পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Coo [ २** छांग,.२ग्न थ७ मl। cश्छभांडेॉब्र ७कशांना काग्रंछ बाश्ब्रि कब्रिब डांशांब्र गोब्रुन अबिब बनिएनन-बहेथाप्न अर्का नाम गरे करब्र দাগু তো ? আমি কিন্তু লিখে দিলাম যে, তুমি হাই স্কুলে পড়বে। আজই ইন্সপেক্টর আফিসে পাঠিয়ে দেবে— সকাল সকাল ছুটি লইয়া বাড়ী ফিরিবার পথে মায়ের করুণ মুখচ্ছবি বার বার তাহার মনে আসিতে লাগিল। পথের পাশে দুপুরের রৌদ্র ভরা শ্যামল মাঠ, প্রাচীন তুত-বট গাছের ছায়, ঘন শাখাপত্রের অন্তরালে ঘুঘুর উদাস কণ্ঠ, সব যেন করুণ হইয়া উঠিল । তাহার भटन (nहे चश्रृंखै. कक्र१ छांद बल्ल भंडौब छा* निम्न। जिब्रांझिल । बांछकांग्न कुश्रूव्रज़ि कशा खेखन छौबटन বড় মনে আসিত তাহার—কত কতদিন পরে আবার এই খামছায়াড়র বীথি, বালোর অপরূপ জীবনানন্দ, ঘুঘুর ডাক, মায়ের মনের একদিনের ছঃখটি—অনন্থের মণিহারে গাথা দানাগুলির একটি, পশ্চিম দিগন্তে প্রতিসন্ধ্যায় ছিড়িয়া-পড়া, বহুবিস্তৃত মুক্তাবলীর মধ্যে cकशन कब्रिग्नां चकग्न झछेष्ठा क्लिल । বাড়ীতে তাহার মাও আজ সারাদিন খায় নাই । ভাত চাহিয়া না পাইয়া ছেলে না থাইয়াই চলিয়া গিয়াছে স্থলে—সৰ্ব্বজয় কি করিয়া খাবারের কাছে বসে ? কুলুই চণ্ডীর ফলার খাইয়া অপু বৈকালে বেড়াইতে গেল। গ্রামের বাহিরের মাঠে ধঞ্চেক্ষেতের ফসল কাটিয়া লঙয়া হইয়াছে। চারি ধারে খোলা মাঠ পড়িয়া আছে । আবার সেই সব রঙীন কল্পনা ! - সে পরীক্ষায় বৃত্তি পাইয়াছে ! তার স্বপ্নের অতীত ! মোটে এক বছর পড়িয়াই বৃঞ্জি পাইল!•••স্বমুখের জীবনের কত ছবিই আবার মনে জাসে :-"ঐ মাঠের পারের রক্তজাকাশটার মত রহস্যস্বপ্নভর সে অজানা অকুল জীবন-মহাসমূদ্র ...পুলকে সারাদেহ শিহরিয়া উঠে। মাকে এখনও সব কথা বলা হয় নাই। মায়ের মনের বেদনার রঙে যেন মাঠ, ঘাট, অন্তদিগন্তের মেঘমালা রঙানো। গভীর ছায়াভর সন্ধ্যা भारतब इथङब्रा भनईोब अङ घूनि घूनि चककोब्र । দালানের পাশের ঘরে মিটি মিটি প্রদীপ জলিতেছে। जर्विबब्रां ब्रांब्रांषरब्रब्र प्रांeब्रांछ cछ्रजएक ७८बलांब्र কুলুইচওঁীबरडब्र छिटक भूफ़कौब्र क्लांब्र थाहेरड निल । निकd? বসিয়া চাপাকলার খোসা ছাড়াইয়া দিতে দিতে বলিল, ওরা কত ছঃখু করে জাজ। সরকার বাড়ী থেকে বলে গেল তুই পুজো করবি—তারা খুঁজতে এলে আমি বল্লাম, সে স্কুলে চলে গিয়েচে । তখন তারা আবার ভৈরব চক্কত্তিকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ওই অত বেলায়—তুই যদি ষেতিস্— আজ না গিয়ে ভালই করিচি মা । আজ হেডমাষ্ট্রার বলেচে আমি এগ জামিনে এস্কলারশিপ পেইচি। বড় স্কুলে পড়লে মাসে পাচ টাকা করে পাবো। স্থলে যেতেই হেডমাষ্টার ডেকে বল্লে— সৰ্ব্বজয়ার মুখ বিবর্ণ হইয়া গেল। ছেলের মুখেৰ দিকে চাহিয়া বলিল, কোথায় পড়তে হবে ? —মহকুমার বড় ইস্কুলে । —তা তুই কি বললি ? —আমি কিছু বলিনি। পাচটা কোরে টাকা মাসে মাসে দেবে, যদি না পড়ি তবে তো আর দেবে না ! ওতে মাইনেও ফ্রি করে নেবে আর ওই পাঁচ টাকাতে বোর্ডিংএ থাকবার খরচও কুলিয়ে যাবে- - সৰ্ব্বজয়া আর কোনো কথা বলিল না । কি কথা সে বলিবে ? যুক্তি এতই অকাট্য যে তাহার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করিবার কিছুই নাই। ছেলে এস্কলারশিপ পাইয়াছে, বাহিরে পড়িতে যাইবে, ইহাতে মা-বাপের ছেলেকে বাধা দিয়া বাড়ী বসাইয়। রাখিবার পদ্ধতি কোথায় চলিত আছে ? এ যেন তাহার বিরুদ্ধে কোন দণ্ডী তার নির্ধম, অকাট্য দও উঠাইয়াছে, তাহার দুৰ্ব্বল হাতের সাধ্য নাই যে ঠেকাইয়া রাখে। ছেলেও ঐ দিকেই ঝুঁকিয়াছে ! আজকার দিনটিই যেন কার মুখ দেখিয়া উঠিয়াছিল সে। ভবিষ্যতের সহস্ৰ স্থখস্বপ্ন কুয়াসার মত অনন্তে বিলীন হইয়া যাইতেছে কেন আজকার দিনটিতেই বিশেষ করিয় ? মাসখানেক পরে বৃত্তি পাওয়ার খবর কাগজে পাওয়া গেল । যাইবার পূর্বদিন বৈকালে সৰ্ব্বজয়া ব্যস্তভাবে ছেলের জিনিষপত্র গুছাইয়া দিতে লাগিল। ছেলে কখনও এক বিদেশে বাহির হয় নাই, নিতান্ত জানাড়ি, ছেলে