়া আপিলের চিঠি পড়িতেছিলেন। রাধানাথকে দেখিয়া, উঠিয়া প্রণাম করিয়া কছিলেন,— এই যে ঠাকুর-মশায় ! আম্বন, আক্ষন ৷ এদিকে আজ कि भटम कूरब ? so
পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।