পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা] অপরাজিত o HIV उदाहे খায়। সম্প্রতি একটা কি পার্থী মারিয়াছে, ও মাঠের ধারের কোনো ক্ষেত হইতে গোটাকয়েক বড় বড় বেগুন তুলিয়াছে—তাহাই পুড়াইয়া খাইবার জোগাড়ে শুকুনা লতা-কাটি কুড়াইতেছে। অপু বলিল, কি পার্থী দেখি ? লোকটা বোলা হইতে বাহির করিয়া দেখাইল একটা বড় হরিয়াল ঘুঘু। সত্যিকারের তীর ধমক—যাহাতে সত্যিকারের শিকার সম্ভব হয়-অপু কখনও দেখে নাই। বলিল, দেখি একগাছ। তীর তোমার ? পরে হাতে লইয়া দেপিল, মুখে শক্ত লোহার ফল, পিছনে বুনো-পার্থীর পালক-বাধা— অস্তুত কৌতুহল প্রদ ও মুগ্ধকর জিনিষ — —আচ্ছ। এতে পার্থী মরে, আর কি মরে ? লোকটা উত্তর দিল, সবই মারা যায়—খরগোস, শিয়াল, বেঙ্গী, এমন কি বাঘ পর্য্যস্ত। তবে বাঘ মারিবার সময় তীরের ফলায় জন্য একটা লতার রস মাখাইয়া লইতে হয় । তাহার পর সে তুতগাছতলায় গুৰুনা পাত-লতার জাগুন জালিল। অপুর প। আর সেখান इझेtङ नक्लि८ङ क्रांश्लि नl-भूश श्झेब्र नैाज्जांझेब्रा ८लथि८ङ লাগিল লোকটা পার্থীটার পালক ছাড়াইয়া আগুনে ঝলসাইতে দিল, বেগুনগুলাও পুড়াইতে দিল । বেলা অত্যন্ত পড়িলে অপু বাড়ী রওনা হইল। আহার শেষ করিয়া লোকটা তখন তাহার বোচক ও তীরপহুক লইয়া রওনা হইয়াছে। এ রকম মাহুষ সে তো কখনো দেখে নাই ! বt:—যেদিকে ছুই চোখ যায় সেদিকে যাওয়া—পথে পথে তাঁর ধন্থক দিয়া শিকার করা, বনের লতাপাত কুড়াইয় গাছতলায় দিনের শেষে বেগুন পুড়াইয়া খাওয়া ! গোটা আষ্টেক বড় বড় বেগুন সামান্ত একটু মুনের ছিটা দিয়া গ্রাসের পর গ্রাস তুলিয়া কি করিয়াই নিমেষের মধ্যে সাবাড় কষ্ক্রিয় ফেলুল ! মাস কয়েক কাটিয়া গেল। সকাল বেল স্কুলের ভাত চাহিতে গিয় অপু দেখিল রান্না চড়ানো হয় নাই ; সৰ্ব্বজয়া বলিল, আজ ষে কুলুই চণ্ডী পুজো—আজ ইস্কুলে . ষাৰি কি করে ?..ওয়া বলে গিয়েচে ওদের পূজোট সেরে দেওয়ার জন্তে—পূজোবারে কি আর ইস্কুলে যেতে পাৰি বজ্ঞ দেরী হয়ে যাবে • ويسدد 6 م) -शा उाहे टेब कि ? थावि भू८था करख गिरब हेकूण কামাই করি আর কি ? আমি ওসব পারব না, পূজোটুজো আমি আর করবো কি করে, রোজই তো, পূজো লেগে থাকবে আর আমি বুঝি রোজ রোজ-ভূমি ভাত নিয়ে এস, আমি ওসৰ শুন্‌চি নে - । --लकौ बाबा श्राभाद्र । श्राक्का, यांछटकब्र निनछे পূজোট। সেরে নে। ওরা বলে গিয়েচে ওপাড়া শুদ্ধ পুজো হবে। চাল পাওয়া যাবে এক ধামার কম নয়—মাণিক আমার কথা শোনো, শুনতে হয়— । অপু কোনমতেই কথা শুনিল না। অবশেষে না থাইয়াই স্কুলে চলিয়া গেল। সৰ্ব্বজয় ভাবে নাই যে, ছেলে সত্যসত্যই তাহার কথা ঠেলিয়া না খাইয়া স্কুলে চলিয়া যাইবে । যখন সত্যই বুঝিতে পারিল তখন তাহার চোখের জল আর বাধা মানিল না । ইহা সে আশা कट्त्र नाट्टे । অপু স্থলে পৌছিলেই হেডমাষ্ট্রর ফণিবাৰু তাহাকে নিজের ঘরে ডাক দিলেন। ফণিবাবুর ঘরেই স্থানীয় ব্র্যাঞ্চ পোষ্ট্র-জাপিস, ফণিবাবুই পোষ্টমাষ্টার। তিনি তখন ডাকঘরের কাজ করিতেছিলেন । বলিলেন, এসে। অপূৰ্ব্ব, তোমার নম্বর দেখবে ? আজ ইন্সপেক্টর আপিস থেকে পাঠিয়ে দিয়েচে–বোর্ডের এগজামিনে তুমি জেলার মধ্যে প্রথম হয়েচ–পাচ টাকার একটা স্কলারশিপ পাবে যদি আরো পড়ে ভৰে । পড়বে তো ? এই সময় তৃতীয় পণ্ডিত মশায় ঘরে ঢুকিলেন। ফণিবাবু বলিলেন—ওকে সে কথা এখন বল্লাম পণ্ডিত মশায় । জিজ্ঞেস করচি আরও পড়বে তো ? - তৃতীয় পণ্ডিত বলিলেন—পড়বে না বাঃ । হীরের টুকরে। ছেলে, ইস্কুলের নাম রেখেচে । ওরা যদি না পড়বে তে: পড়বে কে, কেই তেলির বেটা গোবৰ্দ্ধন ? কিছু না, আপনি ইনস্পেক্টর আপিসে লিখে দিন যে, ও হাই ইস্কুলে পড়বে । ওর আবার জিজ্ঞেসাটা কি ?.. ও সোজা পরিশ্রম করিচি মশাই ওকে ভগ্নাংশটা শেখাতে ? : প্রথমটা অপু যেন ভাল করিয়া কথাটা বুঝিতে পারিল না। পরে যখন বুঝিল তখন তাহার মুখে কথা জোগাইল