পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

اة لاينا প্ৰৰাণী—মাৰ, ১৩৩৬ [ ২৯শ ভাগ, ২য় খণ্ড कष्धप्गब्र थलांब जब्बन ना कब्रिब. ७बं९ ठांशंब e নিজেদের অমর্ধ্যাদা না করিয়া, তদ্ভিন্ন কিছু করা চলিত না । এখন কেহ কেহ বলিতে পারেন, “তোমার সব যুক্তি কলিকাতার প্রস্তাবের ভিত্তির উপর খাড়া করিয়াছ । ঐ প্রস্তাবটাই কি ভাল হইয়াছিল " উত্তরে বলিব, “কলিকাতার প্রস্তাবের ঔচিত্যান্থচিত্যের বিচারের সময় চলিয়া গিয়াছে। যখন ঐ প্রস্তাব ধাৰ্য্য হুইয়াছিল, তখন আমরা মনে করিয়াছিলাম, ব্রিটিশ গবষ্মেণ্টের নিকট হইতে এক বৎসরের মধ্যে ডোমিনিয়ন ষ্টেটাস পাওয়া যাইবে না।” এক বৎসরের মধ্যে ভারতকে তাহা দেওয়া অবস্থা অসম্ভব ছিল না। কিন্তু অল্প কারণে না হউক, হয় ত কেবল এই কারণেই ব্রিটিশ গবন্মেণট ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যে তাহা দেয় নাই বা দিৱার নিদিষ্ট প্রতিশ্রুতি দেয় নাই, ধে, তাহ দিতে উহার দৰ্পে ও অহঙ্কারে আঘাত লাগিত, তাহা দিলে পাছে লোকে মনে করে যে ইংরেজরা ভয় পাইয়াছে এই আশঙ্কা তাহদের ছিল। এই হেতু আমরা ঐরূপ তারিখ-দেওয়া প্রস্তাবের পক্ষে ছিলাম না। নাম করিয়া কোনও ব্যক্তিবিশেষের উপর ধাঙ্গাবাজির অভিসন্ধি আরোপ সমীচীন নহে। কিন্তু ত্রিটিশ কর্তৃপক্ষীয় কাহার ও কংগ্রেসকে চালবাজিতে হারাইবার ইচ্ছা ছিল না ধরিয়া লইলেণ্ড, ব্যাপারটা একটা চালবাঞ্জির রূপ ধারণ করিয়াছে। সেইজন্য, কংগ্রেস যে ধোকায় পড়িয়া ঠকেন নাই ও নিজের সঙ্কল্প ত্যাগ করেন নাই, ইহাতে আমরা খুশি হইয়াছি। পূর্ণ-স্বরাজ লাভের উপায় আমল বাংলা ও ইংরেজীতে অনেকবার লিখিয়াছি, কেবল পূর্ণস্বাধীনতাই ভারতবর্ষের লক্ষ্য হওয়া উচিত ; যদিও পথের মধ্যের একটা আড ডা স্বরূপ ডোমিনিয়ন ষ্টেটাস পাইলে তাহাতে কোন ক্ষতি নাই, বরং তাহ। পূর্ণ-স্বাধীনতা লাভের জন্য চেষ্টা করিবার পক্ষে ভারতবর্ষের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা অপেক্ষা অধিক সুবিধাজনক । কিন্তু ভারতবর্ষ কেমন করিয়া পূর্ণ-স্বাধীনতা পাইবে, তাহার ঠিক উপায় কখনও বলিতে পারি নাই। কংগ্রেসের নেতারা কি উপায়ে উহা লাভ করিতে পারিবেন মনে করেন, জানি না। কিন্তু যাহা শ্রেয়ঃ তাহ লাভের উপায় আপাততঃ জানা না থাকিলেও শ্ৰেয়ই যে আমাদের লক্ষ্য, তাহা বলা অনুচিস্থ মহে। যাহাতে অপমান আছে, সে অবস্থা হইতে নিষ্কৃতি লাভের উপায় আপাততঃ জানা না থাকিলেও, কোন অবস্থা সন্মানকর তাহ বলা কৰ্ত্তব্য। আপাততঃ তাহারা ৰেীন্সিল বর্জনের পরামর্শ निब्राcझन, uद९ *८ब्र इरावांनं इहेटण निक्रशजबछादव चाहेन অমান্ত কোথাও কোথাও করিবেন বলিয়াছেন । ८कोनिन दर्बन इहें८ङ नांकां९छोरब देश८ब्रछ छाडि ও গবষ্মেন্টের উপর বিশেষ কিছু চাপ পড়িবে না। বরং বিরোধীদলের কতকগুলি লোক কৌন্সিলে না থাকিয়! অধিকতর নমনীয় লোকেরা তাহাতে থাকিলে ইংরেজপক্ষের সুবিধাই হইবে। কিন্তু কৌন্সিলভ্যাগী লোকের। যদি নিজ দৃষ্টান্ত, দেশী দ্রব্য উৎপাদন ও প্রচার দ্বারা দেশের লোককে বিলাতী কাপড় ও অন্যান্ত জিনিষ বর্জন করাইতে পারেন, তাহা হইলে ইংরেজের উপর চাপ পড়িবে। যদি তাহারা দেশকে প্রস্তুত করিয়া নিরুপদ্রব আইন লঙ্ঘন প্রচেষ্টা চালাইতে পারেন, তাহা হইলে আরও চাপ পড়িবে। বিলাতী পণ্য বর্জনের প্রচেষ্টা এবং নিরুপদ্রব আইন লঙ্ঘন শান্তিপূর্ণভাবে চালাইভে হইবে। দুইটিকেই উপদ্রবপূর্ণ করিতে চেষ্টা করিবার লোকের অভাব হইবে না। কিন্তু তাহা সত্ত্বেও যদি দেশের লোকে সহিষ্ণুতা অবলম্বন করিয়া ধীর শাস্ত থাকে, তাহা হইলে তাহাদের ঞ্জিত হইবে। কাপড় ও অন্তান্ত বিলাতী যে যে পণ্যদ্রব্যের মত জিনিষ ভারতবর্ষে প্রস্তুত হয় বা হইতে পারে, তাই উৎপাদনে ও কেবল মাত্র তাহার ব্যবহারে দেশের কোন ক্ষতি নাই, দুঃখ নাই—লাভই আছে। ষে সব দেশী লোক ঐ সব বিলাতী পণ্যের বিক্রেতা, তাহাদের কিছু ক্ষতি কিছু দিন হইতে পারে ; কিন্তু তাহারা সংখ্যায় অল্প এবং বিলাতীর জায়গায় দেশী জিনিবের কারবার করিলেই র্তাহাদের লাভ বজায় থাকিবে। অতএব ইহাকে জাতীয় ক্ষতি বা দুঃখ মনে করা উচিত নয়। নিরুপন্ত্ৰৰ আইন লঙ্ঘনে, যাহার। আইন অমান্ত করিবেন তাহাদের দুঃখভোগ ও ক্ষতি অনিবার্ধ্য। লোকহিতের জন্ত যাহারা তাহ শান্তভাবে সহ করিডে পারিবেন, তাহারা ধন্ত। কিন্তু তাহারা যদি উৎপীড়নে ও ক্ষতিতে উত্তেজিত হুইয়া প্রতিহিংসাপরায়ণ হন, তাহা হইলে স্ব-ফলের পরিবর্তে কুফলের সম্ভাবনাই অধিক। অতএব বিশেষ বিবেচনা না করিয়া কোথাও जाहेन जउवन कांई यांब्रछ न कब्र छांज । অনেকে বলিয়া থাকেন, স্বদেশ রক্ষার জগু যুদ্ধের সময় সমর্থ বয়সের সব পুরুষ মাছুষ দরকার*হইলে সব দেশেই অন্ত সকল কাজ ছাড়িয়া যুদ্ধে যোগ দিয়া থাকেন ; এখন আমাদের দেশে স্বাধীনতার সংগ্রাম আরম্ভ হইয়াছে, অতএব আমাদের দেশেও সকলেরই অন্ত সব कांछ झांक्लिष्ट्रl dहे ग१&यांtभ जिश इ७श्वा फेष्ठेिड । देश